অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের করণীয় নির্ধারণে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সুরক্ষা সেবা বিভাগের বহিরাগমন-২ শাখার উপসচিব মোঃ কামরুজজামানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা যায়।
টাস্কফোর্সের সদস্য সংখ্যা ১১জন। এতে আহ্বায়ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের নিরাপত্তা ও বহিরাগমন শাখার অতিরিক্ত সচিবকে। আর সদস্য সচিব করা হয়েছে বহিরাগমন-২ অধিশাখার যুগ্মসচিবকে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার), জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক-১ অধিশাখার যুগ্মসচিব, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর পরিচালক (অপারেশন উইং), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এনজিও বিষয়ক ব্যুরো'র পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং) এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের পরিচালক (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স এন্ড লিয়াঁজো ব্যুরো)।
টাস্কফোর্সের কর্মপরিধি সম্বন্ধে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, টাস্কফোর্স বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে গৃহীত সার্বিক কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন ও পরামর্শ প্রদান করবে। কমিটি এ সংক্রান্ত বিষয়াদির উপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান ও প্রয়োজনে সুপারিশ প্রণয়ন করতে পারবে।
তাছাড়া কমিটি প্রয়োজনে যে কোন কর্মকর্তা বা ব্যক্তিকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানাতে পারবে এবং প্রয়োজনে কো-অপ্ট করতে পারবে বলেও জানানো হয় প্রজ্ঞাপনে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পরই অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে কঠোর হওয়ার কথা জানায়। গত ১৪ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সতর্কবার্তায় জানায়, ৩১ জানুয়ারির পর দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হবে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর জারি করা এক সতর্ক বার্তায় অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বৈধতা নিতে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের করণীয় নির্ধারণে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সুরক্ষা সেবা বিভাগের বহিরাগমন-২ শাখার উপসচিব মোঃ কামরুজজামানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা যায়।
টাস্কফোর্সের সদস্য সংখ্যা ১১জন। এতে আহ্বায়ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের নিরাপত্তা ও বহিরাগমন শাখার অতিরিক্ত সচিবকে। আর সদস্য সচিব করা হয়েছে বহিরাগমন-২ অধিশাখার যুগ্মসচিবকে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার), জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক-১ অধিশাখার যুগ্মসচিব, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর পরিচালক (অপারেশন উইং), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এনজিও বিষয়ক ব্যুরো'র পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং) এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের পরিচালক (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স এন্ড লিয়াঁজো ব্যুরো)।
টাস্কফোর্সের কর্মপরিধি সম্বন্ধে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, টাস্কফোর্স বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে গৃহীত সার্বিক কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন ও পরামর্শ প্রদান করবে। কমিটি এ সংক্রান্ত বিষয়াদির উপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান ও প্রয়োজনে সুপারিশ প্রণয়ন করতে পারবে।
তাছাড়া কমিটি প্রয়োজনে যে কোন কর্মকর্তা বা ব্যক্তিকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানাতে পারবে এবং প্রয়োজনে কো-অপ্ট করতে পারবে বলেও জানানো হয় প্রজ্ঞাপনে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পরই অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে কঠোর হওয়ার কথা জানায়। গত ১৪ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সতর্কবার্তায় জানায়, ৩১ জানুয়ারির পর দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হবে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর জারি করা এক সতর্ক বার্তায় অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বৈধতা নিতে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
১ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
২ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
২ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
২ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না