নিজস্ব প্রতিবেদক
বৃস্পতিবার ভোরে রাজধানীর চারটি থানা পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও এক কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীর মিরপুর, দারুসসালাম, আদাবর ও মোহাম্মদপুর থানা পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় এসআই ও কনস্টেবলকে বরখাস্তের এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাহিনীর সদস্যের সবসময় সজাগ ও সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, জনগণ যেন নির্বিঘ্নে ঘুমাতে পারেন ও নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মনিটরিং করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ফোর্স ও টহলের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ভোরের দিকে দায়িত্বে শিথিলতা দেখান। এ সুযোগে সন্ত্রাসী ও অপরাধীরা নানান অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করে। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছি, তারা যেন এ সময়েও সজাগ ও সতর্ক থাকে।
চলমান যৌথ অভিযান আর কতদিন চলবে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, পরিস্থিতির উন্নতি হলে যৌথ অভিযান বন্ধ করা হবে। তবে অন্যান্য অভিযান চলমান থাকবে। গতকাল বুধবার গুলশান থানায় দায়িত্বে অবহেলা করায় একজন এসআই ও একজন কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা তার বারিধারার ডিওএইচএসের বাসা থেকে বের হয়ে ইসিবি চত্বর, কালশী, পল্লবী, মিরপুর-১০ হয়ে মিরপুর থানায় পৌঁছান। পরিদর্শন শেষে সেখান থেকে মিরপুর-১ হয়ে দারুসসালাম থানায় যান। দারুসসালাম থানা থেকে টেকনিক্যাল মোড়, শ্যামলী হয়ে আদাবর থানা পরিদর্শন করেন। পরে সেখান থেকে মোহাম্মদপুর থানায় যান। মোহাম্মদপুর থানা পরিদর্শন শেষে ধানমন্ডি ২৭, সংসদ ভবন, বিজয় সরণি, মহাখালী ও বনানী হয়ে বারিধারার বাসায় ফেরেন।
বৃস্পতিবার ভোরে রাজধানীর চারটি থানা পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও এক কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীর মিরপুর, দারুসসালাম, আদাবর ও মোহাম্মদপুর থানা পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় এসআই ও কনস্টেবলকে বরখাস্তের এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাহিনীর সদস্যের সবসময় সজাগ ও সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, জনগণ যেন নির্বিঘ্নে ঘুমাতে পারেন ও নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মনিটরিং করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ফোর্স ও টহলের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ভোরের দিকে দায়িত্বে শিথিলতা দেখান। এ সুযোগে সন্ত্রাসী ও অপরাধীরা নানান অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করে। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছি, তারা যেন এ সময়েও সজাগ ও সতর্ক থাকে।
চলমান যৌথ অভিযান আর কতদিন চলবে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, পরিস্থিতির উন্নতি হলে যৌথ অভিযান বন্ধ করা হবে। তবে অন্যান্য অভিযান চলমান থাকবে। গতকাল বুধবার গুলশান থানায় দায়িত্বে অবহেলা করায় একজন এসআই ও একজন কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা তার বারিধারার ডিওএইচএসের বাসা থেকে বের হয়ে ইসিবি চত্বর, কালশী, পল্লবী, মিরপুর-১০ হয়ে মিরপুর থানায় পৌঁছান। পরিদর্শন শেষে সেখান থেকে মিরপুর-১ হয়ে দারুসসালাম থানায় যান। দারুসসালাম থানা থেকে টেকনিক্যাল মোড়, শ্যামলী হয়ে আদাবর থানা পরিদর্শন করেন। পরে সেখান থেকে মোহাম্মদপুর থানায় যান। মোহাম্মদপুর থানা পরিদর্শন শেষে ধানমন্ডি ২৭, সংসদ ভবন, বিজয় সরণি, মহাখালী ও বনানী হয়ে বারিধারার বাসায় ফেরেন।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
৬ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
৬ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন