নিজস্ব প্রতিবেদক
নিপা ফার্মাসিউটিক্যালস এর মালিক আয়েশি জীবন কাটাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে। অথচ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাওনা টাকা পরিশোধ করছেন না। টাকা চাইতে গেলেই শুরু হয় তাদের নানা তালবাহানা।
বছরের পর বছর ধরে প্রায় দুইশত কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে না প্রতিষ্ঠানটি। যদিও প্রতিষ্ঠানটির ওষুধ উৎপাদন থেকে শুরু করে সার্বিক কার্যক্রমই চলছে স্বাভাবিক গতিতেই।
অভিযোগ উঠেছে, পাওনা টাকার জন্য গেলেই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে করা হচ্ছে নানা তালবাহানা ও দুর্ব্যবহার। নানা অজুহাত ও সংকটের গল্প শুনিয়ে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে তাদের।
বেতন-ভাতা পাননি এমন একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিখাদ খবরকে জানান, ২০২২ সাল থেকে মাসের পর মাস বিনা বেতনে কাজ করেও বেতন পাচ্ছেন না তারা। আবার বিনা নোটিশে চাকরি ছাড়া করছে কর্মচারীদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, বেতন ভাতা না পেয়ে রাজধানীতে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা। দেড় লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন-ভাতা পাওনা রয়েছেন কর্মচারীরা। কিন্তু পাওনা টাকার জন্য যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির সিইও আবু সায়েদ ও এইচআর বিভাগ থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা করে প্রদান করার আশ্বাস দেয়। বেশী পিড়াপিড়ী করলে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা করে দেয়ার প্রস্তাব দেয়।
ক্ষুব্ধ হয়ে ভুক্তভোগীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা প্রতিষ্ঠানটির মালিকের নির্দেশেই ১৬৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দিচ্ছেন না সিইও।
নিপা ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে সিইও আবু সায়েদের সঙ্গে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দিতেই হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তাই অল্প স্বল্প করে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের কথা বলছেন । তবে তিনি বেতন ভাতা নিয়মিত পাচ্ছেন কিনা তা জানতে চাইলে তিনি হাসতে থাকেন।
এ বিষয়ে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগীরা চাইলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে পারেন। অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিপা ফার্মাসিউটিক্যালস এর মালিক আয়েশি জীবন কাটাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে। অথচ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাওনা টাকা পরিশোধ করছেন না। টাকা চাইতে গেলেই শুরু হয় তাদের নানা তালবাহানা।
বছরের পর বছর ধরে প্রায় দুইশত কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে না প্রতিষ্ঠানটি। যদিও প্রতিষ্ঠানটির ওষুধ উৎপাদন থেকে শুরু করে সার্বিক কার্যক্রমই চলছে স্বাভাবিক গতিতেই।
অভিযোগ উঠেছে, পাওনা টাকার জন্য গেলেই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে করা হচ্ছে নানা তালবাহানা ও দুর্ব্যবহার। নানা অজুহাত ও সংকটের গল্প শুনিয়ে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে তাদের।
বেতন-ভাতা পাননি এমন একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিখাদ খবরকে জানান, ২০২২ সাল থেকে মাসের পর মাস বিনা বেতনে কাজ করেও বেতন পাচ্ছেন না তারা। আবার বিনা নোটিশে চাকরি ছাড়া করছে কর্মচারীদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, বেতন ভাতা না পেয়ে রাজধানীতে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা। দেড় লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন-ভাতা পাওনা রয়েছেন কর্মচারীরা। কিন্তু পাওনা টাকার জন্য যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির সিইও আবু সায়েদ ও এইচআর বিভাগ থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা করে প্রদান করার আশ্বাস দেয়। বেশী পিড়াপিড়ী করলে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা করে দেয়ার প্রস্তাব দেয়।
ক্ষুব্ধ হয়ে ভুক্তভোগীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা প্রতিষ্ঠানটির মালিকের নির্দেশেই ১৬৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দিচ্ছেন না সিইও।
নিপা ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে সিইও আবু সায়েদের সঙ্গে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দিতেই হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তাই অল্প স্বল্প করে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের কথা বলছেন । তবে তিনি বেতন ভাতা নিয়মিত পাচ্ছেন কিনা তা জানতে চাইলে তিনি হাসতে থাকেন।
এ বিষয়ে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগীরা চাইলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে পারেন। অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দেশের বৃহৎ আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা কম খরচে পণ্য পরিবহন, দ্রুত পণ্য ছাড় ব্যবস্থাসহ আর্থিক সাশ্রয় সুবিধা পাওয়ায় ভোমরা বন্দরকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছে
২ দিন আগেভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি মাসের জন্য প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের মূল্য ১ হাজার ২৭৩ টাকা থেকে ৩ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
২ দিন আগেনীলফামারীতে হু হু করে ভোগ্যপণ্যের মুল্যবৃদ্ধিতে ক্রেতা সাধারণ দিশেহারা হয়ে পরেছে। ব্যবসায়ীরা এই মুল্যবৃদ্ধিকে অপর্যাপ্ত সরবরাহের কারণ বলে অজুহাত তুলছেন।
২ দিন আগেপ্রতি টন পেঁয়াজ ৩০৫ ডলারে আমদানি মূল্য দেখানো হয়েছে, যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৭ হাজার ৪২৯ টাকা। সেক্ষেত্রে প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি মূল্য পড়েছে প্রায় ৩৮ টাকা। আমদানি করা পেঁয়াজ মানভেদে ৫৭-৬০ টাকার মধ্যে বিক্রি করা সম্ভব
২ দিন আগেদেশের বৃহৎ আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা কম খরচে পণ্য পরিবহন, দ্রুত পণ্য ছাড় ব্যবস্থাসহ আর্থিক সাশ্রয় সুবিধা পাওয়ায় ভোমরা বন্দরকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছে
ভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি মাসের জন্য প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের মূল্য ১ হাজার ২৭৩ টাকা থেকে ৩ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
নীলফামারীতে হু হু করে ভোগ্যপণ্যের মুল্যবৃদ্ধিতে ক্রেতা সাধারণ দিশেহারা হয়ে পরেছে। ব্যবসায়ীরা এই মুল্যবৃদ্ধিকে অপর্যাপ্ত সরবরাহের কারণ বলে অজুহাত তুলছেন।
প্রতি টন পেঁয়াজ ৩০৫ ডলারে আমদানি মূল্য দেখানো হয়েছে, যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৭ হাজার ৪২৯ টাকা। সেক্ষেত্রে প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি মূল্য পড়েছে প্রায় ৩৮ টাকা। আমদানি করা পেঁয়াজ মানভেদে ৫৭-৬০ টাকার মধ্যে বিক্রি করা সম্ভব