আবু মাহাজ,ভোলা

রসে ভরা আখের বাম্পার ফলনে ভোলার আখ চাষিদের মুখে হাসি। কম খরচ ও অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে এ জেলায় আখের চাষাবাদ। এবছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রোগ বালাই ও পোকামাকড় কম হওয়ায় ফলন ভালো হয়েছে।
দেশীয় জাতের আখ দিয়ে উৎপাদন হচ্ছে গুড়, চিনিসহ আরো কিছু খাদ্য। আখের মিষ্টি রসের চাহিদা বেশি হওয়ায় শহর ও গ্রামের পাড়া মহল্লায় বিক্রি হচ্ছে ।
সেই সাথে আখ ক্ষেত নজর কাড়ছে সবার। শুধু ভোলা জেলায় ৫'শ ১৮' হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে আখের। পোকামাকড় কম, ভালো ফলন ও দামও বেশি হওয়ায় খুশি চাষিরা। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আখ চাষে আগ্রহ আরো বাড়বে বললেন চাষিরা ।
অন্য দিকে ভোলার আখ চাষের বাম্পার ফলন হওয়া দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসছে ব্যাপারীরা।

বিভিন্ন জনবহুল স্থানে মেশিন এর সাহায্যে মাড়াই করে আখের রস গ্লাসে করে বিক্রি করা হয় প্রতি গ্লাস ১৫ থেকে ২০ টাকায়। অন্য দিকে আখের রস থেকে উৎপাদন হচ্ছে গুড়, চিনিসহ নানা রকমের খাদ্য পণ্য।
আখ ক্ষেত থেকে শ-হিসেবে আখ কিনে নিচ্ছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। প্রতি ১শ’ আখ দুই হাজার থেকে তিন হাজার টাকায় কিনছেন তারা। জেলার চাহিদা মিটিয়ে লক্ষ্মীপুর, বরিশাল ও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছে চিবিয়ে খাওয়ার এই সুস্বাদু আখ।
ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে ।

ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ খাইরুল ইসলাম মল্লিক নিখাদ খবরকে জানান, এবছর হেক্টর প্রতি উৎপাদন খুবই ভালো। সার্বিকভাবে আখ চাষিরা এখানে লাভবান হচ্ছেন। উৎপাদনে যা খরচ হয় তার দ্বিগুণ লাভ হয় ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে ,এ বছর জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক আবাদ হয়েছে। জেলায় চলতি বছরে ৫শ ১৮ হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। জেলায় সবচেয়ে বেশি আখ আবাদ হয়েছে চরফ্যাশন উপজেলা ২শ ১৮ হেক্টর জমিতে। অন্য ফলনের আবাদ না কমিয়ে কীভাবে আখের চাষাবাদ আরো বাড়ানো যায় – সেই লক্ষ্যে কাজ করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
মানব দেহের জন্য আখের রস অনেক কার্যকরী। তার পাশাপাশি আখের পাতা গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। জেলায় আখ চাষের জন্য মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী ও লাভজনক ফলন হওয়ায় সরকারিভাবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সুদৃষ্টি চান জেলার আখ চাষীরা।

রসে ভরা আখের বাম্পার ফলনে ভোলার আখ চাষিদের মুখে হাসি। কম খরচ ও অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে এ জেলায় আখের চাষাবাদ। এবছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রোগ বালাই ও পোকামাকড় কম হওয়ায় ফলন ভালো হয়েছে।
দেশীয় জাতের আখ দিয়ে উৎপাদন হচ্ছে গুড়, চিনিসহ আরো কিছু খাদ্য। আখের মিষ্টি রসের চাহিদা বেশি হওয়ায় শহর ও গ্রামের পাড়া মহল্লায় বিক্রি হচ্ছে ।
সেই সাথে আখ ক্ষেত নজর কাড়ছে সবার। শুধু ভোলা জেলায় ৫'শ ১৮' হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে আখের। পোকামাকড় কম, ভালো ফলন ও দামও বেশি হওয়ায় খুশি চাষিরা। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আখ চাষে আগ্রহ আরো বাড়বে বললেন চাষিরা ।
অন্য দিকে ভোলার আখ চাষের বাম্পার ফলন হওয়া দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসছে ব্যাপারীরা।

বিভিন্ন জনবহুল স্থানে মেশিন এর সাহায্যে মাড়াই করে আখের রস গ্লাসে করে বিক্রি করা হয় প্রতি গ্লাস ১৫ থেকে ২০ টাকায়। অন্য দিকে আখের রস থেকে উৎপাদন হচ্ছে গুড়, চিনিসহ নানা রকমের খাদ্য পণ্য।
আখ ক্ষেত থেকে শ-হিসেবে আখ কিনে নিচ্ছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। প্রতি ১শ’ আখ দুই হাজার থেকে তিন হাজার টাকায় কিনছেন তারা। জেলার চাহিদা মিটিয়ে লক্ষ্মীপুর, বরিশাল ও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছে চিবিয়ে খাওয়ার এই সুস্বাদু আখ।
ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে ।

ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ খাইরুল ইসলাম মল্লিক নিখাদ খবরকে জানান, এবছর হেক্টর প্রতি উৎপাদন খুবই ভালো। সার্বিকভাবে আখ চাষিরা এখানে লাভবান হচ্ছেন। উৎপাদনে যা খরচ হয় তার দ্বিগুণ লাভ হয় ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে ,এ বছর জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক আবাদ হয়েছে। জেলায় চলতি বছরে ৫শ ১৮ হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। জেলায় সবচেয়ে বেশি আখ আবাদ হয়েছে চরফ্যাশন উপজেলা ২শ ১৮ হেক্টর জমিতে। অন্য ফলনের আবাদ না কমিয়ে কীভাবে আখের চাষাবাদ আরো বাড়ানো যায় – সেই লক্ষ্যে কাজ করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
মানব দেহের জন্য আখের রস অনেক কার্যকরী। তার পাশাপাশি আখের পাতা গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। জেলায় আখ চাষের জন্য মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী ও লাভজনক ফলন হওয়ায় সরকারিভাবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সুদৃষ্টি চান জেলার আখ চাষীরা।

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
২ দিন আগে
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
২ দিন আগে
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
২ দিন আগে
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়
৩ দিন আগেআদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়