নরসিংদী

প্রত্যাশা ফাউন্ডেশন নরসিংদীর পক্ষে সুবিধা বঞ্চিত গরিবদের মাঝে ঈদের উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বৌয়াকুর ও কাউরিয়া পাড়া, চরনগরদি, মুলপাড়া, ভাটপাড়া, মাধবদী, শিবপুর থানার বিভিন্ন এলাকা সহ রায়পুরা থানার বিভিন্ন এলাকায় দুস্থদের মাঝে এ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাতি মার্কা সাবানের স্বত্বাধিকারী মাহমুদুল হক ভূঁইয়া, আবাবিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নূরী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য কাসিফ সানোয়ার, মাওলানা হানিফ খান, সুমন হাসান, মাওলানা জিয়াউল হক, আমির হোসেন, ইকবাল হোসেন, আতিক শিকদার সবুজ সহ অন্যান্য সদস্যগণ।

সংগঠনটির পক্ষে প্রায় শতাধিক পরিবারের মধ্যে পোলার চাল, সয়াবিন তেল, আলু, পিয়াজ, রান্নার মসলা, গুড়া দুধ, সেমাই, গোসলের সাবান, মুরগি সহ নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস পত্র ছিল।
শীলমান্দি এলাকার ৮০ বছরের অসুস্থ বৃদ্ধা মরিয়ম বেগম ঈদ উপহার হাতে পেয়ে আনন্দে কেঁদে ফেলেন। তিনি জানান এবার ঈদে তিনি তার সাথে রয়েছে ৩ বিধবা মেয়ে। তাদেরকে নিয়ে একসাথে ঈদের দিন ভালো খাবার খাবেন।
দুর্গম চরাঞ্চল থেকে আসা একজন কুরআনে হাফেজের মা জানান,তার ছেলে মারা যাওয়ার পর কেউ তাদের খোঁজ রাখেনি। প্রতি ঈদে তিনি প্রত্যাশা সংগঠনের ঈদ সামগ্রীর জন্য অপেক্ষা করেন। ঈদ সামগ্রী হাতে পেয়ে তিনি খুব খুশি।

প্রত্যাশা ফাউন্ডেশন নরসিংদীর পক্ষে সুবিধা বঞ্চিত গরিবদের মাঝে ঈদের উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বৌয়াকুর ও কাউরিয়া পাড়া, চরনগরদি, মুলপাড়া, ভাটপাড়া, মাধবদী, শিবপুর থানার বিভিন্ন এলাকা সহ রায়পুরা থানার বিভিন্ন এলাকায় দুস্থদের মাঝে এ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাতি মার্কা সাবানের স্বত্বাধিকারী মাহমুদুল হক ভূঁইয়া, আবাবিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নূরী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য কাসিফ সানোয়ার, মাওলানা হানিফ খান, সুমন হাসান, মাওলানা জিয়াউল হক, আমির হোসেন, ইকবাল হোসেন, আতিক শিকদার সবুজ সহ অন্যান্য সদস্যগণ।

সংগঠনটির পক্ষে প্রায় শতাধিক পরিবারের মধ্যে পোলার চাল, সয়াবিন তেল, আলু, পিয়াজ, রান্নার মসলা, গুড়া দুধ, সেমাই, গোসলের সাবান, মুরগি সহ নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস পত্র ছিল।
শীলমান্দি এলাকার ৮০ বছরের অসুস্থ বৃদ্ধা মরিয়ম বেগম ঈদ উপহার হাতে পেয়ে আনন্দে কেঁদে ফেলেন। তিনি জানান এবার ঈদে তিনি তার সাথে রয়েছে ৩ বিধবা মেয়ে। তাদেরকে নিয়ে একসাথে ঈদের দিন ভালো খাবার খাবেন।
দুর্গম চরাঞ্চল থেকে আসা একজন কুরআনে হাফেজের মা জানান,তার ছেলে মারা যাওয়ার পর কেউ তাদের খোঁজ রাখেনি। প্রতি ঈদে তিনি প্রত্যাশা সংগঠনের ঈদ সামগ্রীর জন্য অপেক্ষা করেন। ঈদ সামগ্রী হাতে পেয়ে তিনি খুব খুশি।

ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপয
২৪ আগস্ট ২০২৫
ভালো ফল পেতে প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিনই ব্যবহার করুন। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৩-৪ বার। তৃতীয় সপ্তাহে ২-৩ বার। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ২ দিন করে ব্যবহার করুন। ১ ঘণ্টা তেল লাগিয়ে এরপর ধুয়ে ফেলুন। এই এক ঘণ্টার মধ্যে সম্ভব হলে দুবার মালিশ করুন
২৩ আগস্ট ২০২৫
তখন তো ফেসবুক ছিলো না। লেখা ভাইরাল কিনা সেটা বোঝারও উপায় ছিলো না। কিন্তু মিরপুর থেকে যখন কারওয়ানবাজারগামী বাসে উঠতাম, তখন দেখতাম, বাসের লোকজন প্রথম আলো পত্রিকা খুলে ঠিক আমার লেখাটাই পড়ছে। তাদের চোখেমুখে আনন্দের আভা।
২৩ আগস্ট ২০২৫ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি
জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপয
ভালো ফল পেতে প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিনই ব্যবহার করুন। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৩-৪ বার। তৃতীয় সপ্তাহে ২-৩ বার। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ২ দিন করে ব্যবহার করুন। ১ ঘণ্টা তেল লাগিয়ে এরপর ধুয়ে ফেলুন। এই এক ঘণ্টার মধ্যে সম্ভব হলে দুবার মালিশ করুন
তখন তো ফেসবুক ছিলো না। লেখা ভাইরাল কিনা সেটা বোঝারও উপায় ছিলো না। কিন্তু মিরপুর থেকে যখন কারওয়ানবাজারগামী বাসে উঠতাম, তখন দেখতাম, বাসের লোকজন প্রথম আলো পত্রিকা খুলে ঠিক আমার লেখাটাই পড়ছে। তাদের চোখেমুখে আনন্দের আভা।