মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি

মহালছড়ি উপজেলায় কুকুরের উৎপাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থানীয়দের অভিযোগ মানুষসহ গবাদি পশুর জীবন হুমকির মুখে।
সম্প্রতি উপজেলার চৌংড়াছড়ি মুখ এলাকার তরুণ উদ্যোক্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের খামারে পালিত টাইগার মুরগির উপর হঠাৎ আক্রমণ চালায়,সঙ্গবদ্ধ কুকুরের এই আক্রমণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে খামারির। প্রায় ৪০ টির বেশি বিদেশি জাতের মুরগি মারা যায়।এতে প্রায় অর্ধ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়।
কুকুরের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত তরুণ উদ্যোক্তা মোঃ রফিক জানান ছোট একটি খামার গড়ে তুলতে তিনি তার পরিবারের মূল্যবান সম্পদ বিক্রি করে পুজি সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু এই অপ্রত্যাশিত ঘটনায় তার সব স্বপ্ন মুহূর্তে ভেঙে যায়। তিনি আরো বলেন, “আমি খামারটি করে আমার পরিবারের সচ্ছলতার ফিরিয়ে আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পাহাড়ের এই কুকুর গুলো আমাকে ও আমার পরিবারকে সর্ব শান্ত করে দিয়েছে। এখন আমি পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে গেছি। “
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, এলাকার বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে।এগুলো শুধু খামারে নয় মাঝেমধ্যে শিশু ও পথচারীদের ও আতঙ্কের মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।স্থানীয় এলাকাবাসী দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কুকুর নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে মহালছড়ি উপজেলা উপ-সহকারী প্রাণিসম্পদ(সম্প্রসারণ) কর্মকর্তা সমর জ্যোতি চাকমার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কুকুর নিয়ন্ত্রণে তাদের কোন পদক্ষেপ গ্রহণের অনুমতি নেই, নিধনে ও কোন হস্তক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ নেই। তবে যে কোন প্রাণী রক্ষণাবেক্ষণে সার্বিক সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
উপজেলা সহকারী কমিশনার মোঃ সালেহ্ আহম্মেদ এর সাথে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান,ঘটনাটি আমরা জেনেছি, প্রাণিসম্পদ অফিসের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবং ক্ষতিগ্রস্থ উদ্দ্যোক্তাকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হবে।
স্থানীয় উদ্যোক্তা মোঃ রফিকের মতো অনেকেই আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আরো বড় ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের প্রতি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

মহালছড়ি উপজেলায় কুকুরের উৎপাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থানীয়দের অভিযোগ মানুষসহ গবাদি পশুর জীবন হুমকির মুখে।
সম্প্রতি উপজেলার চৌংড়াছড়ি মুখ এলাকার তরুণ উদ্যোক্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের খামারে পালিত টাইগার মুরগির উপর হঠাৎ আক্রমণ চালায়,সঙ্গবদ্ধ কুকুরের এই আক্রমণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে খামারির। প্রায় ৪০ টির বেশি বিদেশি জাতের মুরগি মারা যায়।এতে প্রায় অর্ধ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়।
কুকুরের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত তরুণ উদ্যোক্তা মোঃ রফিক জানান ছোট একটি খামার গড়ে তুলতে তিনি তার পরিবারের মূল্যবান সম্পদ বিক্রি করে পুজি সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু এই অপ্রত্যাশিত ঘটনায় তার সব স্বপ্ন মুহূর্তে ভেঙে যায়। তিনি আরো বলেন, “আমি খামারটি করে আমার পরিবারের সচ্ছলতার ফিরিয়ে আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পাহাড়ের এই কুকুর গুলো আমাকে ও আমার পরিবারকে সর্ব শান্ত করে দিয়েছে। এখন আমি পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে গেছি। “
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, এলাকার বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে।এগুলো শুধু খামারে নয় মাঝেমধ্যে শিশু ও পথচারীদের ও আতঙ্কের মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।স্থানীয় এলাকাবাসী দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কুকুর নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে মহালছড়ি উপজেলা উপ-সহকারী প্রাণিসম্পদ(সম্প্রসারণ) কর্মকর্তা সমর জ্যোতি চাকমার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কুকুর নিয়ন্ত্রণে তাদের কোন পদক্ষেপ গ্রহণের অনুমতি নেই, নিধনে ও কোন হস্তক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ নেই। তবে যে কোন প্রাণী রক্ষণাবেক্ষণে সার্বিক সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
উপজেলা সহকারী কমিশনার মোঃ সালেহ্ আহম্মেদ এর সাথে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান,ঘটনাটি আমরা জেনেছি, প্রাণিসম্পদ অফিসের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবং ক্ষতিগ্রস্থ উদ্দ্যোক্তাকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হবে।
স্থানীয় উদ্যোক্তা মোঃ রফিকের মতো অনেকেই আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আরো বড় ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের প্রতি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।


সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
২ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১ দিন আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১ দিন আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১ দিন আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে