জামালপুর
জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জাবিপ্রবি) দ্রুত পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন ও শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরে পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি এবং শিক্ষক সংকট দিন দিন প্রকট আকার ধারণ করছে। এর ফলে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় অবস্থিত জাবিপ্রবি গেটের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী লিটন আকন্দ ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আর মিনহাজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, “সমসাময়িক সময়ে প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (ডিপিপি) অনুমোদিত হয়ে পূর্ণাঙ্গ অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ডিপিপি এখনও অনুমোদন হয়নি। কেন এই বৈষম্য? আমরা এখনো টিনের ঘরে ক্লাস করতে বাধ্য হচ্ছি। ক্লাসরুমের মারাত্মক সংকট রয়েছে।”
তারা আরও বলেন, “শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।”
শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ শুরু, ডিপিপি অনুমোদন এবং পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানান। একই সঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশ নেন। এতে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা স্বাক্ষরের মাধ্যমে তাদের দাবি উপস্থাপন করেন।
জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জাবিপ্রবি) দ্রুত পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন ও শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরে পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি এবং শিক্ষক সংকট দিন দিন প্রকট আকার ধারণ করছে। এর ফলে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় অবস্থিত জাবিপ্রবি গেটের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী লিটন আকন্দ ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আর মিনহাজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, “সমসাময়িক সময়ে প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (ডিপিপি) অনুমোদিত হয়ে পূর্ণাঙ্গ অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ডিপিপি এখনও অনুমোদন হয়নি। কেন এই বৈষম্য? আমরা এখনো টিনের ঘরে ক্লাস করতে বাধ্য হচ্ছি। ক্লাসরুমের মারাত্মক সংকট রয়েছে।”
তারা আরও বলেন, “শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।”
শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ শুরু, ডিপিপি অনুমোদন এবং পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানান। একই সঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশ নেন। এতে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা স্বাক্ষরের মাধ্যমে তাদের দাবি উপস্থাপন করেন।
এ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
৩০ মিনিট আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
২০ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
২ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
২ দিন আগেএ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না