আমির খসরু লাবলু
পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।
এখানকার সুপারি আকারে বড় এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ। পঞ্চগড়ের উৎপাদিত সুপারি জেলার চাহিদা মিটিয়ে পাঠানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। সুপারির হাটগুলোতে জমে উঠেছে কেনা-বেচা। বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপারীর এসে এখান থেকে সুপারি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। পঞ্চগড় থেকে শত শত কাউন সুপারি চলে যাচ্ছে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে।
পঞ্চগড়ে সুপারি বিক্রি হয় পাট অথবা কাউন হিসেবে। ৮০ পিস সুপারি এক পণ, আবার ১৬ পন সুপারি এক কাউন ধরা হয়। পঞ্চগড় সদর উপজেলার টুনির হাট,বোদা উপজেলার বোদা বাজার এবং দেবীগঞ্জ উপজেলার ভাউলাগঞ্জ হাট। এই তিনটি হাটে সুপারির ব্যাপক আমদানি হয়। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সুপারি বেচা-কেনা হয়ে থাকে। এসকল বাজার গুলোতে প্রতি পণ সুপারি আকার ভেদে ৬শ থেকে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এই মৌসুমে জেলায় প্রায় দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা হবে আশা করা হচ্ছে। এখন চলছে সুপারির মৌসুম।
পঞ্চগড়ে বাঙালি ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে পান-সুপারির খাওয়ার অভ্যাস। বিশেষ করে এই অঞ্চলের শহর কিংবা গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নের অনুষঙ্গ হিসেবে থাকে পান-সুপারি। বাড়িতে মেহমান এলে কাঁসার তৈরি পানের বাটায় পান, সুপারি, তামাক জর্দা, চুন সাজিয়ে দেয়া হয় মেহমানের সামনে। পান খেতে খেতে চলে খোশগল্প। পান রশিকদের জন্য রাজশাহীর পান আর পঞ্চগড়ের সুপারীর কদর রয়েছে আলাদাভাবে।
পঞ্চগড়ের মানুষের আদি ঐতিহ্য সুপারির বাগান। অনেক সুপারি বাগান মালিক আবার সুপারির গাছে পান চাষ করে থাকেন। সুপারি বাগানে আলাদা করে পরিচর্যা করতে হয় না। খড়া বেশী হলে সুপারি গাছে মড়ক ধরে তখন বাগান মালিক বা সুপারি চাষিরা বাগানে সেচ দিয়ে সুপারির গাছগুলো সতেজ রাখেন। জেলার বোদা উপজেলার বোসপাড়া গ্রামের সুপারি বাগান মালিক তছলিম উদ্দিন জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর সুপারির দাম দ্বিগুণ । যারা বাণিজ্যিকভাবে সুপারির বাগান করেছেন তাদের বাগানে বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় এবারে সুপারি বিক্রি করে বেশ টাকা আয় হয়েছে।
পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।
এখানকার সুপারি আকারে বড় এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ। পঞ্চগড়ের উৎপাদিত সুপারি জেলার চাহিদা মিটিয়ে পাঠানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। সুপারির হাটগুলোতে জমে উঠেছে কেনা-বেচা। বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপারীর এসে এখান থেকে সুপারি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। পঞ্চগড় থেকে শত শত কাউন সুপারি চলে যাচ্ছে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে।
পঞ্চগড়ে সুপারি বিক্রি হয় পাট অথবা কাউন হিসেবে। ৮০ পিস সুপারি এক পণ, আবার ১৬ পন সুপারি এক কাউন ধরা হয়। পঞ্চগড় সদর উপজেলার টুনির হাট,বোদা উপজেলার বোদা বাজার এবং দেবীগঞ্জ উপজেলার ভাউলাগঞ্জ হাট। এই তিনটি হাটে সুপারির ব্যাপক আমদানি হয়। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সুপারি বেচা-কেনা হয়ে থাকে। এসকল বাজার গুলোতে প্রতি পণ সুপারি আকার ভেদে ৬শ থেকে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এই মৌসুমে জেলায় প্রায় দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা হবে আশা করা হচ্ছে। এখন চলছে সুপারির মৌসুম।
পঞ্চগড়ে বাঙালি ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে পান-সুপারির খাওয়ার অভ্যাস। বিশেষ করে এই অঞ্চলের শহর কিংবা গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নের অনুষঙ্গ হিসেবে থাকে পান-সুপারি। বাড়িতে মেহমান এলে কাঁসার তৈরি পানের বাটায় পান, সুপারি, তামাক জর্দা, চুন সাজিয়ে দেয়া হয় মেহমানের সামনে। পান খেতে খেতে চলে খোশগল্প। পান রশিকদের জন্য রাজশাহীর পান আর পঞ্চগড়ের সুপারীর কদর রয়েছে আলাদাভাবে।
পঞ্চগড়ের মানুষের আদি ঐতিহ্য সুপারির বাগান। অনেক সুপারি বাগান মালিক আবার সুপারির গাছে পান চাষ করে থাকেন। সুপারি বাগানে আলাদা করে পরিচর্যা করতে হয় না। খড়া বেশী হলে সুপারি গাছে মড়ক ধরে তখন বাগান মালিক বা সুপারি চাষিরা বাগানে সেচ দিয়ে সুপারির গাছগুলো সতেজ রাখেন। জেলার বোদা উপজেলার বোসপাড়া গ্রামের সুপারি বাগান মালিক তছলিম উদ্দিন জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর সুপারির দাম দ্বিগুণ । যারা বাণিজ্যিকভাবে সুপারির বাগান করেছেন তাদের বাগানে বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় এবারে সুপারি বিক্রি করে বেশ টাকা আয় হয়েছে।
অন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
২ দিন আগেদেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
৩ দিন আগেদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।
৩ দিন আগেবর্তমানে এর মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এফডিআরের (ফাইন্যান্স ডিপোজিট রেট) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি টাকায়, যা তার আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।
৩ দিন আগেঅন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
দেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।
বর্তমানে এর মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এফডিআরের (ফাইন্যান্স ডিপোজিট রেট) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি টাকায়, যা তার আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।