নিজস্ব প্রতিবেদক

নতুন বাংলাদেশের পথরেখা তৈরির জন্য জাতি আমাদের দায়িত্ব দিয়েছে উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্রের সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, এটা শুরু না করলে সেই প্রক্রিয়া অগ্রসর হবে না।
এ কাজে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন সংগ্রাম ও অনেক প্রাণের বিনিময়ে আমরা এখানে এসেছি। ছয়টি কমিশনের প্রস্তাবে সেই পথরেখার কথা উল্লেখ আছে। এখন আমাদের কাজ সুপারিশের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি, বাস্তবায়নের পথ-পদ্ধতি তৈরি করা।
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ।
প্রক্রিয়া অগ্রসরে সকলের ঐকমত্য জরুরি বলেও জানান আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ঐকমত্য করতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দলগত ও জোটগত বৈঠক করবো। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ থাকা। বিভিন্ন সময়ে আমরা আবারও মিলিত হবো।
আলী রীয়াজ বলেন, আমাদের লক্ষ্য যেহেতু এক, রাষ্ট্রের বিভিন্ন পদ্ধতির সংস্কার করা এবং দ্রুততর সময়ে নির্বাচন করা, তাই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের পাশাপাশি বোঝাপড়া তৈরি ও একত্রে কাজ করা জরুরি।
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সেই সহযোগিতা পাবেন বলে মনে করেন আলী রীয়াজ। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় সনদ তৈরি করা সম্ভব হবেও বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, আমাদের কাজ হচ্ছে আপনাদের সহযোগিতা করা, সকলের আলাপআলোচনার মাধ্যমে জাতীয় সনদ তৈরি করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা ও যত দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হওয়া। এমন দলিল তৈরি করা যাত নতুন বাংলাদেশের প্রথম রেখা তৈরি করা যাবে।

নতুন বাংলাদেশের পথরেখা তৈরির জন্য জাতি আমাদের দায়িত্ব দিয়েছে উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্রের সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, এটা শুরু না করলে সেই প্রক্রিয়া অগ্রসর হবে না।
এ কাজে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন সংগ্রাম ও অনেক প্রাণের বিনিময়ে আমরা এখানে এসেছি। ছয়টি কমিশনের প্রস্তাবে সেই পথরেখার কথা উল্লেখ আছে। এখন আমাদের কাজ সুপারিশের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি, বাস্তবায়নের পথ-পদ্ধতি তৈরি করা।
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ।
প্রক্রিয়া অগ্রসরে সকলের ঐকমত্য জরুরি বলেও জানান আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ঐকমত্য করতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দলগত ও জোটগত বৈঠক করবো। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ থাকা। বিভিন্ন সময়ে আমরা আবারও মিলিত হবো।
আলী রীয়াজ বলেন, আমাদের লক্ষ্য যেহেতু এক, রাষ্ট্রের বিভিন্ন পদ্ধতির সংস্কার করা এবং দ্রুততর সময়ে নির্বাচন করা, তাই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের পাশাপাশি বোঝাপড়া তৈরি ও একত্রে কাজ করা জরুরি।
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সেই সহযোগিতা পাবেন বলে মনে করেন আলী রীয়াজ। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় সনদ তৈরি করা সম্ভব হবেও বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, আমাদের কাজ হচ্ছে আপনাদের সহযোগিতা করা, সকলের আলাপআলোচনার মাধ্যমে জাতীয় সনদ তৈরি করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা ও যত দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হওয়া। এমন দলিল তৈরি করা যাত নতুন বাংলাদেশের প্রথম রেখা তৈরি করা যাবে।

৫ আগস্ট ধৈর্য পরবর্তী যে ধৈর্য্য দেখিয়েছেন তা মাথায় রাখতে হবে। ৭৫ পরবর্তী ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে, বাহিনী প্রধান ক্ষমতা হাতে তুলে নিয়েছে। এবারই ব্যতিক্রম
৪ দিন আগে
বাঙলাকবিতা থেকে শামসুর রাহমানের প্রস্থান এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে যা কোনো দিন পূরণ হবার নয়।
১৮ আগস্ট ২০২৫
২০১৯ সালের ৫ আগস্ট। ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবসান ঘটে। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
০৪ আগস্ট ২০২৫
আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা
১৯ জুলাই ২০২৫৫ আগস্ট ধৈর্য পরবর্তী যে ধৈর্য্য দেখিয়েছেন তা মাথায় রাখতে হবে। ৭৫ পরবর্তী ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে, বাহিনী প্রধান ক্ষমতা হাতে তুলে নিয়েছে। এবারই ব্যতিক্রম
বাঙলাকবিতা থেকে শামসুর রাহমানের প্রস্থান এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে যা কোনো দিন পূরণ হবার নয়।
২০১৯ সালের ৫ আগস্ট। ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবসান ঘটে। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা