নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে মেধার ভিত্তিতে পুনরায় নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই রায় বাতিলের দাবিতে হাইকোর্টে এনেক্স ভবনের বিক্ষোভ করছেন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়া ৩০ জনের রিটের চূড়ান্ত আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
এর আগে, গত ১৯ নভেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩০ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ ওই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফয়েজ উদ্দিন আহমদ। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূইয়া। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী ও আখতার হোসেন মো. আবদুল ওয়াহাব।
চলতি বছরের জুলাইয়ে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে রায় দেন আপিল বিভাগ। এ রায়ের ফলে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া ৬৫৩১ জনের নিয়োগ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে।
আজকে যা বাতিলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানান উচ্চ আদালত। এদিকে এ রায়ের প্রতিবাদে নজিরবিহীনভাবে আদালতের সামনেই বিক্ষোভ করেছেন নিয়োগ বঞ্চিতরা।
এ সময় বিচারককে উদ্দেশ্য করে নানা স্লোগান দিয়ে আদালতের দরজায় ধাক্কাধাক্কি, আইনজীবীদের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয় পুলিশ সদস্যদের।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে মেধার ভিত্তিতে পুনরায় নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই রায় বাতিলের দাবিতে হাইকোর্টে এনেক্স ভবনের বিক্ষোভ করছেন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়া ৩০ জনের রিটের চূড়ান্ত আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
এর আগে, গত ১৯ নভেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩০ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ ওই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফয়েজ উদ্দিন আহমদ। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূইয়া। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী ও আখতার হোসেন মো. আবদুল ওয়াহাব।
চলতি বছরের জুলাইয়ে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে রায় দেন আপিল বিভাগ। এ রায়ের ফলে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া ৬৫৩১ জনের নিয়োগ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে।
আজকে যা বাতিলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানান উচ্চ আদালত। এদিকে এ রায়ের প্রতিবাদে নজিরবিহীনভাবে আদালতের সামনেই বিক্ষোভ করেছেন নিয়োগ বঞ্চিতরা।
এ সময় বিচারককে উদ্দেশ্য করে নানা স্লোগান দিয়ে আদালতের দরজায় ধাক্কাধাক্কি, আইনজীবীদের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয় পুলিশ সদস্যদের।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি)-এর প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ ২০২৪/২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১০ দিন আগেগবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) চারজন শিক্ষককে “ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড ২০২৪” প্রদান করা হয়েছে।
১০ দিন আগেরংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি)-এর প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ ২০২৪/২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) চারজন শিক্ষককে “ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড ২০২৪” প্রদান করা হয়েছে।