নিখাদ খবর ডেস্ক
বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানো এবং এ অঞ্চলে শিল্প কারখানা স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর ফলে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলের ভূমি পরিবেষ্টিত দেশগুলো উপকৃত হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চীনের হাইনানে ২৬ থেকে ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে যোগ দেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। তারপর তিনি বেইজিং সফর করেন।
বেইজিংয়ে অবস্থানকালে চায়না মিডিয়া গ্রুপকে (সিএমজি) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে তার মতামত এবং ভাবনার কথা বলেন। গতকাল শনিবার চার মিনিটের ওই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করা হয়।
এই সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সাফল্যের প্রশংসা করেন এবং আস্থা প্রকাশ করে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, চীন বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশা অনুসারে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সাহায্য করতে পারে।
সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা নিয়েও কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চাইনিজ হাসপাতালগুলোর প্রশংসা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ চীনের স্বাস্থ্যসেবা পেতে চায়। এটা হলে তারা অনেক খুশি হবে। তাছাড়া, স্বাস্থ্যখাতে চাইনিজ টেকনোলজি থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু পাওয়ার আছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। দেশকে এগিয়ে নিতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। যুব সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা অনুযায়ী বাংলাদেশকে রূপান্তরে সহায়তা করতে পারে চীন। আমাদের অর্ধেক জনগোষ্ঠীর বয়স ২৭ বছরের মধ্যে। সুতরাং তারা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এজন্য অবশ্য সংস্কৃতি ও ভাষাচর্চার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশে চাইনিজ সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র স্থাপনে চীন সহায়তা করতে পারে। এর ফলে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ চাইনিজ ভাষা ও সংস্কৃতি জানতে পারবে। এতে দুই দেশের জনগণের মধ্যে আরও গভীর সম্পর্ক স্থাপিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, শান্তিই একমাত্র সমাধান, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধের কোনো প্রয়োজন নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানো এবং এ অঞ্চলে শিল্প কারখানা স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর ফলে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলের ভূমি পরিবেষ্টিত দেশগুলো উপকৃত হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চীনের হাইনানে ২৬ থেকে ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে যোগ দেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। তারপর তিনি বেইজিং সফর করেন।
বেইজিংয়ে অবস্থানকালে চায়না মিডিয়া গ্রুপকে (সিএমজি) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে তার মতামত এবং ভাবনার কথা বলেন। গতকাল শনিবার চার মিনিটের ওই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করা হয়।
এই সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সাফল্যের প্রশংসা করেন এবং আস্থা প্রকাশ করে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, চীন বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশা অনুসারে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সাহায্য করতে পারে।
সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা নিয়েও কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চাইনিজ হাসপাতালগুলোর প্রশংসা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ চীনের স্বাস্থ্যসেবা পেতে চায়। এটা হলে তারা অনেক খুশি হবে। তাছাড়া, স্বাস্থ্যখাতে চাইনিজ টেকনোলজি থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু পাওয়ার আছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। দেশকে এগিয়ে নিতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। যুব সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা অনুযায়ী বাংলাদেশকে রূপান্তরে সহায়তা করতে পারে চীন। আমাদের অর্ধেক জনগোষ্ঠীর বয়স ২৭ বছরের মধ্যে। সুতরাং তারা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এজন্য অবশ্য সংস্কৃতি ও ভাষাচর্চার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশে চাইনিজ সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র স্থাপনে চীন সহায়তা করতে পারে। এর ফলে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ চাইনিজ ভাষা ও সংস্কৃতি জানতে পারবে। এতে দুই দেশের জনগণের মধ্যে আরও গভীর সম্পর্ক স্থাপিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, শান্তিই একমাত্র সমাধান, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধের কোনো প্রয়োজন নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গোপালগঞ্জে আবারও বাড়ানো হয়েছে কারফিউয়ের সময়সীমা। আজ শনিবার রাত ৮টা থেকে আগামীকাল রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জেলায় কারফিউ বলবৎ থাকবে।
১ ঘণ্টা আগেনির্ধারিত সময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং তাতে কোনো রাজনৈতিক দলের আপত্তি থাকার সুযোগ থাকবে না এমন শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেএই উদ্যোগ বিশেষ করে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কার ও জবাবদিহিতার প্রতি সরকারের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
৪ ঘণ্টা আগে‘শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে। উন্নয়নের জন্য প্রকৌশল শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে আবারও বাড়ানো হয়েছে কারফিউয়ের সময়সীমা। আজ শনিবার রাত ৮টা থেকে আগামীকাল রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জেলায় কারফিউ বলবৎ থাকবে।
নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং তাতে কোনো রাজনৈতিক দলের আপত্তি থাকার সুযোগ থাকবে না এমন শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে।
এই উদ্যোগ বিশেষ করে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কার ও জবাবদিহিতার প্রতি সরকারের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
‘শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে। উন্নয়নের জন্য প্রকৌশল শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম