নিজস্ব প্রতিবেদক

ভারত থেকে অবৈধপথে চোরাচালানকৃত বিপুল সংখ্যক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন ও চোরাচালানে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারসহ চোরাকারবারি চক্রের এক সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর ডিবি-সাইবার বিভাগ।
গ্রেফতার হওয়া যুবকের নাম-নাফিস আহমেদ (২০)। গ্রেফতারের সময় তার হেফাজত হতে ৩৪৭টি চোরাচালানকৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে চোরাচালানে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়।
সোমবার (১৯ মে) দুপুর ২টার দিকে শাহবাগ থানাধীন পরিবাগ এলাকার মোতালেব টাওয়ারের সামনে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার এতথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছে ডিবি-সাইবার বিভাগ।
সূত্রে জানা যায়, শাহবাগ এলাকায় ডিবি-সাইবার (দক্ষিণ)-এর একটি টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, শাহবাগ থানাধীন পরিবাগ এলাকায় ভারত থেকে অবৈধপথে চোরাচালানকৃত বিপুল সংখ্যক মোবাইল ফোন আনলোড ও ক্রয়-বিক্রয় করা হবে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির আভিযানিক দল পরীবাগ এলাকায় কৌশলে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে দুপুর আনুমানিক ১টা ৫৫ মিনিটে মোতালেব টাওয়ার এলাকায় প্রাইভেটকার থেকে চোরাচালানকৃত মোবাইল ফোন আনলোড করার সময় ৩৪৭টি মোবাইল ফোনসহ নাফিস আহমেদকে গ্রেফতার করে। উদ্ধারকৃত মোবাইল ফোনগুলোর আনুমানিক মূল্য ৯০ লাখ টাকা। এ সময় ডিবির উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাচালানকারী চক্রের কয়েকজন সদস্য পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
ডিবি-সাইবার বিভাগ সূত্রে আরও জানা যায়, গ্রেফতারকৃত নাফিস চোরাচালানকারী চক্রের একজন সক্রিয় সদস্য। সে পলাতক আরও কয়েকজনের সঙ্গে মিলে দীর্ঘদিন ধরে ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে মোবাইল ফোন ও অন্যান্য গ্যাজেট চোরাচালান করে আসছিলো মর্মে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে।
গ্রেফতারকৃত নাফিসকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। চোরাকারবারি চক্রের পলাতক সদস্যদের গ্রেফতারে ডিবির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

ভারত থেকে অবৈধপথে চোরাচালানকৃত বিপুল সংখ্যক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন ও চোরাচালানে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারসহ চোরাকারবারি চক্রের এক সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর ডিবি-সাইবার বিভাগ।
গ্রেফতার হওয়া যুবকের নাম-নাফিস আহমেদ (২০)। গ্রেফতারের সময় তার হেফাজত হতে ৩৪৭টি চোরাচালানকৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে চোরাচালানে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়।
সোমবার (১৯ মে) দুপুর ২টার দিকে শাহবাগ থানাধীন পরিবাগ এলাকার মোতালেব টাওয়ারের সামনে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার এতথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছে ডিবি-সাইবার বিভাগ।
সূত্রে জানা যায়, শাহবাগ এলাকায় ডিবি-সাইবার (দক্ষিণ)-এর একটি টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, শাহবাগ থানাধীন পরিবাগ এলাকায় ভারত থেকে অবৈধপথে চোরাচালানকৃত বিপুল সংখ্যক মোবাইল ফোন আনলোড ও ক্রয়-বিক্রয় করা হবে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির আভিযানিক দল পরীবাগ এলাকায় কৌশলে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে দুপুর আনুমানিক ১টা ৫৫ মিনিটে মোতালেব টাওয়ার এলাকায় প্রাইভেটকার থেকে চোরাচালানকৃত মোবাইল ফোন আনলোড করার সময় ৩৪৭টি মোবাইল ফোনসহ নাফিস আহমেদকে গ্রেফতার করে। উদ্ধারকৃত মোবাইল ফোনগুলোর আনুমানিক মূল্য ৯০ লাখ টাকা। এ সময় ডিবির উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাচালানকারী চক্রের কয়েকজন সদস্য পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
ডিবি-সাইবার বিভাগ সূত্রে আরও জানা যায়, গ্রেফতারকৃত নাফিস চোরাচালানকারী চক্রের একজন সক্রিয় সদস্য। সে পলাতক আরও কয়েকজনের সঙ্গে মিলে দীর্ঘদিন ধরে ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে মোবাইল ফোন ও অন্যান্য গ্যাজেট চোরাচালান করে আসছিলো মর্মে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে।
গ্রেফতারকৃত নাফিসকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। চোরাকারবারি চক্রের পলাতক সদস্যদের গ্রেফতারে ডিবির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
১৬ ঘণ্টা আগে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
১৮ ঘণ্টা আগে
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
২ দিন আগে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।
২ দিন আগেমাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।