নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।
আজ সোমবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষককে লিভ টু আপিলের অনুমতি দিয়ে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে শিক্ষকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, মুনতাসির আহমেদ। ১৫৪ রিটকারীর পক্ষে ছিলেন সাবেক বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদনের শুনানির জন্য ২ মার্চ নির্ধারণ করেন আদালত।
তার আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, ৩১ অক্টোবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের (তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ৬ হাজার ৫৩১ জন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।
আজ সোমবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষককে লিভ টু আপিলের অনুমতি দিয়ে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে শিক্ষকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, মুনতাসির আহমেদ। ১৫৪ রিটকারীর পক্ষে ছিলেন সাবেক বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদনের শুনানির জন্য ২ মার্চ নির্ধারণ করেন আদালত।
তার আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, ৩১ অক্টোবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের (তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ৬ হাজার ৫৩১ জন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
৬ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
৬ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন