দেয়ালে সাঁটানো পোস্টার
শরীয়তপুর
থানা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে শরীয়তপুরের সখিপুর গভীর রাতে অনেকটাই সংগোপনে মিছিল ও পোস্টার লাগায় দলটির নেতাকর্মীরা। একইসঙ্গে শুক্রবার (২ মে) রাতে হঠাৎ করে মিছিল ও পোস্টার লাগানোর এ ঘটনা ঘটায় পতিত আওয়ামী সরকারের নেতাকর্মীরা।
এসময় তাদের সাঁটানো পোস্টারে লেখা ছিল, ‘’শেখ হাসিনা আসবে বাংলাদেশ হাসবে, শেখ হাসিনাতেই আস্থা।‘’
এদিকে এ নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। দীর্ঘদিন পর এই প্রথম প্রকাশ্যে এ ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম চোখে পড়ে, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে জোর আলোচনা।
স্থানীয়রা জানান, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গোপন বিদেশ গমনের পর সখিপুরে দলীয় কার্যক্রম ছিল অনেকটাই নিস্ক্রিয়। এর মধ্যে হঠাৎ করে রাতের অন্ধকারে একটি মিছিল বের করা হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় দলীয় স্লোগানসংবলিত পোস্টার লাগানো হয়।
এ বিষয়ে সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওবায়েদুল হক বলেন, গতকাল রাতে ফেইসবুকে মিছিল ও পোস্টারের বিষয়ে শুনেছি, কিন্তু কোথায় হয়েছে সেই ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কোথায় হয়েছে বা কারা করেছে বিষয়টি নিয়ে আমরা জানার জন্য কাজ করছি।
তবে মিছিলে কোনো শীর্ষস্থানীয় নেতাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশের মুখ ছিল মুখোশ বা কাপড়ে ঢাকা। পোস্টারগুলোতেও কারও নাম বা ছবি ছিল না, ছিল শুধু সাধারণ দলীয় বার্তা ও স্লোগান। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ছাত্র লীগের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজ পোস্ট করা হয়।
এক প্রবাসী তার ব্যক্তিগত ফেইসবুক পোস্ট লিখেছেন, সখিপুর আওয়ামী লীগের বিপজ্জনক মিছিল তাদের অধঃপতন কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে মিছিল করার ক্ষেত্রেও নিজেদের বাহ্যিক শরীরকে লুকাতে হচ্ছে। আওয়ামী লীগ নিজেকে এতটাই কলুষিত করেছে, যা হতে পরিপূর্ণ শেফা পাওয়া দুরূহ।’
সখিপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নিহাদ মাহমুদ সরদার বলেন, শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজ থেকে জানতে পারি সখিপুরে কোথাও কোথাও মিছিল ও পোস্টার লাগানো হয়, প্রশাসনের কাছে অনুরোধ আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের যারা মিছিল ও পোস্টার লাগিয়ে শান্ত সখিপুরকে অশান্ত করছে তাদের গ্রেফতার করতে হবে। নয়তো কোনো প্রকার কিছু হলে এর দায় প্রশাসনকে নিতে হবে।
থানা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে শরীয়তপুরের সখিপুর গভীর রাতে অনেকটাই সংগোপনে মিছিল ও পোস্টার লাগায় দলটির নেতাকর্মীরা। একইসঙ্গে শুক্রবার (২ মে) রাতে হঠাৎ করে মিছিল ও পোস্টার লাগানোর এ ঘটনা ঘটায় পতিত আওয়ামী সরকারের নেতাকর্মীরা।
এসময় তাদের সাঁটানো পোস্টারে লেখা ছিল, ‘’শেখ হাসিনা আসবে বাংলাদেশ হাসবে, শেখ হাসিনাতেই আস্থা।‘’
এদিকে এ নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। দীর্ঘদিন পর এই প্রথম প্রকাশ্যে এ ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম চোখে পড়ে, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে জোর আলোচনা।
স্থানীয়রা জানান, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গোপন বিদেশ গমনের পর সখিপুরে দলীয় কার্যক্রম ছিল অনেকটাই নিস্ক্রিয়। এর মধ্যে হঠাৎ করে রাতের অন্ধকারে একটি মিছিল বের করা হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় দলীয় স্লোগানসংবলিত পোস্টার লাগানো হয়।
