সৈয়দপুর, নীলফামারি

একে তো ড্রেন দখল করে ঘর নির্মাণ করেছেন। তার উপর ড্রেন পরিষ্কারে বাধা দিচ্ছেন। এতে ড্রেনের নোংরা পানি উপচে যাতায়াতের পথে জমে থাকছে। ফলে চলাচলে খুবই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। ভুক্তভোগীরা বারবার জানালেও নির্বিকার ড্রেন দখল করে বসবাসকারীরা।
এমনকি জনপ্রতিনিধি ও পৌর প্রশাসককে জানিয়েও কোনো সুরাহা মেলেনি। যে কারণে চরম দুরবস্থায় অর্ধ শতাধিক পরিবার। এমন করুণ চিত্র নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের সাহেবপাড়া রেলওয়ে কারখানা ক্যান্টিন মসজিদ সড়কের দক্ষিণ পাশের আবাসিক এলাকার।
ওই সড়কের উত্তর পার্শ্বে বেশ কয়েকটি রেলওয়ের আবাসিক ভবন (বাংলো) অবস্থিত। দক্ষিণ পাশেও রেলওয়ের দুইটি বাংলোসহ অনেকগুলো সিংগেল ও ডাবল কোয়ার্টার। এগুলো প্রায় সবই অবৈধ দখলে। কোয়ার্টারের আশেপাশের জায়গায়ও গড়ে উঠেছে অসংখ্য কাঁচা ও আধাপাকাসহ ছাদ পেটানো বাড়ি।
রেলওয়ের জায়গায় বাড়ি নির্মাণ করে বসবাসকারী অনেকে ড্রেনও দখল করে ঘর তৈরি করেছেন। বিশেষ করে রাস্তা ও ড্রেনের পাশে যারা আছেন। এতে ড্রেনে পানি প্রবাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নিয়মিত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি ড্রেন দখলকারীরা পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদেরও ড্রেন পরিষ্কারের সময় বাধা দিচ্ছে।
এ কারণে এলাকার একমাত্র ড্রেনটি ময়লায় ভরাট হয়ে পানি প্রবাহের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এখন এমন অবস্থা যে, ড্রেনের পানি উপচে পাশের গলিপথগুলোতে ঢুকে পড়ছে। দিনের পর দিন এই নোংরা পানি জমে থাকছে। ফলে পিছনের বাড়িগুলোর লোকজন চলাচলে খুবই অসুবিধায় পড়েছে। হয় নোংরা পানিতে পা ভেজাতে হচ্ছে, নয়তো বিকল্প ঘোরা পথে চলতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগীদের মধ্যে শাহজাদা, মোস্তাকিম, রাজু, দানিস, আসিফ, সুবহান, ভলু, রাব্বি, পাপ্পু বলেন, ড্রেনের ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত পানি মারিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। শিশু ও বৃদ্ধরাও কষ্ট করতে বাধ্য হচ্ছে। নামাজি ব্যক্তিরা মসজিদে যাওয়া আসার সময় খুবই সমস্যায় পড়ছে। দীর্ঘদিন থেকে এই অচলাবস্থা বিরাজ করছে। এলাকায় মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে রোগাক্রান্ত হচ্ছে।
যাদের কারণে এই দুরবস্থা। তারা অনেকে সমাজের বেশ সম্মানজনক ব্যক্তি। কিন্তু তাদের এই ভূমিকা এলাকায় বিতর্কিত করে তুললেও তারা বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ করছেন না। তারা একটু সদয় হয়ে ড্রেন পরিষ্কারে পৌর পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সহযোগিতা করলেই দূর হবে এই সমস্যা। তাই এ বিষয়ে সচেতন সৈয়দপুরবাসীসহ প্রশাসনের সহযোগিতা চাচ্ছি। যাতে এই দুর্ভোগ থেকে আমরা পরিত্রাণ পেতে পারি।

