নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লায় যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক মো. তৌহিদুর রহমান নামে এক ব্যক্তির 'মৃত্যুর' ঘটনায় একজন ক্যাম্প কমান্ডারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এ ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার যৌথবাহিনীর অভিযানে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলা থেকে আটক হওয়া তৌহিদুর (৪০) একইদিনে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। আইএসপিআর ঘটনাটিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক' হিসেবে অভিহিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, 'এরই মধ্যে ওই সেনাক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডারকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটনের জন্য একটি উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সেনা আইন অনুযায়ী যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে যুবদল নেতা মো. তৌহিদুর ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লায় গত শুক্রবার রাতে পুলিশ তৌহিদুল ইসলাম নামে এক যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যায়। অভিযোগ ওঠে, ভোরে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করার পর নিরাপত্তা বাহিনী তাকে আহত করে। অন্তর্বর্তী সরকার এই মৃত্যুর জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এই সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য উল্লেখ করে বিবৃতিতে সরকারে দেশের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন বলেও জানানো হয়।
ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কারে কয়েকটি কমিশন গঠন করার কথা জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, কমিশনগুলোর বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
‘পুলিশি জেরা, অপরাধ ব্যবস্থাপনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো সম্ভাবনা দূর করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসব প্রতিবেদনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকার এই সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
কুমিল্লায় যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক মো. তৌহিদুর রহমান নামে এক ব্যক্তির 'মৃত্যুর' ঘটনায় একজন ক্যাম্প কমান্ডারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এ ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার যৌথবাহিনীর অভিযানে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলা থেকে আটক হওয়া তৌহিদুর (৪০) একইদিনে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। আইএসপিআর ঘটনাটিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক' হিসেবে অভিহিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, 'এরই মধ্যে ওই সেনাক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডারকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটনের জন্য একটি উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সেনা আইন অনুযায়ী যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে যুবদল নেতা মো. তৌহিদুর ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লায় গত শুক্রবার রাতে পুলিশ তৌহিদুল ইসলাম নামে এক যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যায়। অভিযোগ ওঠে, ভোরে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করার পর নিরাপত্তা বাহিনী তাকে আহত করে। অন্তর্বর্তী সরকার এই মৃত্যুর জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এই সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য উল্লেখ করে বিবৃতিতে সরকারে দেশের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন বলেও জানানো হয়।
ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কারে কয়েকটি কমিশন গঠন করার কথা জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, কমিশনগুলোর বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
‘পুলিশি জেরা, অপরাধ ব্যবস্থাপনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো সম্ভাবনা দূর করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসব প্রতিবেদনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকার এই সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।