এ বিষয়ে সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওবায়েদুল হক বলেন, গতকাল রাতে ফেইসবুকে মিছিল ও পোস্টারের বিষয়ে শুনেছি, কিন্তু কোথায় হয়েছে সেই ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কোথায় হয়েছে বা কারা করেছে বিষয়টি নিয়ে আমরা জানার জন্য কাজ করছি।
তবে মিছিলে কোনো শীর্ষস্থানীয় নেতাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশের মুখ ছিল মুখোশ বা কাপড়ে ঢাকা। পোস্টারগুলোতেও কারও নাম বা ছবি ছিল না, ছিল শুধু সাধারণ দলীয় বার্তা ও স্লোগান। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ছাত্র লীগের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজ পোস্ট করা হয়।
এক প্রবাসী তার ব্যক্তিগত ফেইসবুক পোস্ট লিখেছেন, সখিপুর আওয়ামী লীগের বিপজ্জনক মিছিল তাদের অধঃপতন কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে মিছিল করার ক্ষেত্রেও নিজেদের বাহ্যিক শরীরকে লুকাতে হচ্ছে। আওয়ামী লীগ নিজেকে এতটাই কলুষিত করেছে, যা হতে পরিপূর্ণ শেফা পাওয়া দুরূহ।’
সখিপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নিহাদ মাহমুদ সরদার বলেন, শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজ থেকে জানতে পারি সখিপুরে কোথাও কোথাও মিছিল ও পোস্টার লাগানো হয়, প্রশাসনের কাছে অনুরোধ আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের যারা মিছিল ও পোস্টার লাগিয়ে শান্ত সখিপুরকে অশান্ত করছে তাদের গ্রেফতার করতে হবে। নয়তো কোনো প্রকার কিছু হলে এর দায় প্রশাসনকে নিতে হবে।
নিঝুমদ্বীপ এখন জলাবদ্ধতার দ্বীপে পরিণত হয়েছে। বেড়িবাঁধ না থাকায় প্রতিবছরই এই দুর্ভোগ দেখতে হয়। এবার পুরো ইউনিয়ন পানির নিচে। হাজারো পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এখনো টেকসই বেড়িবাঁধ বা কার্যকর ত্রাণ ব্যবস্থার দেখা মেলেনি
৩৪ মিনিট আগেদুর্গম অঞ্চল থেকে মুমূর্ষু রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতেও সেনাবাহিনী সহযোগিতা করে। কিছু ক্ষেত্রে মুমূর্ষু রোগীদের নিজস্ব হেলিকপ্টারের মাধ্যমে চট্টগ্রামের হাসপাতালে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছে।গত এক বছরে ১৯ হাজার ৯১২ জনকে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে সেনাবাহিনী
১ ঘণ্টা আগেপারস্পরিক সম্পর্ক, পেশাগত উৎকর্ষ ও নিজ এলাকার মানুষের সামগ্রিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে নব্বইয়ের দশকে যাত্রা শুরু করে নরসিংদী জেলা সাংবাদিক সমিতি ঢাকা
১ ঘণ্টা আগেগত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
১৬ ঘণ্টা আগেনিঝুমদ্বীপ এখন জলাবদ্ধতার দ্বীপে পরিণত হয়েছে। বেড়িবাঁধ না থাকায় প্রতিবছরই এই দুর্ভোগ দেখতে হয়। এবার পুরো ইউনিয়ন পানির নিচে। হাজারো পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এখনো টেকসই বেড়িবাঁধ বা কার্যকর ত্রাণ ব্যবস্থার দেখা মেলেনি
দুর্গম অঞ্চল থেকে মুমূর্ষু রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতেও সেনাবাহিনী সহযোগিতা করে। কিছু ক্ষেত্রে মুমূর্ষু রোগীদের নিজস্ব হেলিকপ্টারের মাধ্যমে চট্টগ্রামের হাসপাতালে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছে।গত এক বছরে ১৯ হাজার ৯১২ জনকে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে সেনাবাহিনী
পারস্পরিক সম্পর্ক, পেশাগত উৎকর্ষ ও নিজ এলাকার মানুষের সামগ্রিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে নব্বইয়ের দশকে যাত্রা শুরু করে নরসিংদী জেলা সাংবাদিক সমিতি ঢাকা
গত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে