সৈয়দপুর বিমানবন্দরে রিজওয়ানা হাসান
রংপুর ব্যুরো
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান বলেছেন, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা তদন্ত করে দায়িত্বহীনতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টায় রংপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এনসিপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
সৈয়দা রিজওয়ান হাসান গোপালগঞ্জের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এই হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ইতোমধ্যে এঘটনায় প্রধান উপদেষ্টাও নিন্দা জানিয়েছেন। যারা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে।
তিনি বলেন, শুধু এনসিপি নয় যে কোন দলের উপর কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, এতবড় একটা গণঅভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যতটা অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল তা হয়নি। সারাদেশে সার্বিকভাবে স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। এনসিপি কয়েকটি জেলায় তাদের কার্যক্রম চালিয়েছে, এমন ঘটনা কোথাও ঘটেনি। যারাই এই অনাকাঙ্ক্ষিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত তাদের অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।
তিনি বলেন, এরআগেও আওয়ামী লীগ গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীকে অবরুদ্ধ করে নৈরাজ্য করার অপচেষ্টা চালায়। আসলে আওয়ামী লীগ এখন প্রশাসনের সর্বস্তরে রয়েছে। গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসীরা ঘাঁটি গেড়েছে। এদের কর্মকাণ্ড স্থগিত করা হয়েছে। বিচার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে। দ্রুত আমরা বিচার সম্পন্ন হতে দেখতে পারবো।
জুলাই সনদ সম্পর্কে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, জুলাই সনদ আমাদেরই বেশি প্রয়োজন। কারণ আমরা থাকবোনা। এটা মূলত: রাজনৈতিক দলগুলোর উপর নির্ভর করছে। সনদের অনেকগুলো বিষয় আছে। এব্যাপারে দলগুলোকে ডেকে মতামত নেয়া হয়েছে। সবার খসড়া একত্রে নিয়ে আমরা আইন তৈরির চেষ্টা করছি। যত দ্রুত সম্ভব এটা করা হবে।
এসময় তার সঙ্গে থাকা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে একটা ধ্বংস স্তূপে পরিণত করে গেছে। সেখান থেকে নতুন করে গড়ার কাজ করছি আমরা। প্রশাসনের সকল ক্ষেত্রে তাদের লোক। তাই বেগ পেতে হচ্ছে। পুলিশকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা চলছে। সে পর্যন্ত গোপালগঞ্জের মত ঘটনার মোকাবিলা করতে হবে।
তিনি বলেন, এনসিপির সাথে যা করা হয়েছে তা মূলত নতুন বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা। আমরা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই বরদাস্ত করবোনা। পুলিশসহ যাদেরই এর সাথে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান বলেছেন, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা তদন্ত করে দায়িত্বহীনতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টায় রংপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এনসিপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
সৈয়দা রিজওয়ান হাসান গোপালগঞ্জের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এই হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ইতোমধ্যে এঘটনায় প্রধান উপদেষ্টাও নিন্দা জানিয়েছেন। যারা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে।
তিনি বলেন, শুধু এনসিপি নয় যে কোন দলের উপর কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, এতবড় একটা গণঅভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যতটা অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল তা হয়নি। সারাদেশে সার্বিকভাবে স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। এনসিপি কয়েকটি জেলায় তাদের কার্যক্রম চালিয়েছে, এমন ঘটনা কোথাও ঘটেনি। যারাই এই অনাকাঙ্ক্ষিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত তাদের অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।
তিনি বলেন, এরআগেও আওয়ামী লীগ গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীকে অবরুদ্ধ করে নৈরাজ্য করার অপচেষ্টা চালায়। আসলে আওয়ামী লীগ এখন প্রশাসনের সর্বস্তরে রয়েছে। গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসীরা ঘাঁটি গেড়েছে। এদের কর্মকাণ্ড স্থগিত করা হয়েছে। বিচার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে। দ্রুত আমরা বিচার সম্পন্ন হতে দেখতে পারবো।
জুলাই সনদ সম্পর্কে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, জুলাই সনদ আমাদেরই বেশি প্রয়োজন। কারণ আমরা থাকবোনা। এটা মূলত: রাজনৈতিক দলগুলোর উপর নির্ভর করছে। সনদের অনেকগুলো বিষয় আছে। এব্যাপারে দলগুলোকে ডেকে মতামত নেয়া হয়েছে। সবার খসড়া একত্রে নিয়ে আমরা আইন তৈরির চেষ্টা করছি। যত দ্রুত সম্ভব এটা করা হবে।
এসময় তার সঙ্গে থাকা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে একটা ধ্বংস স্তূপে পরিণত করে গেছে। সেখান থেকে নতুন করে গড়ার কাজ করছি আমরা। প্রশাসনের সকল ক্ষেত্রে তাদের লোক। তাই বেগ পেতে হচ্ছে। পুলিশকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা চলছে। সে পর্যন্ত গোপালগঞ্জের মত ঘটনার মোকাবিলা করতে হবে।
তিনি বলেন, এনসিপির সাথে যা করা হয়েছে তা মূলত নতুন বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা। আমরা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই বরদাস্ত করবোনা। পুলিশসহ যাদেরই এর সাথে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
সমাবেশ শেষে ফেরার পথে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় গোপালগঞ্জের পৌরপার্ক এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হলে জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছিল জেলা প্রশাসন। এবার জেলাটিতে কারফিউ জারি করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ও সমাবেশে হামলার ঘটনায় অভিযুক্তদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১০ ঘণ্টা আগেআমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল
১২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান বলেছেন, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা তদন্ত করে দায়িত্বহীনতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
সমাবেশ শেষে ফেরার পথে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় গোপালগঞ্জের পৌরপার্ক এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হলে জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছিল জেলা প্রশাসন। এবার জেলাটিতে কারফিউ জারি করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ও সমাবেশে হামলার ঘটনায় অভিযুক্তদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল