তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সূত্রে জানা গেছে, পুরো নিরাপত্তা পরিকল্পনাকে নয়টি আলাদা সেক্টরে ভাগ করে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু করে গণসংবর্ধনাস্থল, গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে কড়া নজরদারি থাকবে। পুলিশের পাশাপাশি এই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় যুক্ত রয়েছে সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি এবং বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা ইউনিট চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর তারেক রহমানকে বিশেষ এস্কর্টে নেওয়া হবে। সেখানে একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে শতাধিক পুলিশ সদস্য ও দেড় শতাধিক সেনাসদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। পুরো কার্যক্রম তদারকি করছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তাঁর অধীনে যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে সমন্বয় করছেন।
ডিএমপি জানিয়েছে, বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল এলাকার সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত যাত্রাপথকে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় সেখানে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নির্দিষ্ট অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শত শত সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
নিরাপত্তার অংশ হিসেবে বিমানবন্দর, গুলশান ও বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতাল এলাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি ভবনের ছাদে ছাদে রুফটপ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও ভিড় ও সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় বাড়তি নজরদারি চালাচ্ছে।
সরকারের পক্ষ থেকেও তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানিয়েছেন, বিএনপির চাহিদা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে পৌঁছে বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে তিনি সরাসরি গণসংবর্ধনায় যোগ দেবেন। এরপর অসুস্থ মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার খোঁজ নিতে হাসপাতালে যাওয়ার কথা রয়েছে। তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সূত্রে জানা গেছে, পুরো নিরাপত্তা পরিকল্পনাকে নয়টি আলাদা সেক্টরে ভাগ করে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু করে গণসংবর্ধনাস্থল, গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে কড়া নজরদারি থাকবে। পুলিশের পাশাপাশি এই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় যুক্ত রয়েছে সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি এবং বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা ইউনিট চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর তারেক রহমানকে বিশেষ এস্কর্টে নেওয়া হবে। সেখানে একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে শতাধিক পুলিশ সদস্য ও দেড় শতাধিক সেনাসদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। পুরো কার্যক্রম তদারকি করছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তাঁর অধীনে যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে সমন্বয় করছেন।
ডিএমপি জানিয়েছে, বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল এলাকার সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত যাত্রাপথকে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় সেখানে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নির্দিষ্ট অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শত শত সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
নিরাপত্তার অংশ হিসেবে বিমানবন্দর, গুলশান ও বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতাল এলাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি ভবনের ছাদে ছাদে রুফটপ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও ভিড় ও সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় বাড়তি নজরদারি চালাচ্ছে।
সরকারের পক্ষ থেকেও তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানিয়েছেন, বিএনপির চাহিদা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে পৌঁছে বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে তিনি সরাসরি গণসংবর্ধনায় যোগ দেবেন। এরপর অসুস্থ মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার খোঁজ নিতে হাসপাতালে যাওয়ার কথা রয়েছে। তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।

হাইকোর্ট নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার ঋণখেলাপি তালিকা সংক্রান্ত রিট খারিজ করেছে, ফলে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার অংশগ্রহণ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশের বিচার বিভাগের নেতৃত্বে নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানপ্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাকে এ পদে নিয়োগ দেন।
২ দিন আগে
সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও স্ব-শাসিত সংস্থায় চাকরিতে প্রবেশের বয়স নির্ধারণে নতুন সংশোধনী আনল সরকার। নতুন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, যেসব পদে আগে ৩২ বছরের বেশি সর্বোচ্চ বয়স নির্ধারিত ছিল, সেগুলোর জন্য সেই বয়সসীমা বহাল রাখা হবে।
২ দিন আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী প্রচারণায় বড় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী পোস্টার ব্যবহার করতে পারবে না। সংশোধিত আচরণবিধির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো জাতীয় নির্বাচনে পোস্টার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হলো।
৩ দিন আগেদীর্ঘ সতেরো বছরের বেশি সময় পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে রাজধানী ঢাকায় নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তার দেশে পৌঁছানোর প্রেক্ষাপটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় সাড়ে চার হাজার সদস্য নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে একটি বহুপদক
হাইকোর্ট নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার ঋণখেলাপি তালিকা সংক্রান্ত রিট খারিজ করেছে, ফলে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার অংশগ্রহণ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশের বিচার বিভাগের নেতৃত্বে নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানপ্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাকে এ পদে নিয়োগ দেন।
সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও স্ব-শাসিত সংস্থায় চাকরিতে প্রবেশের বয়স নির্ধারণে নতুন সংশোধনী আনল সরকার। নতুন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, যেসব পদে আগে ৩২ বছরের বেশি সর্বোচ্চ বয়স নির্ধারিত ছিল, সেগুলোর জন্য সেই বয়সসীমা বহাল রাখা হবে।