কবি নজরুল সরকারি কলেজ

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নামে প্রতিষ্ঠিত কবি নজরুল সরকারি কলেজের মূল ফটকের পাশে থাকা তাঁর ম্যুরালটি এখন অযত্ন-অবহেলার প্রতীক। একসময় যেটি ছিল কলেজের সৌন্দর্য ও সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি, সেটি আজ ধূলা আর ময়লার স্তূপে ঢাকা পড়ে নিজের পরিচয়ই যেন হারাতে বসেছে।
ম্যুরালটি নির্মাণ করা হয়েছিল জাতীয় কবির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর আদর্শকে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে। কলেজের প্রবেশদ্বারে স্থাপিত এই চিত্রটি ছিল নজরুল-চেতনার অনুষঙ্গ। অথচ আজ তা নোংরা, বিবর্ণ এবং অপরিচ্ছন্ন। দীর্ঘদিন ধরে কোনো প্রকার সংস্কার কিংবা রক্ষণাবেক্ষণের ছোঁয়া না পাওয়ায় দৃষ্টিকটু হয়ে উঠেছে স্থাপনাটি।
দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, “আমাদের কলেজের নাম যেখানে জাতীয় কবির নামে, সেখানে তাঁর ম্যুরালটি এইভাবে অযত্নে পড়ে থাকাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিষয়টি আমাদের জন্য লজ্জার।”
ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী সজিব হাসান জানান, “নজরুল শুধু একজন কবি নন, তিনি আমাদের জাতীয় ইতিহাস ও সংগ্রামের এক উজ্জ্বল অধ্যায়। এই ম্যুরালটি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। এর এমন অবস্থা আমাদের ব্যথিত করে।”
শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, বিশেষজ্ঞরাও ম্যুরালটির অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ম্যুরালটি যেকোনো সময় খসে পড়তে পারে। ধূলাবালিতে ঢাকা পড়ে স্থাপনাটি পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি কলেজের নান্দনিকতা নষ্ট করছে।
কলেজ ক্যাম্পাসে আসা অনেক শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকও এমন অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। তাদের মতে, এটি শুধুমাত্র একটি শিল্পকর্ম নয়, বরং এটি জাতীয় কবির প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রতীক।
শিক্ষার্থীরা দ্রুত ম্যুরালটির সংস্কার ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, নজরুলের মতো একজন বিদ্রোহী কবির স্মৃতি যেন এইভাবে অবহেলিত না হয়।
সময় হয়েছে- কলেজ প্রশাসন উদ্যোগ নিয়ে জাতীয় কবির এই প্রতীকী উপস্থিতিকে নতুন করে প্রাণ ফিরিয়ে দিক। কেননা, কবি নজরুল শুধু একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রেরণা, একটি চেতনা। সেই চেতনাকে সম্মান জানাতে হলে তাঁর স্মৃতিচিহ্নগুলোকেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ধরে রাখা জরুরি।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নামে প্রতিষ্ঠিত কবি নজরুল সরকারি কলেজের মূল ফটকের পাশে থাকা তাঁর ম্যুরালটি এখন অযত্ন-অবহেলার প্রতীক। একসময় যেটি ছিল কলেজের সৌন্দর্য ও সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি, সেটি আজ ধূলা আর ময়লার স্তূপে ঢাকা পড়ে নিজের পরিচয়ই যেন হারাতে বসেছে।
ম্যুরালটি নির্মাণ করা হয়েছিল জাতীয় কবির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর আদর্শকে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে। কলেজের প্রবেশদ্বারে স্থাপিত এই চিত্রটি ছিল নজরুল-চেতনার অনুষঙ্গ। অথচ আজ তা নোংরা, বিবর্ণ এবং অপরিচ্ছন্ন। দীর্ঘদিন ধরে কোনো প্রকার সংস্কার কিংবা রক্ষণাবেক্ষণের ছোঁয়া না পাওয়ায় দৃষ্টিকটু হয়ে উঠেছে স্থাপনাটি।
দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, “আমাদের কলেজের নাম যেখানে জাতীয় কবির নামে, সেখানে তাঁর ম্যুরালটি এইভাবে অযত্নে পড়ে থাকাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিষয়টি আমাদের জন্য লজ্জার।”
ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী সজিব হাসান জানান, “নজরুল শুধু একজন কবি নন, তিনি আমাদের জাতীয় ইতিহাস ও সংগ্রামের এক উজ্জ্বল অধ্যায়। এই ম্যুরালটি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। এর এমন অবস্থা আমাদের ব্যথিত করে।”
শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, বিশেষজ্ঞরাও ম্যুরালটির অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ম্যুরালটি যেকোনো সময় খসে পড়তে পারে। ধূলাবালিতে ঢাকা পড়ে স্থাপনাটি পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি কলেজের নান্দনিকতা নষ্ট করছে।
কলেজ ক্যাম্পাসে আসা অনেক শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকও এমন অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। তাদের মতে, এটি শুধুমাত্র একটি শিল্পকর্ম নয়, বরং এটি জাতীয় কবির প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রতীক।
শিক্ষার্থীরা দ্রুত ম্যুরালটির সংস্কার ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, নজরুলের মতো একজন বিদ্রোহী কবির স্মৃতি যেন এইভাবে অবহেলিত না হয়।
সময় হয়েছে- কলেজ প্রশাসন উদ্যোগ নিয়ে জাতীয় কবির এই প্রতীকী উপস্থিতিকে নতুন করে প্রাণ ফিরিয়ে দিক। কেননা, কবি নজরুল শুধু একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রেরণা, একটি চেতনা। সেই চেতনাকে সম্মান জানাতে হলে তাঁর স্মৃতিচিহ্নগুলোকেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ধরে রাখা জরুরি।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন কার্যক্রম ২ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
৩ দিন আগে
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
৬ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
৬ দিন আগে২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন কার্যক্রম ২ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে
দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন