নিখাদ বিশ্ব
জেলেনস্কির জন্য ইউক্রেনে যুদ্ধ বিরতি সম্ভব হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বিষয়ে তিনি বলেন, রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য চুক্তিতে রাজি। কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি তাতে বাধা দিচ্ছেন বলে ট্রাম্পের অভিযোগ।
বুধবার নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে ট্রাম্প বলেছেন, জেলেনস্কির জন্যই যুদ্ধ বন্ধ করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এর আগে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স বলেছিলেন, শান্তিপ্রতিষ্ঠার জন্য মার্কিন পরিকল্পনার মধ্যে এটা আছে যে, ক্রিমিয়া-সহ রাশিয়া যে এলাকা দখল করেছে, তা তাদের অধিকারে থাকবে।
এদিকে জেলেনস্কি জানিয়ে দেন, তিনি কিছুতেই ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার এলাকা বলে স্বীকার করবেন না।
মার্কিন মিডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার এলাকা বলে স্বীকৃতি দেয়ার কথা আছে।
ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমরা রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছি, কিন্তু জেলেনস্কির সঙ্গে তা হয়নি। আমি মনে করেছিলাম, জেলেনস্কির সঙ্গে মতৈক্যে পৌঁছানো সহজ হবে। কিন্তু এটা অনেক কঠিন হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘আমি মনে করি, এরপরেও চুক্তি হবে। কারণ, আমি এই চুক্তি চাই, আর এজন্য অনেক অর্থব্যয় করেছি। তাছাড়া মানবিকতার জন্য এটা দরকার।’
এদিকে ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প ক্রাইমিয়ার বিষয়টি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ‘আমি যুদ্ধ বন্ধ করতে চাই। ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে কোনো পক্ষকেই আমি বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দিতে চাই না।’
এর আগে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বলেন, ‘ট্রাম্প হতাশ হয়ে পড়েছেন। তার ধৈর্য কমে আসছে। তিনি চান, ইউক্রেনে মত্যু বন্ধ হোক। কিন্তু দুই পক্ষকেই এই বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি উল্টো পথে হাঁটছেন।’
জেলেনস্কির বক্তব্য
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের অখণ্ডতা রক্ষার বিষয়ে দায়বদ্ধ থাকবে।’
লন্ডনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর জেলেনস্কি সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইউক্রেন সবসময় তার সংবিধান অনুসারে চলবে। আমি নিশ্চিত, আমাদের সহযোগীরা, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়টি মনে রেখেই কঠোর সিদ্ধান্ত নেবে।’
সূত্র: ডয়চে ভেলে
জেলেনস্কির জন্য ইউক্রেনে যুদ্ধ বিরতি সম্ভব হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বিষয়ে তিনি বলেন, রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য চুক্তিতে রাজি। কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি তাতে বাধা দিচ্ছেন বলে ট্রাম্পের অভিযোগ।
বুধবার নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে ট্রাম্প বলেছেন, জেলেনস্কির জন্যই যুদ্ধ বন্ধ করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এর আগে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স বলেছিলেন, শান্তিপ্রতিষ্ঠার জন্য মার্কিন পরিকল্পনার মধ্যে এটা আছে যে, ক্রিমিয়া-সহ রাশিয়া যে এলাকা দখল করেছে, তা তাদের অধিকারে থাকবে।
এদিকে জেলেনস্কি জানিয়ে দেন, তিনি কিছুতেই ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার এলাকা বলে স্বীকার করবেন না।
মার্কিন মিডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার এলাকা বলে স্বীকৃতি দেয়ার কথা আছে।
ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমরা রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছি, কিন্তু জেলেনস্কির সঙ্গে তা হয়নি। আমি মনে করেছিলাম, জেলেনস্কির সঙ্গে মতৈক্যে পৌঁছানো সহজ হবে। কিন্তু এটা অনেক কঠিন হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘আমি মনে করি, এরপরেও চুক্তি হবে। কারণ, আমি এই চুক্তি চাই, আর এজন্য অনেক অর্থব্যয় করেছি। তাছাড়া মানবিকতার জন্য এটা দরকার।’
এদিকে ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প ক্রাইমিয়ার বিষয়টি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ‘আমি যুদ্ধ বন্ধ করতে চাই। ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে কোনো পক্ষকেই আমি বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দিতে চাই না।’
এর আগে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বলেন, ‘ট্রাম্প হতাশ হয়ে পড়েছেন। তার ধৈর্য কমে আসছে। তিনি চান, ইউক্রেনে মত্যু বন্ধ হোক। কিন্তু দুই পক্ষকেই এই বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি উল্টো পথে হাঁটছেন।’
জেলেনস্কির বক্তব্য
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের অখণ্ডতা রক্ষার বিষয়ে দায়বদ্ধ থাকবে।’
লন্ডনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর জেলেনস্কি সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইউক্রেন সবসময় তার সংবিধান অনুসারে চলবে। আমি নিশ্চিত, আমাদের সহযোগীরা, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়টি মনে রেখেই কঠোর সিদ্ধান্ত নেবে।’
সূত্র: ডয়চে ভেলে
থাকসিনের কারাবাস নিয়ে থাই রাজনীতি নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই রায় শুধু থাকসিন নয়, তার পুরো পার্টির ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বড় প্রভাব ফেলতে পারে
৩৬ মিনিট আগেভারত-নেপাল সীমান্ত ১ হাজার ৭৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ। দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে অবাধ চলাচলের এই সুবিধা সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিলে নিরাপত্তা ব্যবস্থার জোরদার
৪ ঘণ্টা আগেদেশটিতে ২৬ টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইন্সটাগ্রাম বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কাঠমান্ডুসহ অন্যান্য শহরে বিক্ষোভ করছে জেনজিরা
১৯ ঘণ্টা আগেএর আগে একই দিন সকালে রামন বিমানবন্দরে ড্রোন আঘাতের ঘটনায় কিছু সময়ের জন্য বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল, পরে তা পুনরায় চালু করা হয়। তবে এই নতুন হামলায় বিমানবন্দরের কার্যক্রম ফের স্থবির হয়ে পড়েছে
১ দিন আগেথাকসিনের কারাবাস নিয়ে থাই রাজনীতি নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই রায় শুধু থাকসিন নয়, তার পুরো পার্টির ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বড় প্রভাব ফেলতে পারে
ভারত-নেপাল সীমান্ত ১ হাজার ৭৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ। দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে অবাধ চলাচলের এই সুবিধা সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিলে নিরাপত্তা ব্যবস্থার জোরদার
দেশটিতে ২৬ টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইন্সটাগ্রাম বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কাঠমান্ডুসহ অন্যান্য শহরে বিক্ষোভ করছে জেনজিরা
এর আগে একই দিন সকালে রামন বিমানবন্দরে ড্রোন আঘাতের ঘটনায় কিছু সময়ের জন্য বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল, পরে তা পুনরায় চালু করা হয়। তবে এই নতুন হামলায় বিমানবন্দরের কার্যক্রম ফের স্থবির হয়ে পড়েছে