অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য সুখবর। এশিয়ার ছয়টি দেশে এখন ভিসা জটিলতা ছাড়াই সহজেই ভ্রমণ করা সম্ভব। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত গ্লোবাল পাসপোর্ট র্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বাংলাদেশিদের জন্য বর্তমানে ৩৯টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন অ্যারাইভাল ভিসায় প্রবেশের সুযোগ রয়েছে।
তালিকায় থাকা এশিয়ার ছয়টি দেশ ইতোমধ্যেই বাংলাদেশি পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে। এসব দেশে ঢোকার জন্য ভিসা প্রয়োজন হয় না বা সরাসরি প্রবেশমুখেই ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ পাওয়া যায়।
যে ছয়টি দেশে ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা:
নেপাল
হিমালয়কন্যা নেপাল বাংলাদেশিদের কাছে বরাবরই জনপ্রিয়। কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অন অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়া যায়। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে কাঠমান্ডু ভ্যালি, পোখরা, অন্নপূর্ণা রেঞ্জ এবং এভারেস্ট বেস ক্যাম্প।
ভুটান
হিমালয়ের কোলঘেঁষা ছোট অপূর্ব সৌন্দর্যময় দেশ ভুটান। এই দেশে যেতে বাংলাদেশিদের কোনো ভিসা লাগে না। দেশটির রাজধানী থিম্পু, বিখ্যাত টাইগার নেস্ট মনাস্টেরি, পুনাখা জং ও বরফে ঢাকা ফোবজিখা ভ্যালি পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
মালদ্বীপ
সমুদ্রবেষ্টিত মালদ্বীপে বাংলাদেশিরা ৩০ দিনের জন্য ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধা পেয়ে থাকেন। রাজধানী মালেতে গ্র্যান্ড ফ্রাইডে মসজিদ, মাছের বাজার ও ন্যাশনাল মিউজিয়াম দেখার মতো। বাজেট ভ্রমণকারীদের জন্য মাাফুশি দ্বীপ এবং ডাইভিং-স্নরকেলিং প্রেমীদের জন্য হানিফারু বে অনন্য অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
শ্রীলঙ্কা
দক্ষিণে সাগরের বুকে অবস্থিত শ্রীলঙ্কায় যেতে বাংলাদেশিদের ‘ই-ভিসা’ নিতে হয়। এই ভিসা ৩০ দিনের জন্য বৈধ। প্রয়োজনে আরও তিন মাস বাড়ানো যায়। সিগিরিয়া লায়ন রক, ইয়ালা ন্যাশনাল পার্কের বন্যপ্রাণী, আর গল ফোর্ট ও বিচ এই দ্বীপদেশের মূল আকর্ষণ।
কম্বোডিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রাচীন ইতিহাস আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর কম্বোডিয়ায় বাংলাদেশিরা ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধা পান। বিখ্যাত আঙ্কর ওয়াট, রয়্যাল প্যালেস, সিলভার প্যাগোডা, আর সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য কোহ রং দ্বীপ ঘুরে আসা যেতে পারে।
তিমুর-লেসতে (পূর্ব তিমুর)
এশিয়ার লুকানো রত্ন তিমুর-লেসতে বাংলাদেশিরা ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধায় ভ্রমণ করতে পারেন। রাজধানী দিলির ক্রিস্টো রেই ভাস্কর্য, আতাউরো দ্বীপের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং মাউন্ট রামেলাউ ট্রেক পর্যটকদের জন্য অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
এই ছয়টি দেশ ভিসা জটিলতা ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ আছে বাংলাদেশিদের জন্য। নিঃসন্দেহে ভ্রমণপিপাসুদের তালিকায় নতুন উদ্দীপনা যোগ করবে এই সুবিধা। তাই সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন এসব দেশে।

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য সুখবর। এশিয়ার ছয়টি দেশে এখন ভিসা জটিলতা ছাড়াই সহজেই ভ্রমণ করা সম্ভব। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত গ্লোবাল পাসপোর্ট র্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বাংলাদেশিদের জন্য বর্তমানে ৩৯টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন অ্যারাইভাল ভিসায় প্রবেশের সুযোগ রয়েছে।
তালিকায় থাকা এশিয়ার ছয়টি দেশ ইতোমধ্যেই বাংলাদেশি পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে। এসব দেশে ঢোকার জন্য ভিসা প্রয়োজন হয় না বা সরাসরি প্রবেশমুখেই ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ পাওয়া যায়।
যে ছয়টি দেশে ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা:
নেপাল
হিমালয়কন্যা নেপাল বাংলাদেশিদের কাছে বরাবরই জনপ্রিয়। কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অন অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়া যায়। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে কাঠমান্ডু ভ্যালি, পোখরা, অন্নপূর্ণা রেঞ্জ এবং এভারেস্ট বেস ক্যাম্প।
ভুটান
হিমালয়ের কোলঘেঁষা ছোট অপূর্ব সৌন্দর্যময় দেশ ভুটান। এই দেশে যেতে বাংলাদেশিদের কোনো ভিসা লাগে না। দেশটির রাজধানী থিম্পু, বিখ্যাত টাইগার নেস্ট মনাস্টেরি, পুনাখা জং ও বরফে ঢাকা ফোবজিখা ভ্যালি পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
মালদ্বীপ
সমুদ্রবেষ্টিত মালদ্বীপে বাংলাদেশিরা ৩০ দিনের জন্য ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধা পেয়ে থাকেন। রাজধানী মালেতে গ্র্যান্ড ফ্রাইডে মসজিদ, মাছের বাজার ও ন্যাশনাল মিউজিয়াম দেখার মতো। বাজেট ভ্রমণকারীদের জন্য মাাফুশি দ্বীপ এবং ডাইভিং-স্নরকেলিং প্রেমীদের জন্য হানিফারু বে অনন্য অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
শ্রীলঙ্কা
দক্ষিণে সাগরের বুকে অবস্থিত শ্রীলঙ্কায় যেতে বাংলাদেশিদের ‘ই-ভিসা’ নিতে হয়। এই ভিসা ৩০ দিনের জন্য বৈধ। প্রয়োজনে আরও তিন মাস বাড়ানো যায়। সিগিরিয়া লায়ন রক, ইয়ালা ন্যাশনাল পার্কের বন্যপ্রাণী, আর গল ফোর্ট ও বিচ এই দ্বীপদেশের মূল আকর্ষণ।
কম্বোডিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রাচীন ইতিহাস আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর কম্বোডিয়ায় বাংলাদেশিরা ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধা পান। বিখ্যাত আঙ্কর ওয়াট, রয়্যাল প্যালেস, সিলভার প্যাগোডা, আর সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য কোহ রং দ্বীপ ঘুরে আসা যেতে পারে।
তিমুর-লেসতে (পূর্ব তিমুর)
এশিয়ার লুকানো রত্ন তিমুর-লেসতে বাংলাদেশিরা ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুবিধায় ভ্রমণ করতে পারেন। রাজধানী দিলির ক্রিস্টো রেই ভাস্কর্য, আতাউরো দ্বীপের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং মাউন্ট রামেলাউ ট্রেক পর্যটকদের জন্য অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
এই ছয়টি দেশ ভিসা জটিলতা ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ আছে বাংলাদেশিদের জন্য। নিঃসন্দেহে ভ্রমণপিপাসুদের তালিকায় নতুন উদ্দীপনা যোগ করবে এই সুবিধা। তাই সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন এসব দেশে।

ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপয
২৪ আগস্ট ২০২৫
ভালো ফল পেতে প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিনই ব্যবহার করুন। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৩-৪ বার। তৃতীয় সপ্তাহে ২-৩ বার। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ২ দিন করে ব্যবহার করুন। ১ ঘণ্টা তেল লাগিয়ে এরপর ধুয়ে ফেলুন। এই এক ঘণ্টার মধ্যে সম্ভব হলে দুবার মালিশ করুন
২৩ আগস্ট ২০২৫
তখন তো ফেসবুক ছিলো না। লেখা ভাইরাল কিনা সেটা বোঝারও উপায় ছিলো না। কিন্তু মিরপুর থেকে যখন কারওয়ানবাজারগামী বাসে উঠতাম, তখন দেখতাম, বাসের লোকজন প্রথম আলো পত্রিকা খুলে ঠিক আমার লেখাটাই পড়ছে। তাদের চোখেমুখে আনন্দের আভা।
২৩ আগস্ট ২০২৫ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি
জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপয
ভালো ফল পেতে প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিনই ব্যবহার করুন। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৩-৪ বার। তৃতীয় সপ্তাহে ২-৩ বার। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ২ দিন করে ব্যবহার করুন। ১ ঘণ্টা তেল লাগিয়ে এরপর ধুয়ে ফেলুন। এই এক ঘণ্টার মধ্যে সম্ভব হলে দুবার মালিশ করুন
তখন তো ফেসবুক ছিলো না। লেখা ভাইরাল কিনা সেটা বোঝারও উপায় ছিলো না। কিন্তু মিরপুর থেকে যখন কারওয়ানবাজারগামী বাসে উঠতাম, তখন দেখতাম, বাসের লোকজন প্রথম আলো পত্রিকা খুলে ঠিক আমার লেখাটাই পড়ছে। তাদের চোখেমুখে আনন্দের আভা।