ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহে একটি মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির ২৩টি বন্যপ্রাণী উদ্ধার করেছে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এ সময় চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে ময়মনসিংহ নগরীর জয়নুল আবেদীন উদ্যানে মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে এসব বন্যপ্রাণী উদ্ধার করা হয়।
এসময় মিনি চিড়িয়াখানায় অবৈধভাবে রাখা একটি অজগর সাপ, দুটি ময়ূর, পাঁচটি হরিণ, দুটি মদনটাক পাখি, একটি কুমির, দুটি ভালুক, একটি শজারু, পাঁচটি বানরসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি উদ্ধার করা হয়। পরে চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।
বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নার্গিস সুলতানা বলেন, বন্যপ্রাণী সংগ্রহ, দখলে রাখা, প্রদর্শন ও সংরক্ষণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই এখান থেকে ২৩টি বন্যপ্রাণী উদ্ধারসহ চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করা হয়। উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে অবমুক্ত করা হবে এবং কিছু প্রাণীকে ১৫ দিন কোয়ারেন্টিনে রেখে স্বাভাবিক বন্য পরিবেশে অবমুক্ত করা হবে।
সম্প্রতি চিড়িয়াখানার ভেতরে থাকা একটি ভালুকের পায়ে পচন ধরে দুর্গন্ধ ছড়ালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এই সূত্র ধরে অভিযান পরিচালনা করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।
বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, আইন অমান্য করে ব্যক্তির প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে চিড়িয়াখানাটি গড়ে তোলা হয়েছিল। এটা প্রাণীর প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। খবর পেয়ে প্রাণীগুলোকে উদ্ধার করা হয় এবং আহত ভালুকটির চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘ ১২ বছর ধরে এই চিড়িয়াখানাটি তৎকালীন মেয়র ইকরামুল হক টিটুর অনুসারীরা পরিচালনা করছিল। মূলত এই চিড়িয়াখানাটি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন থেকে নামমাত্র মূল্যে ইজারা নিয়েছিলেন ফুলবাড়িয়া উপজেলার সংসদ সদস্যের ছেলে এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদুল হক সেলিম। পরে তার কাছ থেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার মাহবুবুর রহমান দুলাল এটি পরিচালনার দায়িত্ব নেন। তখন থেকে এই চিড়িয়াখানাতে বিভিন্ন প্রাণীকে খাঁচায় বন্দি করে টিকিট বিক্রির মাধ্যমে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দেয় এবং চিড়িয়াখানাটির দায়িত্ব নেন ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মামুন।
এ বিষয়ে চিড়িয়াখানার পরিচালক মিজানুর রহমান মামুন বলেন, মানুষের চিত্ত বিনোদনের কথা চিন্তা করে নামমাত্র দর্শনার্থী বিনিময় মূল্যে চিড়িয়াখানায় তারা প্রাণীদের প্রতি সর্বোচ্চ যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে সম্প্রতি একটি ভালুক আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে অসুস্থ হলে তার পায়ে পচন ধরে এবং ঘা হয়ে যায়। তবে তারা একজন ভেটেরিনারি চিকিৎসকের মাধ্যমে সেটি সারিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। আমরাও সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম, যেন সুস্থ করে তুলতে পারি।
ময়মনসিংহে একটি মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির ২৩টি বন্যপ্রাণী উদ্ধার করেছে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এ সময় চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে ময়মনসিংহ নগরীর জয়নুল আবেদীন উদ্যানে মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে এসব বন্যপ্রাণী উদ্ধার করা হয়।
এসময় মিনি চিড়িয়াখানায় অবৈধভাবে রাখা একটি অজগর সাপ, দুটি ময়ূর, পাঁচটি হরিণ, দুটি মদনটাক পাখি, একটি কুমির, দুটি ভালুক, একটি শজারু, পাঁচটি বানরসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি উদ্ধার করা হয়। পরে চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।
বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নার্গিস সুলতানা বলেন, বন্যপ্রাণী সংগ্রহ, দখলে রাখা, প্রদর্শন ও সংরক্ষণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই এখান থেকে ২৩টি বন্যপ্রাণী উদ্ধারসহ চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করা হয়। উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে অবমুক্ত করা হবে এবং কিছু প্রাণীকে ১৫ দিন কোয়ারেন্টিনে রেখে স্বাভাবিক বন্য পরিবেশে অবমুক্ত করা হবে।
সম্প্রতি চিড়িয়াখানার ভেতরে থাকা একটি ভালুকের পায়ে পচন ধরে দুর্গন্ধ ছড়ালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এই সূত্র ধরে অভিযান পরিচালনা করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।
বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, আইন অমান্য করে ব্যক্তির প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে চিড়িয়াখানাটি গড়ে তোলা হয়েছিল। এটা প্রাণীর প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। খবর পেয়ে প্রাণীগুলোকে উদ্ধার করা হয় এবং আহত ভালুকটির চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘ ১২ বছর ধরে এই চিড়িয়াখানাটি তৎকালীন মেয়র ইকরামুল হক টিটুর অনুসারীরা পরিচালনা করছিল। মূলত এই চিড়িয়াখানাটি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন থেকে নামমাত্র মূল্যে ইজারা নিয়েছিলেন ফুলবাড়িয়া উপজেলার সংসদ সদস্যের ছেলে এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদুল হক সেলিম। পরে তার কাছ থেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার মাহবুবুর রহমান দুলাল এটি পরিচালনার দায়িত্ব নেন। তখন থেকে এই চিড়িয়াখানাতে বিভিন্ন প্রাণীকে খাঁচায় বন্দি করে টিকিট বিক্রির মাধ্যমে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দেয় এবং চিড়িয়াখানাটির দায়িত্ব নেন ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মামুন।
এ বিষয়ে চিড়িয়াখানার পরিচালক মিজানুর রহমান মামুন বলেন, মানুষের চিত্ত বিনোদনের কথা চিন্তা করে নামমাত্র দর্শনার্থী বিনিময় মূল্যে চিড়িয়াখানায় তারা প্রাণীদের প্রতি সর্বোচ্চ যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে সম্প্রতি একটি ভালুক আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে অসুস্থ হলে তার পায়ে পচন ধরে এবং ঘা হয়ে যায়। তবে তারা একজন ভেটেরিনারি চিকিৎসকের মাধ্যমে সেটি সারিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। আমরাও সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম, যেন সুস্থ করে তুলতে পারি।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেউপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
২ দিন আগেএসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়
২ দিন আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
উপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
এসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়