ফেনী

ফেনী শহরতলির আলোকদিয়া, সহদেবপুর, বিরিঞ্চি ও সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দারা দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গ্যাস সংযোগ না থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত গ্যাস বিল পরিশোধ করে আসছেন। এ অঞ্চলের অসংখ্য পরিবার রান্নার জন্য সিলিন্ডার গ্যাস অথবা মাটির চুলা ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছেন।
ভুক্তভোগীরা জানান, তাদের বাড়িতে গ্যাসের রাইজার ও পাইপলাইনের সংযোগ থাকলেও কোনো ধরনের গ্যাস সরবরাহ নেই। এক্ষেত্রে বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন তারা।
এদিকে কামাল হাজারী রোড বাই লেন, বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ রোড ও শিবলু সড়কের বাসিন্দারাও গ্যাস সংকটে অতিষ্ঠ। তারা অভিযোগ করেন, প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত গ্যাস থাকে না। এতে দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এলাকাবাসী।
আতিকুল আলম সড়ক, শিবলু সড়ক এবং বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ রোডের পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি নুর আহাম্মদ বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমরা গ্যাস সংকটে ভুগছি। বর্তমান বৈষম্যবিরোধী সরকারের কাছে আমরা এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান প্রত্যাশা করছি।”
বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বলেন, “আমাদের দাবি—বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুত গ্যাস লাইন সংস্কার করে আমাদের এই দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের অবসান ঘটায়।”
বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি কলিম উল্যাহ বলেন, “আমরা নিয়মিত বিল দিচ্ছি, অথচ রান্না করতে হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাসে—এটা চরম অমানবিক।”
মজুমদার ভিলার মালিক আবুল কালাম এবং অপরাজিতা ভবনের মালিক মোহাম্মদ এমরান ভূঞা জানান, “কদলগাজী রোড, ডাক্তারপাড়া ও বনানীপাড়ায় গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক, অথচ আমাদের এলাকায় দিনের বেলায় গ্যাস থাকে না। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত বৈষম্য।”
তাদের দাবি, বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষকে সরেজমিনে পরিদর্শন করে অবিলম্বে সমস্যার সমাধান করতে হবে। না হলে এলাকাবাসীর জন্য প্রিপেইড মিটারের ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
এ বিষয়ে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ফেনী কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (প্রকৌশলী) মনোজ কুমার গাইন জানান, “পাইপলাইনে বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করতে না পারার কারণেই এই সংকট তৈরি হয়েছে।”

ফেনী শহরতলির আলোকদিয়া, সহদেবপুর, বিরিঞ্চি ও সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দারা দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গ্যাস সংযোগ না থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত গ্যাস বিল পরিশোধ করে আসছেন। এ অঞ্চলের অসংখ্য পরিবার রান্নার জন্য সিলিন্ডার গ্যাস অথবা মাটির চুলা ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছেন।
ভুক্তভোগীরা জানান, তাদের বাড়িতে গ্যাসের রাইজার ও পাইপলাইনের সংযোগ থাকলেও কোনো ধরনের গ্যাস সরবরাহ নেই। এক্ষেত্রে বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন তারা।
এদিকে কামাল হাজারী রোড বাই লেন, বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ রোড ও শিবলু সড়কের বাসিন্দারাও গ্যাস সংকটে অতিষ্ঠ। তারা অভিযোগ করেন, প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত গ্যাস থাকে না। এতে দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এলাকাবাসী।
আতিকুল আলম সড়ক, শিবলু সড়ক এবং বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ রোডের পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি নুর আহাম্মদ বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমরা গ্যাস সংকটে ভুগছি। বর্তমান বৈষম্যবিরোধী সরকারের কাছে আমরা এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান প্রত্যাশা করছি।”
বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বলেন, “আমাদের দাবি—বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুত গ্যাস লাইন সংস্কার করে আমাদের এই দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের অবসান ঘটায়।”
বায়তুল খায়ের জামে মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি কলিম উল্যাহ বলেন, “আমরা নিয়মিত বিল দিচ্ছি, অথচ রান্না করতে হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাসে—এটা চরম অমানবিক।”
মজুমদার ভিলার মালিক আবুল কালাম এবং অপরাজিতা ভবনের মালিক মোহাম্মদ এমরান ভূঞা জানান, “কদলগাজী রোড, ডাক্তারপাড়া ও বনানীপাড়ায় গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক, অথচ আমাদের এলাকায় দিনের বেলায় গ্যাস থাকে না। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত বৈষম্য।”
তাদের দাবি, বাখরাবাদ গ্যাস কর্তৃপক্ষকে সরেজমিনে পরিদর্শন করে অবিলম্বে সমস্যার সমাধান করতে হবে। না হলে এলাকাবাসীর জন্য প্রিপেইড মিটারের ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
এ বিষয়ে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ফেনী কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (প্রকৌশলী) মনোজ কুমার গাইন জানান, “পাইপলাইনে বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করতে না পারার কারণেই এই সংকট তৈরি হয়েছে।”

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
২ দিন আগে
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
২ দিন আগে
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
৩ দিন আগে
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়
৪ দিন আগেআদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়