নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ধাপের আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অন্য দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এ ধারাবাহিকতায় পাঁচ সংস্কার কমিশনের দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবনা ও সুপারিশমালা নিয়ে আলোচনা করতে গণসংহতি আন্দোলন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে রোববার।
এই দিন সকাল ১০টার দিকে সংসদ ভবনের এলডি হলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে আলোচনা শেষ পরে বিকালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সঙ্গে সংলাপে বসে কমিশন।
এসময় বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সেখানে কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দারও উপস্থিত ছিলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এর প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল,রাজনৈতিক পরিষদের নেতা দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু ও মনির উদ্দীন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক রায় এবং তরিকুল সুজন।
বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ তার সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন, আহত হয়েছেন, তাদের প্রতি আমাদের দায় রয়েছে। এই আন্দোলনের ফলেই আজ এখানে আমরা একত্রিত হয়েছি এবং এটা প্রমাণ করে যে, আমরা সামান্য হলেও অগ্রগতি করেছি। তবে এ সামান্য অগ্রগতিও যদি ধরে রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়া না যায় তবে এ আন্দোলনের মূল চেতনা ব্যর্থ হয়ে যাবে এবং সেটা কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘দেশের পুঞ্জিভূত রাজনৈতিক সংকট ও তার উত্তরণে প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে এই আলোচনায় গভীর ঐকমত্য প্রকাশ পেয়েছে। আমাদের এই প্রচেষ্টা নিজেদের জন্য নয়, বরং পরবর্তী প্রজন্ম এবং নতুন বাংলাদেশের জন্য। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এই আশা করছি।’
এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ঐকমত্যের মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে হাঁটবে বাংলাদেশ এবং অংশীজনেরা যে যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রকাশ করেছেন, তাই জুলাই সনদ হিসেবে গৃহীত হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ধাপের আলোচনায় এর আগে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অন্য দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ধাপের আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অন্য দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এ ধারাবাহিকতায় পাঁচ সংস্কার কমিশনের দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবনা ও সুপারিশমালা নিয়ে আলোচনা করতে গণসংহতি আন্দোলন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে রোববার।
এই দিন সকাল ১০টার দিকে সংসদ ভবনের এলডি হলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে আলোচনা শেষ পরে বিকালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সঙ্গে সংলাপে বসে কমিশন।
এসময় বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সেখানে কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দারও উপস্থিত ছিলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এর প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল,রাজনৈতিক পরিষদের নেতা দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু ও মনির উদ্দীন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক রায় এবং তরিকুল সুজন।
বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ তার সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন, আহত হয়েছেন, তাদের প্রতি আমাদের দায় রয়েছে। এই আন্দোলনের ফলেই আজ এখানে আমরা একত্রিত হয়েছি এবং এটা প্রমাণ করে যে, আমরা সামান্য হলেও অগ্রগতি করেছি। তবে এ সামান্য অগ্রগতিও যদি ধরে রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়া না যায় তবে এ আন্দোলনের মূল চেতনা ব্যর্থ হয়ে যাবে এবং সেটা কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘দেশের পুঞ্জিভূত রাজনৈতিক সংকট ও তার উত্তরণে প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে এই আলোচনায় গভীর ঐকমত্য প্রকাশ পেয়েছে। আমাদের এই প্রচেষ্টা নিজেদের জন্য নয়, বরং পরবর্তী প্রজন্ম এবং নতুন বাংলাদেশের জন্য। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এই আশা করছি।’
এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ঐকমত্যের মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে হাঁটবে বাংলাদেশ এবং অংশীজনেরা যে যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রকাশ করেছেন, তাই জুলাই সনদ হিসেবে গৃহীত হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ধাপের আলোচনায় এর আগে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অন্য দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন।
মৌলভীবাজারের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে করেছে ১০৩ জন ভারতীয়।
১৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। প্রকল্পের আওতায় ৪৫০ মিটার আধুনিক টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে করেছে ১০৩ জন ভারতীয়।
তিনি বলেন, লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। প্রকল্পের আওতায় ৪৫০ মিটার আধুনিক টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে।