অনলাইন ডেস্ক
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার (২৭ মে) পদত্যাগ করেন তিনি। পর্ষদ তা গ্রহণও করেছে।
দীর্ঘ কর্মজীবনের শেষটা স্বাভাবিকভাবে হলো না দেশের শীর্ষ এই ব্যাংকারের। তিনি ব্যাংকটির এমডির পাশাপাশি দেশে ব্যাংকগুলোর এমডিদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ছিলেন। সে জন্য তিনি ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী বিষয়ে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন। তার হঠাৎ এই পদত্যাগকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মহলে চলছে নানা আলোচনা।
সেলিম আর এফ হোসেন ২০১৫ সালের নভেম্বরে এমডি হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। কয়েকবার মেয়াদ বৃদ্ধির পর আগামী বছরের মার্চ মাসে তার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে সাবেক ও বর্তমান পাঁচ এমডি জানান, সেলিম আর এফ হোসেন ব্র্যাক ব্যাংককে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। ব্র্যাক ব্যাংকে তার মতো একজন যোগ্য ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যাংকারের কর্মজীবন স্বাভাবিকভাবে শেষ না হওয়াটা সত্যিই দুঃখজনক। কারণ, স্বাভাবিকভাবে কর্মজীবন শেষ হলে ব্যাংক খাতে তার আরও অবদান রাখার সুযোগ হতো।
ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এক অনুষ্ঠানে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে তার সম্পর্কের অবনতি ঘটে, যার প্রভাব পড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের পরিচালনায়। ব্যাংকটির বিভিন্ন ফাইল আটকে রাখার পাশাপাশি পরিদর্শন কার্যক্রম জোরদার করতে শুরু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কয়েকটি ইসলামী ব্যাংক সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে: গভর্নরকয়েকটি ইসলামী ব্যাংক সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে: গভর্নর
এ ছাড়া এবিবির চেয়ারম্যান হওয়ার পরও ব্যাংক খাতের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাকে এড়িয়ে চলে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একজন পরিচালকের সঙ্গে তার মতবিরোধ হয়। আবার একজন পরিচালক ব্যাংকে নিয়মিত অফিস করেন, এ নিয়েও তিনি ক্ষুব্ধ ছিলেন। এর জের ধরেই পদত্যাগ করেন সেলিম আর এফ হোসেন।
যদিও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগের কারণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। আপাতত কোথাও যোগ দিচ্ছি না। ছুটি কাটাব।
কর অব্যাহতি পেলো ৯ সেবামূলক প্রতিষ্ঠানকর অব্যাহতি পেলো ৯ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান
জানা গেছে, তিনি একমাত্র ছেলের বিশ্ববিদ্যালয় সমাপনী অনুষ্ঠান তথা সমাবর্তনে যোগ দিতে আজ কানাডা যাবেন। এরপর কবে ফিরবেন, তা এখনো ঠিক করেননি বলে জানান।
ব্যাংকটির কর্মীদের উদ্দেশে এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, সব ভালো জিনিসেরই শেষ আছে এবং ব্র্যাক ব্যাংকে আমার সময়ের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। আমি চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদের কাছে আমার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। স্বাভাবিকভাবেই কিছু সাংগঠনিক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে। তবে আমি ধরে নিচ্ছি, এগুলো কোনো সমস্যা হবে না।
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার (২৭ মে) পদত্যাগ করেন তিনি। পর্ষদ তা গ্রহণও করেছে।
দীর্ঘ কর্মজীবনের শেষটা স্বাভাবিকভাবে হলো না দেশের শীর্ষ এই ব্যাংকারের। তিনি ব্যাংকটির এমডির পাশাপাশি দেশে ব্যাংকগুলোর এমডিদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ছিলেন। সে জন্য তিনি ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী বিষয়ে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন। তার হঠাৎ এই পদত্যাগকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মহলে চলছে নানা আলোচনা।
সেলিম আর এফ হোসেন ২০১৫ সালের নভেম্বরে এমডি হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। কয়েকবার মেয়াদ বৃদ্ধির পর আগামী বছরের মার্চ মাসে তার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে সাবেক ও বর্তমান পাঁচ এমডি জানান, সেলিম আর এফ হোসেন ব্র্যাক ব্যাংককে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। ব্র্যাক ব্যাংকে তার মতো একজন যোগ্য ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যাংকারের কর্মজীবন স্বাভাবিকভাবে শেষ না হওয়াটা সত্যিই দুঃখজনক। কারণ, স্বাভাবিকভাবে কর্মজীবন শেষ হলে ব্যাংক খাতে তার আরও অবদান রাখার সুযোগ হতো।
ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এক অনুষ্ঠানে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে তার সম্পর্কের অবনতি ঘটে, যার প্রভাব পড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের পরিচালনায়। ব্যাংকটির বিভিন্ন ফাইল আটকে রাখার পাশাপাশি পরিদর্শন কার্যক্রম জোরদার করতে শুরু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কয়েকটি ইসলামী ব্যাংক সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে: গভর্নরকয়েকটি ইসলামী ব্যাংক সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে: গভর্নর
এ ছাড়া এবিবির চেয়ারম্যান হওয়ার পরও ব্যাংক খাতের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাকে এড়িয়ে চলে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একজন পরিচালকের সঙ্গে তার মতবিরোধ হয়। আবার একজন পরিচালক ব্যাংকে নিয়মিত অফিস করেন, এ নিয়েও তিনি ক্ষুব্ধ ছিলেন। এর জের ধরেই পদত্যাগ করেন সেলিম আর এফ হোসেন।
যদিও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগের কারণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। আপাতত কোথাও যোগ দিচ্ছি না। ছুটি কাটাব।
কর অব্যাহতি পেলো ৯ সেবামূলক প্রতিষ্ঠানকর অব্যাহতি পেলো ৯ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান
জানা গেছে, তিনি একমাত্র ছেলের বিশ্ববিদ্যালয় সমাপনী অনুষ্ঠান তথা সমাবর্তনে যোগ দিতে আজ কানাডা যাবেন। এরপর কবে ফিরবেন, তা এখনো ঠিক করেননি বলে জানান।
ব্যাংকটির কর্মীদের উদ্দেশে এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, সব ভালো জিনিসেরই শেষ আছে এবং ব্র্যাক ব্যাংকে আমার সময়ের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। আমি চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদের কাছে আমার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। স্বাভাবিকভাবেই কিছু সাংগঠনিক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে। তবে আমি ধরে নিচ্ছি, এগুলো কোনো সমস্যা হবে না।
ঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটি বিবেচনায় নিয়ে মে মাসের অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় ১৯ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে এনবিআর।
১৬ ঘণ্টা আগেভোলার ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি প্রায় ২ শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মহিষের দধি । এবার সেই মহিষের টক দই জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পাওয়ায় অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলেছে।
৪ দিন আগেআন্দোলন স্থগিত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কার ঐক্য পরিষদ। এর ফলে আগামীকাল সোমবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সারা দেশের সব দপ্তরে পূর্ণদিবস কর্মবিরতির কর্মসূচিও প্রত্যাহার করা হলো।
৫ দিন আগেঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটি বিবেচনায় নিয়ে মে মাসের অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় ১৯ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে এনবিআর।
ভোলার ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি প্রায় ২ শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মহিষের দধি । এবার সেই মহিষের টক দই জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পাওয়ায় অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলেছে।