কক্সবাজার
কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যা নিকেতনের ১৩ শিক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি । এ কারণে পরীক্ষার্থী ও বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালিয়েছে।
জানা যায়, ভূক্তভোগী ১৩ শিক্ষার্থী যথাসময়ে তাদের রেজিস্ট্রেশন ফি এবং ফরম পূরণের টাকা পরিশোধ করলেও অদৃশ্য কারণে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়নি। পরীক্ষার আগের দিন সকাল থেকে কয়েক দফায় প্রবেশপত্র দেয়ার কথা থাকলেও প্রবেশপত্র পায়নি তারা।
বৃস্পতিবার সকালে ১৩ পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র হাতে দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকালে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখেন বিদ্যালয়ের গেটে তালা ঝুলানো। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও প্রবেশপত্র না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন ভূক্তভোগী পরীক্ষার্থী ও তাদের স্বজনরা।
এ সময় প্রধান শিক্ষকসহ কাউকে খুজে পাওয়া যায়নি। পরীক্ষার্থীদের পক্ষে বিষয়টি সমাধানে ইউএনও এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকতার সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান এই মুহুর্তে তাদের কিছুই করার নেই। বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি সমাধান করবেন।
পরে এ ঘঠনা ছড়িয়ে পড়লে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মূলত ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠা এসব প্রতিষ্ঠানের কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট হচ্ছে। ১৩ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন দূলিসাৎ কারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি সচেতন মহলের।
কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যা নিকেতনের ১৩ শিক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি । এ কারণে পরীক্ষার্থী ও বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালিয়েছে।
জানা যায়, ভূক্তভোগী ১৩ শিক্ষার্থী যথাসময়ে তাদের রেজিস্ট্রেশন ফি এবং ফরম পূরণের টাকা পরিশোধ করলেও অদৃশ্য কারণে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়নি। পরীক্ষার আগের দিন সকাল থেকে কয়েক দফায় প্রবেশপত্র দেয়ার কথা থাকলেও প্রবেশপত্র পায়নি তারা।
বৃস্পতিবার সকালে ১৩ পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র হাতে দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকালে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখেন বিদ্যালয়ের গেটে তালা ঝুলানো। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও প্রবেশপত্র না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন ভূক্তভোগী পরীক্ষার্থী ও তাদের স্বজনরা।
এ সময় প্রধান শিক্ষকসহ কাউকে খুজে পাওয়া যায়নি। পরীক্ষার্থীদের পক্ষে বিষয়টি সমাধানে ইউএনও এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকতার সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান এই মুহুর্তে তাদের কিছুই করার নেই। বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি সমাধান করবেন।
পরে এ ঘঠনা ছড়িয়ে পড়লে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মূলত ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠা এসব প্রতিষ্ঠানের কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট হচ্ছে। ১৩ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন দূলিসাৎ কারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি সচেতন মহলের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
১২ ঘণ্টা আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
১ দিন আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
১ দিন আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে