দূষিত হচ্ছে গ্রীন মডেল টাউন
পারভেজ আলিম আল রাজী
গ্রীন মডেল টাউনের দক্ষিণ পাশে অবস্থান মাতুয়াইল ময়লা ডাম্পিং । এখানে ঢাকা শহরের দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমস্ত ময়লা ডাম্পিং করা হয়। যার তীব্র দুর্গন্ধে অতিষ্ট গ্রীন মডেল টাউনবাসী। মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে উক্ত ডাম্পিংয়ে পুরনো ব্যাটারি পোড়ানোর বিষাক্ত ধোঁয়া ও মিথেন গ্যাস ।
এখানে যানবাহনের পুরোনো ব্যাটারি এনে স্তূপ করা হয়। রাতের বেলায় এসব ব্যাটারি পুড়িয়ে বের করা হয় সিসা। পরে ব্যাটারির ভাঙা অংশ ও অ্যাসিড আশপাশের এলাকায় ফেলা হয়।
মাতুয়াইল ডাম্পিং এ এমন অনেকগুলো সিসা তৈরির কারখানা বানিয়েছেন অসাধু কিছু ব্যবসায়ী । উক্ত কারখানাগুলোতে রাত ১০টায় ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা বের করার কাজ শুরু হয়, ভোর ৫ টায় পোড়ানো বন্ধ হয়। এরপর ট্রাকে করে সিসা নিয়ে যাওয়া হয়।
ব্যাটারি পোড়ানোয় এলাকায় বিশেষ করে গ্রীন মডেল টাউনে মারাত্মক ক্ষতিকর দূষণ ছড়িয়ে পড়ছে। কালো ধোঁয়া ও ছাইয়ে এলাকার গাছপালা, লতাপাতা কালো বর্ণ ধারণ করেছে আশাপাশের জমির ফসল ও সবুজ ঘাস কালচে রং ধারণ করেছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ভাষ্য, এই ব্যাটারি পোড়ানো ধোঁয়া মানব ও প্রাণিদেহ এবং উদ্ভিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এ ব্যাপারে গ্রীন মডেল টাউনবাসী সকলেই অসুস্থ হয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই মুঠোফোনে বা সরাসরি কথা বলেছেন কিছু একটা করা যায় কি না ? ভেবে দেখার জন্য।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কাউকে ম্যানেজ করে ব্যাটারি পোড়ানোর কারখানা স্থাপন করেছেন। সেখানে অনেক চুলা বসিয়েছেন। এইসব চুলায় ব্যাটারি পোড়ানো হয়। যানবাহনের বহু অকেজো ব্যাটারি স্তূপ করে রাখা হয়েছে। ব্যাটারি ভেঙে সিসা বের করে পানি ও এসিড আশপাশে ফেলে দেওয়া হয়।
সেখানে যাওয়ামাত্র ব্যাটরি পোড়ানোর উৎকট দুর্গন্ধ পেটের নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে আসার উপক্রম হয়।
সেখানে রাতে ব্যাটারি পোড়ানো হয়, দিনের আলো ফোটার আগে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
“ব্যাটারি পোড়ানোর সময় আগুন ৩০ ফুট উপরে ওঠে। কালো ধোঁয়ায় গোটা গ্রীন মডেল টাউন এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বাতাস যেদিকে প্রবাহিত হয় সেদিকেই দুর্গন্ধ ছড়ায়। ব্যাটারি পোড়ানোর ধোঁয়ায় মানুষের শ্বাসকষ্ট, ফুসফুস ক্যান্সারসহ শরীরে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়। ওই কারখানার আশপাশে উৎপাদিত শাক-সবজি খেলে মানবদেহে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। গরু ছাগল ওই এলাকার ঘাস, লতা-পাতা খেলে বিষক্রিয়ায় মারা যেতে পারে।
ওই কারখানার ধোঁয়া ও ছাই যতদূরে যাবে, সেই পর্যন্ত পরিবেশ মারাত্মক দূষিত হবে। তাই পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যাটারি পোড়ান বন্ধ করা হোক।
গ্রীন মডেল টাউনের দক্ষিণ পাশে অবস্থান মাতুয়াইল ময়লা ডাম্পিং । এখানে ঢাকা শহরের দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমস্ত ময়লা ডাম্পিং করা হয়। যার তীব্র দুর্গন্ধে অতিষ্ট গ্রীন মডেল টাউনবাসী। মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে উক্ত ডাম্পিংয়ে পুরনো ব্যাটারি পোড়ানোর বিষাক্ত ধোঁয়া ও মিথেন গ্যাস ।
এখানে যানবাহনের পুরোনো ব্যাটারি এনে স্তূপ করা হয়। রাতের বেলায় এসব ব্যাটারি পুড়িয়ে বের করা হয় সিসা। পরে ব্যাটারির ভাঙা অংশ ও অ্যাসিড আশপাশের এলাকায় ফেলা হয়।
মাতুয়াইল ডাম্পিং এ এমন অনেকগুলো সিসা তৈরির কারখানা বানিয়েছেন অসাধু কিছু ব্যবসায়ী । উক্ত কারখানাগুলোতে রাত ১০টায় ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা বের করার কাজ শুরু হয়, ভোর ৫ টায় পোড়ানো বন্ধ হয়। এরপর ট্রাকে করে সিসা নিয়ে যাওয়া হয়।
ব্যাটারি পোড়ানোয় এলাকায় বিশেষ করে গ্রীন মডেল টাউনে মারাত্মক ক্ষতিকর দূষণ ছড়িয়ে পড়ছে। কালো ধোঁয়া ও ছাইয়ে এলাকার গাছপালা, লতাপাতা কালো বর্ণ ধারণ করেছে আশাপাশের জমির ফসল ও সবুজ ঘাস কালচে রং ধারণ করেছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ভাষ্য, এই ব্যাটারি পোড়ানো ধোঁয়া মানব ও প্রাণিদেহ এবং উদ্ভিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এ ব্যাপারে গ্রীন মডেল টাউনবাসী সকলেই অসুস্থ হয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই মুঠোফোনে বা সরাসরি কথা বলেছেন কিছু একটা করা যায় কি না ? ভেবে দেখার জন্য।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কাউকে ম্যানেজ করে ব্যাটারি পোড়ানোর কারখানা স্থাপন করেছেন। সেখানে অনেক চুলা বসিয়েছেন। এইসব চুলায় ব্যাটারি পোড়ানো হয়। যানবাহনের বহু অকেজো ব্যাটারি স্তূপ করে রাখা হয়েছে। ব্যাটারি ভেঙে সিসা বের করে পানি ও এসিড আশপাশে ফেলে দেওয়া হয়।
সেখানে যাওয়ামাত্র ব্যাটরি পোড়ানোর উৎকট দুর্গন্ধ পেটের নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে আসার উপক্রম হয়।
সেখানে রাতে ব্যাটারি পোড়ানো হয়, দিনের আলো ফোটার আগে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
“ব্যাটারি পোড়ানোর সময় আগুন ৩০ ফুট উপরে ওঠে। কালো ধোঁয়ায় গোটা গ্রীন মডেল টাউন এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বাতাস যেদিকে প্রবাহিত হয় সেদিকেই দুর্গন্ধ ছড়ায়। ব্যাটারি পোড়ানোর ধোঁয়ায় মানুষের শ্বাসকষ্ট, ফুসফুস ক্যান্সারসহ শরীরে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়। ওই কারখানার আশপাশে উৎপাদিত শাক-সবজি খেলে মানবদেহে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। গরু ছাগল ওই এলাকার ঘাস, লতা-পাতা খেলে বিষক্রিয়ায় মারা যেতে পারে।
ওই কারখানার ধোঁয়া ও ছাই যতদূরে যাবে, সেই পর্যন্ত পরিবেশ মারাত্মক দূষিত হবে। তাই পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যাটারি পোড়ান বন্ধ করা হোক।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়