পঞ্চগড় প্রতিনিধি
২৭ জানুয়ারির মধ্যে রানিং স্টাফদের পার্ট অফ পে রানিং অ্যালাউন্স যোগে পেনশন আনুতোষিক প্রদানে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সকল অসম্মতি প্রত্যাহার এবং নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত রানিং স্টাফদের নিয়োগপত্রের বৈষম্যমুলক ১২ ও ১৩ নং শর্ত বাতিল করে রেলওয়ে কোড ও বিধি বিধানের আলোকে আদেশ জারির দাবিতে পঞ্চগড়ে সর্বস্তরের সকল রানিং স্টাফদের অনির্দিষ্টকালের কর্ম বিরতি চলছে। মঙ্গলবার সকালে সান্তাহারগামী দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস, ঢাকাগামী দ্রুতযান ও রাজশাহীগামী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেন তিনটি পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। অনেকে স্টেশন এসে ট্রেন বন্ধের বিষয়টি জানতে পেরেছেন। পরে বিকল্প পথে গন্তব্যে যাবার উপায় খুঁজেন যাত্রীরা।
তবে যাত্রীদের অভিযোগ ট্রেন বন্ধ থাকার বিষয়টি তারা আগে থেকে জানতেন না। একইসাথে ট্রেনের টিকিট কাটার অর্থ ফেরত পাবেন কিনা জানেন না তারা ।
এদিকে, রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ভোরে ও ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতযান এক্সপ্রেস সকাল ১০টার পরে পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছেছে।
রাজশাহীগামী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসের যাত্রী মুশফিকুর রহমান বলেন, আমি পরিবার নিয়ে রাজশাহী যাবার জন্য স্টেশনে আসছি। এখানে এসে শুনতেছি ট্রেনের লোকজনের নাকি কর্মবিরতি চলছে। আমি তো আগে থেকে জানি না। এখনো তো বাস পাবো কিনা জানি না। আগে থেকে আমাদের জানালে ভালো হতো। এখন ট্রেনের টিকিটের টাকা ফেরত পাবো কিনা জানি না।
একই ট্রেনের দিনাজপুরগামী যাত্রী আইনুল হক বলেন, জরুরি কাজে দিনাজপুর যাবার জন্য স্টেশনে আসলাম। এখানে এসে শুনি ট্রেন বন্ধ। এখনো তো বাসে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আমার মত অনেকে ঘুরে চলে যাচ্ছেন স্টেশন থেকে।
পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, রেলওয়ের রানিং স্টাফদের ডাকে কর্ম বিরতি চলছে। পঞ্চগড় থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যায়নি। তবে দ্রুতযান ও বাংলাবান্ধা নামের দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ে এসেছে। যাত্রীদের টিকিটের টাকা তারা রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী ফেরত যাবেন।
২৭ জানুয়ারির মধ্যে রানিং স্টাফদের পার্ট অফ পে রানিং অ্যালাউন্স যোগে পেনশন আনুতোষিক প্রদানে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সকল অসম্মতি প্রত্যাহার এবং নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত রানিং স্টাফদের নিয়োগপত্রের বৈষম্যমুলক ১২ ও ১৩ নং শর্ত বাতিল করে রেলওয়ে কোড ও বিধি বিধানের আলোকে আদেশ জারির দাবিতে পঞ্চগড়ে সর্বস্তরের সকল রানিং স্টাফদের অনির্দিষ্টকালের কর্ম বিরতি চলছে। মঙ্গলবার সকালে সান্তাহারগামী দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস, ঢাকাগামী দ্রুতযান ও রাজশাহীগামী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেন তিনটি পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। অনেকে স্টেশন এসে ট্রেন বন্ধের বিষয়টি জানতে পেরেছেন। পরে বিকল্প পথে গন্তব্যে যাবার উপায় খুঁজেন যাত্রীরা।
তবে যাত্রীদের অভিযোগ ট্রেন বন্ধ থাকার বিষয়টি তারা আগে থেকে জানতেন না। একইসাথে ট্রেনের টিকিট কাটার অর্থ ফেরত পাবেন কিনা জানেন না তারা ।
এদিকে, রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ভোরে ও ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতযান এক্সপ্রেস সকাল ১০টার পরে পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছেছে।
রাজশাহীগামী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসের যাত্রী মুশফিকুর রহমান বলেন, আমি পরিবার নিয়ে রাজশাহী যাবার জন্য স্টেশনে আসছি। এখানে এসে শুনতেছি ট্রেনের লোকজনের নাকি কর্মবিরতি চলছে। আমি তো আগে থেকে জানি না। এখনো তো বাস পাবো কিনা জানি না। আগে থেকে আমাদের জানালে ভালো হতো। এখন ট্রেনের টিকিটের টাকা ফেরত পাবো কিনা জানি না।
একই ট্রেনের দিনাজপুরগামী যাত্রী আইনুল হক বলেন, জরুরি কাজে দিনাজপুর যাবার জন্য স্টেশনে আসলাম। এখানে এসে শুনি ট্রেন বন্ধ। এখনো তো বাসে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আমার মত অনেকে ঘুরে চলে যাচ্ছেন স্টেশন থেকে।
পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, রেলওয়ের রানিং স্টাফদের ডাকে কর্ম বিরতি চলছে। পঞ্চগড় থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যায়নি। তবে দ্রুতযান ও বাংলাবান্ধা নামের দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ে এসেছে। যাত্রীদের টিকিটের টাকা তারা রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী ফেরত যাবেন।