পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ের সদর উপজেলায় অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলনের দায়ে জমি মালিক ও এস্কেভেটর চালক সহ দুইজনকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুরী এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পঞ্চগড় ক্যাম্পের সদস্যরা পরিচালনা করে।
এসময় অবৈধ বালু ও পাথর উত্তোলনের জড়িত জমি মালিক শফিউল ইসলাম (৬৬) কে ছয় মাস ও এস্কেভেটর চালক পলাশ (২৬) কে তিন মাসের দণ্ডাদেশ প্রদান করেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী। বালি মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১০ এর ১৫(১) ধারা লঙ্ঘনের দায়ে এ দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়। এসময় এস্কেভেটরের দুইটি ব্যাটারি জব্দ করে সদর থানা পুলিশের কাছে দেয়া হয়। পরে দণ্ডাদেশ প্রাপ্তদের পুলিশের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জমি মালিকের বাড়ি সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুর এলাকায়। তিনি ওই এলাকার মৃত জমি মালিক শফি উদ্দিনের ছেলে।
এছাড়া এস্কেভেটর চালক পলাশের বাড়ি যশোর জেলার শার্শা উপজেলায়।
এসময় পঞ্চগড় সেনাবাহিনী ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয়, সেনা সদস্যরা, সদর উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পুলিশ সদস্য এবং স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুরী এলাকায় অবৈধ উপায়ে ফসলি জমির পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে মাটি কেটে বালু ও পাথর উত্তোলন করছিলেন জমি মালিক শফিউল ইসলাম। এসব বালি, মাটি ওই এলাকায় ট্রাক্টর দিয়ে পরিবহন করা হচ্ছিল। পরে খবর পেয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পঞ্চগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয়ের নেতৃত্বে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী।
এসময় বালি মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১০ এর ১৫(১) ধারা লঙ্ঘনের দায়ে জমি মালিক শফিউল ইসলামকে জ মাস ও এস্কেভেটর চালককে তিন মাসের বিনাশ্রম দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।
সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী বলেন, এই জমি মালিক প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত সমতল মাটি কেটে পুকুর খননের নামে বালু ও পাথর অবৈধ উপায়ে উত্তোলন করছিলেন। এর আগে খবর পেয়ে তাকে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু শোনেননি। পরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দণ্ড প্রদান করা হয়।
সেনাবাহিনী, ২৯ বীরের পঞ্চগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয় বলেন, পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকায় মাটি কেটে অবৈধ উপায়ে বালু ও পাথর উত্তোলনের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। আজকেও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। দুইজনকে দণ্ড দেয়া হয়েছে। আগামীতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
পঞ্চগড়ের সদর উপজেলায় অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলনের দায়ে জমি মালিক ও এস্কেভেটর চালক সহ দুইজনকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুরী এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পঞ্চগড় ক্যাম্পের সদস্যরা পরিচালনা করে।
এসময় অবৈধ বালু ও পাথর উত্তোলনের জড়িত জমি মালিক শফিউল ইসলাম (৬৬) কে ছয় মাস ও এস্কেভেটর চালক পলাশ (২৬) কে তিন মাসের দণ্ডাদেশ প্রদান করেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী। বালি মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১০ এর ১৫(১) ধারা লঙ্ঘনের দায়ে এ দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়। এসময় এস্কেভেটরের দুইটি ব্যাটারি জব্দ করে সদর থানা পুলিশের কাছে দেয়া হয়। পরে দণ্ডাদেশ প্রাপ্তদের পুলিশের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জমি মালিকের বাড়ি সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুর এলাকায়। তিনি ওই এলাকার মৃত জমি মালিক শফি উদ্দিনের ছেলে।
এছাড়া এস্কেভেটর চালক পলাশের বাড়ি যশোর জেলার শার্শা উপজেলায়।
এসময় পঞ্চগড় সেনাবাহিনী ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয়, সেনা সদস্যরা, সদর উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পুলিশ সদস্য এবং স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের যতনপুকুরী এলাকায় অবৈধ উপায়ে ফসলি জমির পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে মাটি কেটে বালু ও পাথর উত্তোলন করছিলেন জমি মালিক শফিউল ইসলাম। এসব বালি, মাটি ওই এলাকায় ট্রাক্টর দিয়ে পরিবহন করা হচ্ছিল। পরে খবর পেয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পঞ্চগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয়ের নেতৃত্বে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী।
এসময় বালি মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১০ এর ১৫(১) ধারা লঙ্ঘনের দায়ে জমি মালিক শফিউল ইসলামকে জ মাস ও এস্কেভেটর চালককে তিন মাসের বিনাশ্রম দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।
সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহন মিনজী বলেন, এই জমি মালিক প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত সমতল মাটি কেটে পুকুর খননের নামে বালু ও পাথর অবৈধ উপায়ে উত্তোলন করছিলেন। এর আগে খবর পেয়ে তাকে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু শোনেননি। পরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দণ্ড প্রদান করা হয়।
সেনাবাহিনী, ২৯ বীরের পঞ্চগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী পিয়াস জয় বলেন, পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকায় মাটি কেটে অবৈধ উপায়ে বালু ও পাথর উত্তোলনের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। আজকেও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। দুইজনকে দণ্ড দেয়া হয়েছে। আগামীতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
২ দিন আগেপঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২ দিন আগেবাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
২ দিন আগেনানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
পঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।