নিজস্ব প্রতিবেদক

এ ছাড়া সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের (৪৯ ব্যাচ) মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফেরদৌস আল হাসান, এজিএস (ছাত্রী) পদে দর্শন বিভাগের (৪৮ ব্যাচ) মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা মেঘলা জয়ী হন। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টা ৪০ মিনিটে ফল ঘোষণা শুরু হয়। প্রথমে হল সংসদের ফল ঘোষণা করা হয়। পরে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।
ফল ঘোষণায় দেখা যায়, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে ফার্মেসি বিভাগের আবু উবায়দা উসামা, পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ সম্পাদক পদে গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী সাফায়েত মীর, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ইংরেজি বিভাগের জাহিদুল ইসলাম বাপ্পি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে শেখ জিসান আহমেদ (স্বতন্ত্র), সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের রায়হান উদ্দিন, নাট্য সম্পাদক পদে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের রুহুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক পদে বাংলা বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের মাহমুদুল হাসান কিরণ (স্বতন্ত্র) (জাতীয় দলের ফুটবলার), সহ-ক্রীড়া (ছাত্র) পদে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের মাহাদী হাসান, সহ-ক্রীড়া (ছাত্রী ) পদে গণিত বিভাগের ফারহানা লুবনা, আইটি ও গ্রন্থাগার পদে ফার্মেসি বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের রাশেদুল ইমন লিখন, সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন পদে আহসান লাবিব (বাগছাস), সহ-সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন পদে মাইক্রোবায়োলজি (ছাত্র) তৌহিদ ইসলাম, সহ-সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন (ছাত্রী) পদে ফার্মেসি বিভাগের নিগার সুলতানা, স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পাদক পদে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের হুসনি মোবারক, পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদক পদে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের তানভীর রহমান বিজয়ী হয়েছেন।
এ ছাড়া কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন- (নারী) ফাবলিহা জাহান, নাবিলা বিনতে হারুন, নুসরাত জাহান ইমা, (পুরুষ) হাফেজ তরিকুল ইসলাম, আবু তালহা ও মোহাম্মদ আলী চিশতী (বাগছাস)।
জাকসু নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ৬ হাজার ১৫ জন এবং ছাত্রী ভোটার ৫ হাজার ৭২৮ জন। ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৩টি। এটি মোট ভোটের প্রায় ৬৮ শতাংশ। জাকসুর ২৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১৭৭ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ৮ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ৬ জন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে ১০ জন লড়ছেন। এছাড়া হল সংসদের লড়ছেন ৪৪৫ প্রার্থী।

এ ছাড়া সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের (৪৯ ব্যাচ) মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফেরদৌস আল হাসান, এজিএস (ছাত্রী) পদে দর্শন বিভাগের (৪৮ ব্যাচ) মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা মেঘলা জয়ী হন। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টা ৪০ মিনিটে ফল ঘোষণা শুরু হয়। প্রথমে হল সংসদের ফল ঘোষণা করা হয়। পরে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।
ফল ঘোষণায় দেখা যায়, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে ফার্মেসি বিভাগের আবু উবায়দা উসামা, পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ সম্পাদক পদে গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী সাফায়েত মীর, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ইংরেজি বিভাগের জাহিদুল ইসলাম বাপ্পি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে শেখ জিসান আহমেদ (স্বতন্ত্র), সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের রায়হান উদ্দিন, নাট্য সম্পাদক পদে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের রুহুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক পদে বাংলা বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের মাহমুদুল হাসান কিরণ (স্বতন্ত্র) (জাতীয় দলের ফুটবলার), সহ-ক্রীড়া (ছাত্র) পদে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের মাহাদী হাসান, সহ-ক্রীড়া (ছাত্রী ) পদে গণিত বিভাগের ফারহানা লুবনা, আইটি ও গ্রন্থাগার পদে ফার্মেসি বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের রাশেদুল ইমন লিখন, সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন পদে আহসান লাবিব (বাগছাস), সহ-সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন পদে মাইক্রোবায়োলজি (ছাত্র) তৌহিদ ইসলাম, সহ-সমাজসেবা ও মানবসেবা উন্নয়ন (ছাত্রী) পদে ফার্মেসি বিভাগের নিগার সুলতানা, স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পাদক পদে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের হুসনি মোবারক, পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদক পদে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের তানভীর রহমান বিজয়ী হয়েছেন।
এ ছাড়া কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন- (নারী) ফাবলিহা জাহান, নাবিলা বিনতে হারুন, নুসরাত জাহান ইমা, (পুরুষ) হাফেজ তরিকুল ইসলাম, আবু তালহা ও মোহাম্মদ আলী চিশতী (বাগছাস)।
জাকসু নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ৬ হাজার ১৫ জন এবং ছাত্রী ভোটার ৫ হাজার ৭২৮ জন। ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৩টি। এটি মোট ভোটের প্রায় ৬৮ শতাংশ। জাকসুর ২৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১৭৭ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ৮ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ৬ জন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে ১০ জন লড়ছেন। এছাড়া হল সংসদের লড়ছেন ৪৪৫ প্রার্থী।

নতুন শিক্ষাবর্ষকে ঘিরে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তৈরি হওয়া উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা অবসান হয়েছে। খুলনা মহানগরী ও জেলার নয়টি উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ২ লাখ ৯শ’ শিক্ষার্থীর জন্য বই প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত মোট বইয়ের চাহিদা ছিল ৮ লাখ ৭১ হাজার কপি। এর মধ্যে ই
৬ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রংপুর অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরসহ চারটি কেন্দ্রে সকাল ১১টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।
৭ দিন আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন।
৮ দিন আগে
চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি লটারির তালিকায় ‘মিস জুলেখা খাতুন’ নামের এক ছাত্রীর নাম প্রকাশ পেয়েছে। বালকদের জন্য নির্ধারিত এ বিদ্যালয়ের তালিকায় মেয়ের নাম আসায় অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে।
৮ দিন আগেনতুন শিক্ষাবর্ষকে ঘিরে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তৈরি হওয়া উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা অবসান হয়েছে। খুলনা মহানগরী ও জেলার নয়টি উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ২ লাখ ৯শ’ শিক্ষার্থীর জন্য বই প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত মোট বইয়ের চাহিদা ছিল ৮ লাখ ৭১ হাজার কপি। এর মধ্যে ই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রংপুর অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরসহ চারটি কেন্দ্রে সকাল ১১টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন।
চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি লটারির তালিকায় ‘মিস জুলেখা খাতুন’ নামের এক ছাত্রীর নাম প্রকাশ পেয়েছে। বালকদের জন্য নির্ধারিত এ বিদ্যালয়ের তালিকায় মেয়ের নাম আসায় অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে।