নীলফামারী
কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মাটি ছাড়াই উন্নত জাতের সবজির চারা উৎপাদন করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন নিত্যানন্দ(৪৬)। তাঁর বাড়ি উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের খানাপাড়া গ্রামের । মাধব স্মার্ট এগ্রো ভিলেজ নার্সারীর স্বত্বাধিকারী । চারা উৎপাদনে মাটির পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় কোকোপিট ও প্লাস্টিকের ট্রে। নারিকেলের খোসা থেকে উৎপন্ন প্রাকৃতিক উপাদান কোকোপিট, মাটির বিকল্প হিসেবে চারা উৎপাদনে ব্যবহৃত হচ্ছে এসব চারার সঙ্গে মাটির কোন সম্পৃক্ততা নেই। মাটির স্পর্শ ছাড়াই প্লাস্টিকের ট্রেতে জৈব সার মিশ্রণ ও নারিকেলের ছোবরার মধ্যে বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করা হয়।
নিত্যানন্দ বলেন, এই নার্সারির উদ্দেশ্য হল ভালো মানের চারা উৎপাদন করা। মাটি বিহীন কোকোপিট দিয়ে সুস্থ সবল উন্নত মানের চারা তৈরি করছি। এখানে পলি হাউসে বীজ থেকে চারা উৎপাদন করছি। বৃষ্টির পানি বা অন্য প্রাকৃতিক আবহাওয়ায় চারা নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। নেট দিয়ে ঘেরার কারণে পোকামাকড় আক্রান্ত করতে পারে না। রোদ বৃষ্টি সমস্যা নেই,তাপমাত্রা সঠিক থাকার কারণে সব চারা একই রকম হয়। কৃষকরা এখান থেকে সুস্থ ও উন্নত, ১০০% শিকড় যুক্ত চারা কিনতে পারছেন।
নার্সারীতে কি কি জাত ও কতগুলো চারা আছে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ৪০ হাজারের মধ্যে ২০ হাজার বিক্রি করছি, জাতের মধ্যে আছে ধুমকেতু কাঁচা মরিচ, বেগুন ৩ জাত ফিনলিডার,পারপলকিং, বক্সার, কপি রত্না ,টমোটো স্মার্ট ১২১৭, লাউ, চিচিঙ্গা ও করলা আছে। আরোও চারা উৎপাদনের কার্যক্রম চলছে।
নার্সারী থেকে ৮০০ চারা ক্রেতা অধিকারী পারার স্বপন কুমার বলেন, উচ্চ ফলনশীল বেগুনের চারা ২ টাকা করে ৮০০ পিস নিয়েছি দাদার কাছ থেকে।
দেশিজাতের তুলনায় ফলনশীল বিধায় রোপন করতেছি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে সব চারাই স্বাবলম্বী হয় ফলন ও বেশি হয়। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে ১০-১৫ দিন সময় কম লাগে ফল আসতে।
উপজেলা কৃষি অফিসার লোকমান হোসেন বলেন, কিশোরগঞ্জ বেলে দোআঁশ মাটির একটি উপজেলা। এই উপজেলায় সবজি চাষে যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। সবজি চাষে কৃষকরা সাধারণত যে চারা ব্যবহার করেন গোড়াপচন রোগ দেখা দেয় এই গোড়াপচন রোগ থেকে প্রতিরোধ করতে পলিসেড হাউস সুবিধা জনক। নিত্যানন্দ রায় কোকো পিটের মাধ্যমে মাটি ছাড়াই বিভিন্ন সবজি চারা উৎপাদন করছেন।
পলিসেড হাউজ মূলত পলিথিন আবৃত সেট, এটা বিশেষ ধরনের একটি পলিথিন সেখানে আসলে পানি বা সেচ ব্যবস্হা ঠিক রাখলে ও সময় মত স্প্রে করতে হয় এটুকু কার্যক্রম করলে সুন্দর চারা উৎপাদন হয়। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে এই পদ্ধতিতে দ্রুততার সঙ্গে ফলন আসবে তাই আমরা কৃষককে পরামর্শ দিচ্ছি আপনারা পলিসেড থেকে চারা ব্যবহার করুন অধিক ফলন বৃদ্ধি করুন।
কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মাটি ছাড়াই উন্নত জাতের সবজির চারা উৎপাদন করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন নিত্যানন্দ(৪৬)। তাঁর বাড়ি উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের খানাপাড়া গ্রামের । মাধব স্মার্ট এগ্রো ভিলেজ নার্সারীর স্বত্বাধিকারী । চারা উৎপাদনে মাটির পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় কোকোপিট ও প্লাস্টিকের ট্রে। নারিকেলের খোসা থেকে উৎপন্ন প্রাকৃতিক উপাদান কোকোপিট, মাটির বিকল্প হিসেবে চারা উৎপাদনে ব্যবহৃত হচ্ছে এসব চারার সঙ্গে মাটির কোন সম্পৃক্ততা নেই। মাটির স্পর্শ ছাড়াই প্লাস্টিকের ট্রেতে জৈব সার মিশ্রণ ও নারিকেলের ছোবরার মধ্যে বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করা হয়।
নিত্যানন্দ বলেন, এই নার্সারির উদ্দেশ্য হল ভালো মানের চারা উৎপাদন করা। মাটি বিহীন কোকোপিট দিয়ে সুস্থ সবল উন্নত মানের চারা তৈরি করছি। এখানে পলি হাউসে বীজ থেকে চারা উৎপাদন করছি। বৃষ্টির পানি বা অন্য প্রাকৃতিক আবহাওয়ায় চারা নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। নেট দিয়ে ঘেরার কারণে পোকামাকড় আক্রান্ত করতে পারে না। রোদ বৃষ্টি সমস্যা নেই,তাপমাত্রা সঠিক থাকার কারণে সব চারা একই রকম হয়। কৃষকরা এখান থেকে সুস্থ ও উন্নত, ১০০% শিকড় যুক্ত চারা কিনতে পারছেন।
নার্সারীতে কি কি জাত ও কতগুলো চারা আছে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ৪০ হাজারের মধ্যে ২০ হাজার বিক্রি করছি, জাতের মধ্যে আছে ধুমকেতু কাঁচা মরিচ, বেগুন ৩ জাত ফিনলিডার,পারপলকিং, বক্সার, কপি রত্না ,টমোটো স্মার্ট ১২১৭, লাউ, চিচিঙ্গা ও করলা আছে। আরোও চারা উৎপাদনের কার্যক্রম চলছে।
নার্সারী থেকে ৮০০ চারা ক্রেতা অধিকারী পারার স্বপন কুমার বলেন, উচ্চ ফলনশীল বেগুনের চারা ২ টাকা করে ৮০০ পিস নিয়েছি দাদার কাছ থেকে।
দেশিজাতের তুলনায় ফলনশীল বিধায় রোপন করতেছি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে সব চারাই স্বাবলম্বী হয় ফলন ও বেশি হয়। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে ১০-১৫ দিন সময় কম লাগে ফল আসতে।
উপজেলা কৃষি অফিসার লোকমান হোসেন বলেন, কিশোরগঞ্জ বেলে দোআঁশ মাটির একটি উপজেলা। এই উপজেলায় সবজি চাষে যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। সবজি চাষে কৃষকরা সাধারণত যে চারা ব্যবহার করেন গোড়াপচন রোগ দেখা দেয় এই গোড়াপচন রোগ থেকে প্রতিরোধ করতে পলিসেড হাউস সুবিধা জনক। নিত্যানন্দ রায় কোকো পিটের মাধ্যমে মাটি ছাড়াই বিভিন্ন সবজি চারা উৎপাদন করছেন।
পলিসেড হাউজ মূলত পলিথিন আবৃত সেট, এটা বিশেষ ধরনের একটি পলিথিন সেখানে আসলে পানি বা সেচ ব্যবস্হা ঠিক রাখলে ও সময় মত স্প্রে করতে হয় এটুকু কার্যক্রম করলে সুন্দর চারা উৎপাদন হয়। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে এই পদ্ধতিতে দ্রুততার সঙ্গে ফলন আসবে তাই আমরা কৃষককে পরামর্শ দিচ্ছি আপনারা পলিসেড থেকে চারা ব্যবহার করুন অধিক ফলন বৃদ্ধি করুন।
গুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
৪ দিন আগেঅন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
৭ দিন আগেদেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
৭ দিন আগেদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।
৮ দিন আগেগুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
অন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
দেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।