লালমনিরহাট
পানির অভাবে আমন ধানের চারা রোপণ করতে না পেরে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বাংলা বছরের আষাঢ় মাস শেষ,তবুও দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির।
যথা সময় আমন চারারোপন করা না গেলে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হবে বলে জানান তারা। তবে বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে অনেকেই সেচযন্ত্র চালিয়ে আমন চারা রোপণ শুরু করেছে। কৃষকরা জানান এতে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি কাঙ্ক্ষিত লাভের মুখ দেখবেন না তাঁরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ জমি আমন ধান রোপণের জন্য প্রস্তুত করেছে কৃষকরা। অনাবৃষ্টি আর প্রচণ্ড রোদের তাপে প্রস্তুতকৃত জমি শুকিয়ে ফেটে চৌচির হয়ে গেছে,জেগে উঠেছে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগাছাও।
এদিকে পানির অভাবে বীজতলায় আমন চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। ধানের চারার বয়স বেশি ও চারা মরে যাওয়ার আশঙ্কায় দিশেহারা এখানকার চাষিরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে,এ বছর রোপাআমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ১৯হাজার ৫৬০ হেক্টর ধরা হয়েছে। এরই মধ্যে ৭শ৫০ হেক্টর জমিতে আমন ধান রোপণ করেছে কৃষকরা।
বুড়িমারী ইউনিয়নের কৃষক রেজওয়ান হোসেন বলেন,আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল কোন বৃষ্টিপাত নাই। ধান লাগাতে পারতেছি না। সময়ও চলে যাচ্ছে, বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন চালিয়ে পানি দিয়ে দুইবিঘা জমিতে ধানের চারা লাগিয়েছি।,
একই এলাকার কৃষক তফিজুল ইসলাম বলেন, কিছুদিন থেকে কোন বৃষ্টি নাই। ধানের চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, এ কারণে মোটর দিয়ে (বিদ্যুৎ চালিত পাম্প)পানি তুলে আমন ধান রোপণ করেছি।এতে খরচের পরিমাণ বেশি হচ্ছে।,
কুচলীবাড়ী ইউনিয়নের কৃষক শাকিল জানান,মাঝে মাঝে আকাশে মেঘ দেখা যায় কিন্তু কোন বৃষ্টি নাই, প্রচণ্ড রোদের তাপে জমি ফেটে গেছে। বীজতলায় ধানের চারা লাল হয় শুকিয়ে যাচ্ছে। কবে ধানেরচারা রোপন করব এ নিয়ে চিন্তায় আছি।,
এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.আব্দুল গাফফার বলেন,আমন ধান রোপন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় রোপণ অগ্রগতি কিছুটা কম। তবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কোনো সমস্যা হবে না। যে সকল কৃষকের চারার বয়স ৩৫ থেকে ৪০ দিন পার হয়ে গেছে তাদের আমরা সেচযন্ত্র চালু করে ধান রোপণের পরামর্শ দিচ্ছি।,
পানির অভাবে আমন ধানের চারা রোপণ করতে না পেরে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বাংলা বছরের আষাঢ় মাস শেষ,তবুও দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির।
যথা সময় আমন চারারোপন করা না গেলে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হবে বলে জানান তারা। তবে বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে অনেকেই সেচযন্ত্র চালিয়ে আমন চারা রোপণ শুরু করেছে। কৃষকরা জানান এতে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি কাঙ্ক্ষিত লাভের মুখ দেখবেন না তাঁরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ জমি আমন ধান রোপণের জন্য প্রস্তুত করেছে কৃষকরা। অনাবৃষ্টি আর প্রচণ্ড রোদের তাপে প্রস্তুতকৃত জমি শুকিয়ে ফেটে চৌচির হয়ে গেছে,জেগে উঠেছে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগাছাও।
এদিকে পানির অভাবে বীজতলায় আমন চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। ধানের চারার বয়স বেশি ও চারা মরে যাওয়ার আশঙ্কায় দিশেহারা এখানকার চাষিরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে,এ বছর রোপাআমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ১৯হাজার ৫৬০ হেক্টর ধরা হয়েছে। এরই মধ্যে ৭শ৫০ হেক্টর জমিতে আমন ধান রোপণ করেছে কৃষকরা।
বুড়িমারী ইউনিয়নের কৃষক রেজওয়ান হোসেন বলেন,আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল কোন বৃষ্টিপাত নাই। ধান লাগাতে পারতেছি না। সময়ও চলে যাচ্ছে, বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন চালিয়ে পানি দিয়ে দুইবিঘা জমিতে ধানের চারা লাগিয়েছি।,
একই এলাকার কৃষক তফিজুল ইসলাম বলেন, কিছুদিন থেকে কোন বৃষ্টি নাই। ধানের চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, এ কারণে মোটর দিয়ে (বিদ্যুৎ চালিত পাম্প)পানি তুলে আমন ধান রোপণ করেছি।এতে খরচের পরিমাণ বেশি হচ্ছে।,
কুচলীবাড়ী ইউনিয়নের কৃষক শাকিল জানান,মাঝে মাঝে আকাশে মেঘ দেখা যায় কিন্তু কোন বৃষ্টি নাই, প্রচণ্ড রোদের তাপে জমি ফেটে গেছে। বীজতলায় ধানের চারা লাল হয় শুকিয়ে যাচ্ছে। কবে ধানেরচারা রোপন করব এ নিয়ে চিন্তায় আছি।,
এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.আব্দুল গাফফার বলেন,আমন ধান রোপন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় রোপণ অগ্রগতি কিছুটা কম। তবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কোনো সমস্যা হবে না। যে সকল কৃষকের চারার বয়স ৩৫ থেকে ৪০ দিন পার হয়ে গেছে তাদের আমরা সেচযন্ত্র চালু করে ধান রোপণের পরামর্শ দিচ্ছি।,
গুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
১ ঘণ্টা আগেঅন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
৩ দিন আগেদেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
৪ দিন আগেদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।
৪ দিন আগেগুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
অন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
দেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।