একে তো ড্রেন দখল করে ঘর নির্মাণ করেছেন। তার উপর ড্রেন পরিষ্কারে বাধা দিচ্ছেন। এতে ড্রেনের নোংরা পানি উপচে যাতায়াতের পথে জমে থাকছে। ফলে চলাচলে খুবই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। ভুক্তভোগীরা বারবার জানালেও নির্বিকার ড্রেন দখল করে বসবাসকারীরা।
এমনকি জনপ্রতিনিধি ও পৌর প্রশাসককে জানিয়েও কোনো সুরাহা মেলেনি। যে কারণে চরম দুরবস্থায় অর্ধ শতাধিক পরিবার। এমন করুণ চিত্র নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের সাহেবপাড়া রেলওয়ে কারখানা ক্যান্টিন মসজিদ সড়কের দক্ষিণ পাশের আবাসিক এলাকার।
ওই সড়কের উত্তর পার্শ্বে বেশ কয়েকটি রেলওয়ের আবাসিক ভবন (বাংলো) অবস্থিত। দক্ষিণ পাশেও রেলওয়ের দুইটি বাংলোসহ অনেকগুলো সিংগেল ও ডাবল কোয়ার্টার। এগুলো প্রায় সবই অবৈধ দখলে। কোয়ার্টারের আশেপাশের জায়গায়ও গড়ে উঠেছে অসংখ্য কাঁচা ও আধাপাকাসহ ছাদ পেটানো বাড়ি।
রেলওয়ের জায়গায় বাড়ি নির্মাণ করে বসবাসকারী অনেকে ড্রেনও দখল করে ঘর তৈরি করেছেন। বিশেষ করে রাস্তা ও ড্রেনের পাশে যারা আছেন। এতে ড্রেনে পানি প্রবাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নিয়মিত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি ড্রেন দখলকারীরা পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদেরও ড্রেন পরিষ্কারের সময় বাধা দিচ্ছে।
এ কারণে এলাকার একমাত্র ড্রেনটি ময়লায় ভরাট হয়ে পানি প্রবাহের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এখন এমন অবস্থা যে, ড্রেনের পানি উপচে পাশের গলিপথগুলোতে ঢুকে পড়ছে। দিনের পর দিন এই নোংরা পানি জমে থাকছে। ফলে পিছনের বাড়িগুলোর লোকজন চলাচলে খুবই অসুবিধায় পড়েছে। হয় নোংরা পানিতে পা ভেজাতে হচ্ছে, নয়তো বিকল্প ঘোরা পথে চলতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগীদের মধ্যে শাহজাদা, মোস্তাকিম, রাজু, দানিস, আসিফ, সুবহান, ভলু, রাব্বি, পাপ্পু বলেন, ড্রেনের ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত পানি মারিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। শিশু ও বৃদ্ধরাও কষ্ট করতে বাধ্য হচ্ছে। নামাজি ব্যক্তিরা মসজিদে যাওয়া আসার সময় খুবই সমস্যায় পড়ছে। দীর্ঘদিন থেকে এই অচলাবস্থা বিরাজ করছে। এলাকায় মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে রোগাক্রান্ত হচ্ছে।
যাদের কারণে এই দুরবস্থা। তারা অনেকে সমাজের বেশ সম্মানজনক ব্যক্তি। কিন্তু তাদের এই ভূমিকা এলাকায় বিতর্কিত করে তুললেও তারা বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ করছেন না। তারা একটু সদয় হয়ে ড্রেন পরিষ্কারে পৌর পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সহযোগিতা করলেই দূর হবে এই সমস্যা। তাই এ বিষয়ে সচেতন সৈয়দপুরবাসীসহ প্রশাসনের সহযোগিতা চাচ্ছি। যাতে এই দুর্ভোগ থেকে আমরা পরিত্রাণ পেতে পারি।


সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
২ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১ দিন আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১ দিন আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১ দিন আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে