মোঃ মাজহারুল পারভেজ
৫ আগস্টের পর কেউ দল বদলেছে, কেউ বদলেছে আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা। কেউ আবার পুরোনোকে সরিয়ে আবির্ভূত হয়েছে নতুন রূপে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি তথ্য বলছে, সম্প্রতি এই গ্যাংয়ের সদস্য আরও বেড়েছে। সারাদেশেই তাণ্ডব চালাচ্ছে তারা। মাদক সেবন, চুরি ও ইভ টিজিংয়ের সঙ্গে সমাজের বড় বড় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে এসব শিশু-কিশোর। কিশোর অপরাধ নিয়ে সরকারি তথ্য ও আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত একাধিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এমন তথ্য পাওয়া যায়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে,
বাংলাদেশে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য শুরু হয় ১৯৯০ সালের দিকে। ২০২৪ সালে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা ছিল ২৩৭টি। এসব গ্যাংয়ের সদস্যসংখ্যা অন্তত দুই হাজার ৩৮২ জন। ২০২২ সালে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা ছিল ১৭৩টি, সদস্যসংখ্যা ছিল প্রায় এক হাজার।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, মাদক ব্যবসার স্পট পরিচালনাসহ খুচরা পর্যায়ে মাদক বিক্রিতে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। রাতের পাশাপাশি প্রকাশ্যে দিনের বেলা বিভিন্ন অলিগলিসহ মূল সড়কের পাশে দাঁড়িয়েও তারা মাদক বিক্রি করছে। কিশোর গ্যাংয়ের লাগামহীন চাঁদাবাজিতে রাজধানীর পাশাপাশি অতিষ্ঠ খুলনা, রাজশাহী,চট্টগ্রাম,ময়মনসিংহ,টাংগাইল ও নরসিংদীর ব্যবসায়ীরা। তবে পুলিশের কাছে শুধু কিশোর গ্যাংয়ের অপরাধের আলাদা কোনো তথ্য নেই। সদস্য বাড়া ও তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড বিবেচনায় বলছে কিশোর গ্যাং আরও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে।
অর্থাৎ দুই বছরে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা বেড়েছে ৬৪টি বা ৩৭ শতাংশ। একই সময়ে এসব গ্রুপের সদস্য বেড়েছে প্রায় দেড় হাজার, যা আগের সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ। তবে পুলিশ সদর দপ্তরে খোঁজ নিয়ে কিশোর অপরাধীদের পৃথক কোনো ডেটা পাওয়া যায়নি।
দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হাতেগোনা কয়েকটি গবেষণা থাকলেও কিশোরদের অপরাধ প্রবণতা রোধে যে-সব পরামর্শ দেওয়া হয়, তারও বাস্তবায়ন দেখা যায় না। ফলে
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ জার্নালে প্রকাশিত ২০২০ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সী কিশোরদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে। ছয় বছরে এই হার বৃদ্ধি পেয়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০২০ সালে অপরাধে জড়িত শিশুদের ৬১ শতাংশই ছিল ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সের মধ্যে, যা ২০১৪ সালে ছিল ২৪.৭ শতাংশ।
গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা নিখাদ খবরকে জানান, মাদক ব্যবসার মতো গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে অধিকাংশ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। ব্যবসার নিয়ন্ত্রণে তাদের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র। আধিপত্য নিয়ন্ত্রণে কিশোর গ্যাংগুলোর অন্তর্দ্বন্দ্বে প্রায়ই ঘটছে গোলাগুলির ঘটনা, বাড়ছে হত্যাকাণ্ড। তবে এসব অপরাধের পাশাপাশি জমি দখল, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনাও ঘটছে। সম্প্রতি বিভিন্ন থানায় মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীদের পৃথক তালিকায় এমন অনেক কিশোর অপরাধীর নাম উঠে এসেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন,
সমাজে অস্থিরতা এর একটি কারণ। তেমনি পুলিশ এখন অপরাধ দমন ছাড়াও আরো অনেক কাজে বেশি জড়িয়ে পড়ছে। এর বাইরে বিচারহীনতার সংস্কৃতিও বড় একটি কারণ বলে তারা মনে করছেন।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ কল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন,
শুধু পুলিশের একার পক্ষে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা মোটেও সম্ভব না। কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করতে হলে পরিবারকে আরো সচেতন হতে হবে। সমাজকেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
পুলিশের এক কর্মকর্তাও এই অধ্যাপকের কথার সাথে একমত পোষণ করে বলেন " নাগরিকদের আরো সচেতন হতে হবে। অপরাধীদের পক্ষে যেন কেউ কোন কথা না বলে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশ জুড়ে খুন, অপহরণ, চুরি ও ডাকাতি মতো অপরাধের ঘটনা গত পাঁচ বছরের একই মাসের তুলনায় বেড়েছে। এ ধরনের অভিযোগে থানায় হওয়া মামলার সংখ্যা থেকে এই চিত্র উঠে এসেছে।
যদিও, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার 'আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক' বক্তব্যের সঙ্গে এই তথ্য সম্পূর্ণ বিপরীত।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিভিন্ন থানায় অন্তত ২৯৪টি হত্যা মামলা হয়েছে, যা গত বছরের একই মাসে ছিল ২৩১টি। এর আগের চার বছরের একই মাসে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ২১৪, ২৬৪, ২৫৭ ও ২৭৩টি।
চলতি বছরের প্রথম মাসে ডাকাতির মামলা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭১টিতে, যা গত বছরের জানুয়ারিতে ছিল ১১৪টি। অপহরণের মামলাও চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বিগুণ বেড়েছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে 'অপারেশন ডেভিল হান্ট' শুরু হলেও অপরাধের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত আছে।
৫ আগস্টের পর কেউ দল বদলেছে, কেউ বদলেছে আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা। কেউ আবার পুরোনোকে সরিয়ে আবির্ভূত হয়েছে নতুন রূপে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি তথ্য বলছে, সম্প্রতি এই গ্যাংয়ের সদস্য আরও বেড়েছে। সারাদেশেই তাণ্ডব চালাচ্ছে তারা। মাদক সেবন, চুরি ও ইভ টিজিংয়ের সঙ্গে সমাজের বড় বড় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে এসব শিশু-কিশোর। কিশোর অপরাধ নিয়ে সরকারি তথ্য ও আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত একাধিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এমন তথ্য পাওয়া যায়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে,
বাংলাদেশে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য শুরু হয় ১৯৯০ সালের দিকে। ২০২৪ সালে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা ছিল ২৩৭টি। এসব গ্যাংয়ের সদস্যসংখ্যা অন্তত দুই হাজার ৩৮২ জন। ২০২২ সালে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা ছিল ১৭৩টি, সদস্যসংখ্যা ছিল প্রায় এক হাজার।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, মাদক ব্যবসার স্পট পরিচালনাসহ খুচরা পর্যায়ে মাদক বিক্রিতে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। রাতের পাশাপাশি প্রকাশ্যে দিনের বেলা বিভিন্ন অলিগলিসহ মূল সড়কের পাশে দাঁড়িয়েও তারা মাদক বিক্রি করছে। কিশোর গ্যাংয়ের লাগামহীন চাঁদাবাজিতে রাজধানীর পাশাপাশি অতিষ্ঠ খুলনা, রাজশাহী,চট্টগ্রাম,ময়মনসিংহ,টাংগাইল ও নরসিংদীর ব্যবসায়ীরা। তবে পুলিশের কাছে শুধু কিশোর গ্যাংয়ের অপরাধের আলাদা কোনো তথ্য নেই। সদস্য বাড়া ও তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড বিবেচনায় বলছে কিশোর গ্যাং আরও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে।
অর্থাৎ দুই বছরে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা বেড়েছে ৬৪টি বা ৩৭ শতাংশ। একই সময়ে এসব গ্রুপের সদস্য বেড়েছে প্রায় দেড় হাজার, যা আগের সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ। তবে পুলিশ সদর দপ্তরে খোঁজ নিয়ে কিশোর অপরাধীদের পৃথক কোনো ডেটা পাওয়া যায়নি।
দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হাতেগোনা কয়েকটি গবেষণা থাকলেও কিশোরদের অপরাধ প্রবণতা রোধে যে-সব পরামর্শ দেওয়া হয়, তারও বাস্তবায়ন দেখা যায় না। ফলে
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ জার্নালে প্রকাশিত ২০২০ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সী কিশোরদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে। ছয় বছরে এই হার বৃদ্ধি পেয়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০২০ সালে অপরাধে জড়িত শিশুদের ৬১ শতাংশই ছিল ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সের মধ্যে, যা ২০১৪ সালে ছিল ২৪.৭ শতাংশ।
গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা নিখাদ খবরকে জানান, মাদক ব্যবসার মতো গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে অধিকাংশ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। ব্যবসার নিয়ন্ত্রণে তাদের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র। আধিপত্য নিয়ন্ত্রণে কিশোর গ্যাংগুলোর অন্তর্দ্বন্দ্বে প্রায়ই ঘটছে গোলাগুলির ঘটনা, বাড়ছে হত্যাকাণ্ড। তবে এসব অপরাধের পাশাপাশি জমি দখল, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনাও ঘটছে। সম্প্রতি বিভিন্ন থানায় মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীদের পৃথক তালিকায় এমন অনেক কিশোর অপরাধীর নাম উঠে এসেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন,
সমাজে অস্থিরতা এর একটি কারণ। তেমনি পুলিশ এখন অপরাধ দমন ছাড়াও আরো অনেক কাজে বেশি জড়িয়ে পড়ছে। এর বাইরে বিচারহীনতার সংস্কৃতিও বড় একটি কারণ বলে তারা মনে করছেন।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ কল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন,
শুধু পুলিশের একার পক্ষে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা মোটেও সম্ভব না। কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করতে হলে পরিবারকে আরো সচেতন হতে হবে। সমাজকেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
পুলিশের এক কর্মকর্তাও এই অধ্যাপকের কথার সাথে একমত পোষণ করে বলেন " নাগরিকদের আরো সচেতন হতে হবে। অপরাধীদের পক্ষে যেন কেউ কোন কথা না বলে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশ জুড়ে খুন, অপহরণ, চুরি ও ডাকাতি মতো অপরাধের ঘটনা গত পাঁচ বছরের একই মাসের তুলনায় বেড়েছে। এ ধরনের অভিযোগে থানায় হওয়া মামলার সংখ্যা থেকে এই চিত্র উঠে এসেছে।
যদিও, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার 'আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক' বক্তব্যের সঙ্গে এই তথ্য সম্পূর্ণ বিপরীত।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিভিন্ন থানায় অন্তত ২৯৪টি হত্যা মামলা হয়েছে, যা গত বছরের একই মাসে ছিল ২৩১টি। এর আগের চার বছরের একই মাসে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ২১৪, ২৬৪, ২৫৭ ও ২৭৩টি।
চলতি বছরের প্রথম মাসে ডাকাতির মামলা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭১টিতে, যা গত বছরের জানুয়ারিতে ছিল ১১৪টি। অপহরণের মামলাও চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বিগুণ বেড়েছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে 'অপারেশন ডেভিল হান্ট' শুরু হলেও অপরাধের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত আছে।
সুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
১ দিন আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ দিন আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
৪ দিন আগেনরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।
৬ দিন আগেসুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।