নিখাদ খবর ডেস্ক
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৩২ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সব জমি চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী, ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পটিয়া, বাকলিয়া, বায়েজিদ, সীতাকুণ্ড, শ্রীপুর ও হাটহাজারী থানায় রয়েছে। এছাড়াও কিছু জমি রয়েছে গাজীপুর জেলার সদর থানায়।
বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে উপপরিচালক তাহাসীন মুনাবিল হক এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীকালে সেটি উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে। তাই মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের স্থাবর সম্পত্তিগুলো জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করা প্রয়োজন।
গত বছরের ৭ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত।
এছাড়াও গত ১২ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের আট হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৩২ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সব জমি চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী, ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পটিয়া, বাকলিয়া, বায়েজিদ, সীতাকুণ্ড, শ্রীপুর ও হাটহাজারী থানায় রয়েছে। এছাড়াও কিছু জমি রয়েছে গাজীপুর জেলার সদর থানায়।
বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে উপপরিচালক তাহাসীন মুনাবিল হক এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীকালে সেটি উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে। তাই মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের স্থাবর সম্পত্তিগুলো জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করা প্রয়োজন।
গত বছরের ৭ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত।
এছাড়াও গত ১২ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের আট হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়।
আজ ১৮ এপ্রিল, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামালের ৫৪তম শাহাদাত বার্ষিকী। এই দিনে জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে সেই অকুতোভয় বীর'কে, যিনি জীবন উৎসর্গ করে রচনা করেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। তাঁর বীরত্ব, আত্মত্যাগ ও দেশপ্রেম চিরকাল আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেটের আইকন সাকিব আল হাসানের মতো একজন জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের আওয়ামী লীগের মতো ‘গুম-খুনে জড়িত স্বৈরাচারী’ দলে যোগ দেওয়া কখনোই সমীচীন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায় একটি আবেগঘন মুখবন্ধ লিখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্টলেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। এতে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঘিরে তুলে ধরেছেন
১২ ঘণ্টা আগেআবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত ঢাকাসহ দেশের ৯টি অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এই পূর্বাভাসটি দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য।
১২ ঘণ্টা আগেআজ ১৮ এপ্রিল, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামালের ৫৪তম শাহাদাত বার্ষিকী। এই দিনে জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে সেই অকুতোভয় বীর'কে, যিনি জীবন উৎসর্গ করে রচনা করেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। তাঁর বীরত্ব, আত্মত্যাগ ও দেশপ্রেম চিরকাল আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের আইকন সাকিব আল হাসানের মতো একজন জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের আওয়ামী লীগের মতো ‘গুম-খুনে জড়িত স্বৈরাচারী’ দলে যোগ দেওয়া কখনোই সমীচীন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায় একটি আবেগঘন মুখবন্ধ লিখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্টলেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। এতে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঘিরে তুলে ধরেছেন
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত ঢাকাসহ দেশের ৯টি অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এই পূর্বাভাসটি দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য।