বরিশাল
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দামই কমবেশি বেড়েছে।
এর মধ্যে অধিকাংশ সবজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১০০ টাকার আশপাশে, যা আগের তুলনায় প্রায় ২০ টাকা বেশি।
এছাড়া বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট চলছে। আগের চেয়ে নির্ধারিত দাম না বাড়লেও অনেক দোকানে সয়াবিন তেল নেই। যে কারণে অনেকে বোতলের গায়ের দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি করছেন।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিভিন্ন কাঁচাবাজারসহ একাধিক খুচরা বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
বিক্রেতারা জানান, বুধবার প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ২০ টাকা। তবে আজ খুচরা বাজারে ২২ টাকা দরে আলু বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
প্রতি কেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা। প্রতি ডজন ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩-১৩৫ টাকা। পাশাপাশি বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ / ১৮০ টাকা।
নতুন বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা ভ্যানচালক আমিনুল ইসলাম বলেন, রোজায় পণ্যের দাম কম থাকায় কিছুটা স্বস্তি ছিল। কিন্তু ঈদের পর একে একে সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। বিশেষ করে আমরা গরিবরা বাড়তি দামের কারণে মাছ মাংস কিনতে পারি না। সেজন্য ডাল-আলুভর্তা, ডিম কিনে মাসের বেশির ভাগ সময় খাবারের জোগান করি। কিন্তু বাজারে এসে দেখলাম এই পণ্যগুলোর দাম বাড়তে শুরু করেছে। তবে বাজারে এসব পণ্যের কোনো ঘাটতি নেই।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) এর সাধারণ সম্পাদক রনজিৎ দত্ত বলেন, বাজারে পণ্যের দাম বাড়লে উচ্চশ্রেণির মানুষের ভোগান্তি না হলেও মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট বাড়ে। পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় তা দিয়ে তাদের চাহিদা মেটাতে কষ্ট হয়। তাই সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে, বাজার তদারকি জোরদার করে অসাধুদের আইনের আওতায় আনা। সঙ্গে রোজার মতো বাজারে তদারকি জোরদার বহাল রাখা।
এদিকে ঈদের পর এক প্রকার নীরবে বাড়ছে রসুন, আদা সহ অন্যান্য মসলা জাত পণ্যের।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের পর বাজারে কাঁচামরিচ, টমেটো, পেঁপে, শসা, লেবুর দাম বেড়েছে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি পেঁপে কিনতে ক্রেতার গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকা। এছাড়া প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা। সজনের কেজি ১৪০ টাকা, কাঁচা আম ৮০ টাকা কমে ১০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এসব বাজারে মিনিকেট চাল প্রকারভেদে ৮৫ থেকে ৯৮ টাকা, স্বর্ণা ৫৮ টাকা এবং ২৮ চাল ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারে মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এসব বাজারে সোনালি কক মুরগি কেজিতে ৫০ টাকা কমে ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
লাল লেয়ার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২৮০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৭০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৮০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭৮০ টাকা। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।
অন্যদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের বাজার চড়া রয়েছে। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম আকাশচুম্বী। আকার ও ওজনভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার ২০০ টাকা থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত।
চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, মৃগেল ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, বাজারে আবারও সয়াবিন তেলের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক দোকানেই তেল পাওয়া যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে। অর্থাৎ কোনো দোকানে ৫ লিটারের বোতলজাত তেল থাকলেও এক-দুই লিটারের বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। আবার কোনো কোনো দোকানে প্রতি লিটারে নির্ধারিত দাম ১৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৮০ টাকা বিক্রি হতে দেখা গেছে।
পুরান বাজারের বিক্রেতা তারেক বলেন, কোম্পানি তেল দেয় না। ঈদের পর থেকে অর্ডার নিচ্ছে না। যে কারণে ৫ টাকা বেশি দিয়ে বাইরে থেকে কিনে আনি।
আরেক বিক্রেতা বলেন, আজ ঈদের পর প্রথম একটা কোম্পানি তেল দিয়ে গেছে। দুই লিটারের মাত্র তিন কার্টন তেল। আর বলেছে, দাম বাড়ানোর আগে মাল দেবে না। নতুন রেট এলে নতুন তেল পাবেন।
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দামই কমবেশি বেড়েছে।
এর মধ্যে অধিকাংশ সবজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১০০ টাকার আশপাশে, যা আগের তুলনায় প্রায় ২০ টাকা বেশি।
এছাড়া বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট চলছে। আগের চেয়ে নির্ধারিত দাম না বাড়লেও অনেক দোকানে সয়াবিন তেল নেই। যে কারণে অনেকে বোতলের গায়ের দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি করছেন।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিভিন্ন কাঁচাবাজারসহ একাধিক খুচরা বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
বিক্রেতারা জানান, বুধবার প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ২০ টাকা। তবে আজ খুচরা বাজারে ২২ টাকা দরে আলু বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
প্রতি কেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা। প্রতি ডজন ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩-১৩৫ টাকা। পাশাপাশি বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ / ১৮০ টাকা।
নতুন বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা ভ্যানচালক আমিনুল ইসলাম বলেন, রোজায় পণ্যের দাম কম থাকায় কিছুটা স্বস্তি ছিল। কিন্তু ঈদের পর একে একে সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। বিশেষ করে আমরা গরিবরা বাড়তি দামের কারণে মাছ মাংস কিনতে পারি না। সেজন্য ডাল-আলুভর্তা, ডিম কিনে মাসের বেশির ভাগ সময় খাবারের জোগান করি। কিন্তু বাজারে এসে দেখলাম এই পণ্যগুলোর দাম বাড়তে শুরু করেছে। তবে বাজারে এসব পণ্যের কোনো ঘাটতি নেই।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) এর সাধারণ সম্পাদক রনজিৎ দত্ত বলেন, বাজারে পণ্যের দাম বাড়লে উচ্চশ্রেণির মানুষের ভোগান্তি না হলেও মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট বাড়ে। পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় তা দিয়ে তাদের চাহিদা মেটাতে কষ্ট হয়। তাই সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে, বাজার তদারকি জোরদার করে অসাধুদের আইনের আওতায় আনা। সঙ্গে রোজার মতো বাজারে তদারকি জোরদার বহাল রাখা।
এদিকে ঈদের পর এক প্রকার নীরবে বাড়ছে রসুন, আদা সহ অন্যান্য মসলা জাত পণ্যের।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের পর বাজারে কাঁচামরিচ, টমেটো, পেঁপে, শসা, লেবুর দাম বেড়েছে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি পেঁপে কিনতে ক্রেতার গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকা। এছাড়া প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা। সজনের কেজি ১৪০ টাকা, কাঁচা আম ৮০ টাকা কমে ১০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এসব বাজারে মিনিকেট চাল প্রকারভেদে ৮৫ থেকে ৯৮ টাকা, স্বর্ণা ৫৮ টাকা এবং ২৮ চাল ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারে মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এসব বাজারে সোনালি কক মুরগি কেজিতে ৫০ টাকা কমে ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
লাল লেয়ার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২৮০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৭০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৮০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭৮০ টাকা। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।
অন্যদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের বাজার চড়া রয়েছে। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম আকাশচুম্বী। আকার ও ওজনভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার ২০০ টাকা থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত।
চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, মৃগেল ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, বাজারে আবারও সয়াবিন তেলের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক দোকানেই তেল পাওয়া যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে। অর্থাৎ কোনো দোকানে ৫ লিটারের বোতলজাত তেল থাকলেও এক-দুই লিটারের বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। আবার কোনো কোনো দোকানে প্রতি লিটারে নির্ধারিত দাম ১৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৮০ টাকা বিক্রি হতে দেখা গেছে।
পুরান বাজারের বিক্রেতা তারেক বলেন, কোম্পানি তেল দেয় না। ঈদের পর থেকে অর্ডার নিচ্ছে না। যে কারণে ৫ টাকা বেশি দিয়ে বাইরে থেকে কিনে আনি।
আরেক বিক্রেতা বলেন, আজ ঈদের পর প্রথম একটা কোম্পানি তেল দিয়ে গেছে। দুই লিটারের মাত্র তিন কার্টন তেল। আর বলেছে, দাম বাড়ানোর আগে মাল দেবে না। নতুন রেট এলে নতুন তেল পাবেন।
চট্টগ্রামের ডিসি হিলে নববর্ষের অনুষ্ঠান হওয়ার স্থলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। রবিবার (১৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে এই ঘটনায় ৬ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
২ দিন আগেআদানির কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে করে দেশে লোডশেডিং বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় নির্মিত আদানি গ্রুপের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
৩ দিন আগেআইসিবি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার ব্যাংকটিকে চিঠি দিয়ে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশে বলা হয়েছে।
৫ দিন আগেচট্টগ্রামের ডিসি হিলে নববর্ষের অনুষ্ঠান হওয়ার স্থলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। রবিবার (১৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে এই ঘটনায় ৬ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
আদানির কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে করে দেশে লোডশেডিং বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় নির্মিত আদানি গ্রুপের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
ঈদের পর ফের সক্রিয় সিন্ডিকেট। কৌশলে বাড়ানো হচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম। চক্রের কারসাজিতে সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলেও খুচরা বাজারে আলু ও মসুর ডালের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া ঈদের পর এক প্রকার নীরবে পেঁয়াজের দামও বাড়ানোর পাড়তার চলছে।