শাহীন রাজা

১. লোকটাকে, বালকদের দল এনসিপি গালি দেয়। তারা বলে, সে এবং তাঁর অধস্তনদের মাথায় বলে ঘিলু নাই!
জামায়াতের লোকেরা, গালি দেয়। এবং তাঁর জায়গায় নতুন কাউকে দেখতে চায়। সর্বক্ষণ দিন গুনছে। কখন সে বিদায় নেবে!
আওয়ামী লীগ, উঠতে বসতে তাঁকে এমন কোনো কথা নাই যে বলছে না। তাঁকে স্বাধীনতা বিরোধীদের পক্ষের লোক বলে, সবসময় গালমন্দ করেই যাচ্ছে!
২. আওয়ামী লীগ রাজনীতি থেকে বিদায় নেয়ার পর আর একটি বড় বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দল বিদ্যমান।
এ-ই দলকে সবসময় হেয় করে কথা বলতে ছাড়ছে না বালকদের দল।
একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামি-তো দলটিকে গুনতেই চায় না। দলটির বিরুদ্ধে যত ধরনের কুৎসা রটনা যায়, তার সবটাই করছে। সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত করার সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত। এবং আগামী নির্বাচনের আগেই দলটিকে প্রশ্নের মধ্যে ফেলে দিতে চাইছে!
আওয়ামী লীগ, এই দলের বিরুদ্ধে কিছু ভাড়াটে ক্যাম্পেইনার নিয়োগ দিয়েছে। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে চোঙা ফুঁকে যাচ্ছে। একটা জাসদ করা সাংবাদিক। যে আওয়ামী লীগ সময়ে সকল সংস্থার সাথে সম্পর্ক রেখেছে। এর সাথে একজন তৃতীয় শ্রেণির অ্যাডভোকেট-ও আছে। বর্তমান বড় দলটির বিরুদ্ধে চোঙা ফুঁকায় অগ্রগামী। এরা অবশ্য এক/ এগারো'র অনুগত মাল!
এখন কথা হচ্ছে, ব্যক্তিটিকে অবৈধ উপায়ে সড়ানোর জন্য মড়িয়া হয়ে উঠছে কেন? লোকটি তো সংবিধান অনুযায়ী বাহিনীর প্রধান। ৫ আগস্ট ধৈর্য পরবর্তী যে ধৈর্য্য দেখিয়েছেন তা মাথায় রাখতে হবে। ৭৫ পরবর্তী ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে, বাহিনী প্রধান ক্ষমতা হাতে তুলে নিয়েছে। এবারই ব্যতিক্রম।
আগের বাহিনী প্রধানরা ক্ষমতা নিয়ে, রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থগিত করে দিতেন। এবার রাজনীতি স্থগিত না করে সকল দলকে নিয়ে বসেছেন। কীভাবে ক্রান্তিকাল উত্তরণ করা যায়?
অপরদিকে বড় দলটি যথেষ্ট ধৈর্য এবং সহিষ্ণুতা দেখিয়েছেন। তবে এ-ই দলের ছোটোখাটো কিছু অভিযোগ আছে, তা অস্বীকার করা যাবে না। তবে অভিযোগ পাওয়া মাত্র দলটি কর্মীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। যা রাজনীতিতে দৃষ্টান্তমূলক।
সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচনে বড় দলের সমর্থিত ছাত্রসংগঠন বিজয় পায় নাই। নির্বাচনগুলো কেমন হয়েছে, তা আমার মতো আমজনতা-ও জানে। হয়-তো আমাদের জানটাও ভুল হতে পারে। বাস্তবতা হচ্ছে, বড় দলের ছাত্রসংগঠন বিজয়ী হতে পারেনি!
পরাজিত হওয়ার পরেও যে সহিষ্ণুতা দেখিয়েছে, সেখানেই রাজনীতির বড় বিষয়! ভিন্ন কোনো দল সাংগঠনিকভাবে যদি বড় দলটির মতো বিশাল হতো। আর বিশ্ববিদ্যালয় সংসদে পরাজিত হতো। তাহলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতো, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ ঘোষণা করতে বাধ্য হতেন।
এর বাইরে ৫ আগস্ট অভ্যুত্থান পরবর্তীতে ছোট-বড় সকল দল ক্ষমতা লাভের জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। এখন বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে মুখোমুখি। দলগুলোর অভ্যন্তরীণ কোন্দল-ও দেখা দিয়েছে। একটি ধর্মভিত্তিক দলের ঐক্য নিয়ে অনেকে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। প্রার্থীতা ঘোষণার পর তাদের দলের অবস্থা দেখা যাবে।
দলগুলো বেশ কিছুদিন ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়ে সমালোচনা করছে। এটা এখন একেবারে সামনে, হয়-তো আরো ব্যাপক হয়ে উঠবে। এর ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্বাস ভেঙে পড়বে।
নানারকম ইস্যু এনে নির্বাচন ব্যাহত করার যে অপচেষ্টা তা থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না হলে "political ethnical clash" শুরু হয়ে যেতে পারে। আফ্রিকাতে যা হয়েছে। বিভিন্ন ছোট-বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অন্তঃকলহ। এবং অবস্থিত নৃগোষ্ঠীর মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়ে ফায়দা লুটছে বাইরের উন্নত বিশ্বের দেশগুলো।
সিরিয়া এবং ইরাকে আইসিস নামে ধর্মীয় সংগঠন সৃষ্টির মধ্য দিয়ে ঐ দুটি দীর্ঘ যুদ্ধ লাগিয়ে রাখা হয়েছে। আপাতত দৃষ্টিতে যুদ্ধের অবসান ঘটলেও এখনও বিবদমান গোষ্ঠীগুলো বিবাদ নিষ্পত্তি হয়নি। ঐ দুটো দেশে এখনও সাধারণ জনগণ শঙ্কায় থাকে কখন ঘাতক বুলেট প্রাণসংহার করে নেয়।
এমনকি আফগানিস্তানে-ও তালেবানদের অসমাপ্ত সফলতা। যুদ্ধে জয়ী হলেও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা'র কারণে আফগানিস্তানের অর্থনীতি ক্রমশই সংকুচিত হয়ে পড়ছে। চিকিৎসা সুবিধা সংকটে। এমনকি জ্বালানি তেলের সংকটে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থবির হয়ে যাচ্ছে ধীরে, ধীরে। একসময় অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি-ও ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমান বিশ্ব একটা বিশাল গ্রাম। এই গ্রামের আমরা সবাই সদস্য। এর বাইরে যেয়ে কেউ খুব একটা ভালো থাকার সম্ভাবনা নেই। আদর্শগত কারণে বিশ্ব গ্রাম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া কি ঠিক হবে। এটা বাস্তবায়ন করতে গেলে গোটা দেশের মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংকটে পড়ে যাবে।
কেননা কর্পোরেট বাণিজ্যিক গোষ্ঠী আমাদেরকে এমন কিছু নাগরিক সুবিধার মুখাপেক্ষী করে তুলেছে। যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গী করে তুলেছে। মধ্যবিত্ত জীবন তা বাদ দেয়া এখন আর কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার নিজস্ব ধারণা হচ্ছে, বিশ্বের সবার সাথে সম্পর্ক এবং সংগতি রেখেই আমাদের চলতে হবে। এটা আমার কাম্য নয়। এর থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ, একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কায়েম করা ছাড়া আমাদের মতো স্বল্পোন্নত দেশের চলা সম্ভব নয়। তাই দ্রুত একটা নির্বাচন জরুরি।
নির্বাচন যত বিলম্ব হবে দেশ ততই দেশ নৈরাজ্যের পথে হাঁটবে। যা আমার বা আমাদের কাম্য নয়। দেশে নৈরাজ্য দেখা দিলে আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে শুরু করে দূরের শক্তিমান দেশগুলো উপকৃত হবে। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা কোন পথে হাঁটবো ?

১. লোকটাকে, বালকদের দল এনসিপি গালি দেয়। তারা বলে, সে এবং তাঁর অধস্তনদের মাথায় বলে ঘিলু নাই!
জামায়াতের লোকেরা, গালি দেয়। এবং তাঁর জায়গায় নতুন কাউকে দেখতে চায়। সর্বক্ষণ দিন গুনছে। কখন সে বিদায় নেবে!
আওয়ামী লীগ, উঠতে বসতে তাঁকে এমন কোনো কথা নাই যে বলছে না। তাঁকে স্বাধীনতা বিরোধীদের পক্ষের লোক বলে, সবসময় গালমন্দ করেই যাচ্ছে!
২. আওয়ামী লীগ রাজনীতি থেকে বিদায় নেয়ার পর আর একটি বড় বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দল বিদ্যমান।
এ-ই দলকে সবসময় হেয় করে কথা বলতে ছাড়ছে না বালকদের দল।
একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামি-তো দলটিকে গুনতেই চায় না। দলটির বিরুদ্ধে যত ধরনের কুৎসা রটনা যায়, তার সবটাই করছে। সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত করার সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত। এবং আগামী নির্বাচনের আগেই দলটিকে প্রশ্নের মধ্যে ফেলে দিতে চাইছে!
আওয়ামী লীগ, এই দলের বিরুদ্ধে কিছু ভাড়াটে ক্যাম্পেইনার নিয়োগ দিয়েছে। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে চোঙা ফুঁকে যাচ্ছে। একটা জাসদ করা সাংবাদিক। যে আওয়ামী লীগ সময়ে সকল সংস্থার সাথে সম্পর্ক রেখেছে। এর সাথে একজন তৃতীয় শ্রেণির অ্যাডভোকেট-ও আছে। বর্তমান বড় দলটির বিরুদ্ধে চোঙা ফুঁকায় অগ্রগামী। এরা অবশ্য এক/ এগারো'র অনুগত মাল!
এখন কথা হচ্ছে, ব্যক্তিটিকে অবৈধ উপায়ে সড়ানোর জন্য মড়িয়া হয়ে উঠছে কেন? লোকটি তো সংবিধান অনুযায়ী বাহিনীর প্রধান। ৫ আগস্ট ধৈর্য পরবর্তী যে ধৈর্য্য দেখিয়েছেন তা মাথায় রাখতে হবে। ৭৫ পরবর্তী ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে, বাহিনী প্রধান ক্ষমতা হাতে তুলে নিয়েছে। এবারই ব্যতিক্রম।
আগের বাহিনী প্রধানরা ক্ষমতা নিয়ে, রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থগিত করে দিতেন। এবার রাজনীতি স্থগিত না করে সকল দলকে নিয়ে বসেছেন। কীভাবে ক্রান্তিকাল উত্তরণ করা যায়?
অপরদিকে বড় দলটি যথেষ্ট ধৈর্য এবং সহিষ্ণুতা দেখিয়েছেন। তবে এ-ই দলের ছোটোখাটো কিছু অভিযোগ আছে, তা অস্বীকার করা যাবে না। তবে অভিযোগ পাওয়া মাত্র দলটি কর্মীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। যা রাজনীতিতে দৃষ্টান্তমূলক।
সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচনে বড় দলের সমর্থিত ছাত্রসংগঠন বিজয় পায় নাই। নির্বাচনগুলো কেমন হয়েছে, তা আমার মতো আমজনতা-ও জানে। হয়-তো আমাদের জানটাও ভুল হতে পারে। বাস্তবতা হচ্ছে, বড় দলের ছাত্রসংগঠন বিজয়ী হতে পারেনি!
পরাজিত হওয়ার পরেও যে সহিষ্ণুতা দেখিয়েছে, সেখানেই রাজনীতির বড় বিষয়! ভিন্ন কোনো দল সাংগঠনিকভাবে যদি বড় দলটির মতো বিশাল হতো। আর বিশ্ববিদ্যালয় সংসদে পরাজিত হতো। তাহলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতো, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ ঘোষণা করতে বাধ্য হতেন।
এর বাইরে ৫ আগস্ট অভ্যুত্থান পরবর্তীতে ছোট-বড় সকল দল ক্ষমতা লাভের জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। এখন বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে মুখোমুখি। দলগুলোর অভ্যন্তরীণ কোন্দল-ও দেখা দিয়েছে। একটি ধর্মভিত্তিক দলের ঐক্য নিয়ে অনেকে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। প্রার্থীতা ঘোষণার পর তাদের দলের অবস্থা দেখা যাবে।
দলগুলো বেশ কিছুদিন ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়ে সমালোচনা করছে। এটা এখন একেবারে সামনে, হয়-তো আরো ব্যাপক হয়ে উঠবে। এর ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্বাস ভেঙে পড়বে।
নানারকম ইস্যু এনে নির্বাচন ব্যাহত করার যে অপচেষ্টা তা থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না হলে "political ethnical clash" শুরু হয়ে যেতে পারে। আফ্রিকাতে যা হয়েছে। বিভিন্ন ছোট-বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অন্তঃকলহ। এবং অবস্থিত নৃগোষ্ঠীর মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়ে ফায়দা লুটছে বাইরের উন্নত বিশ্বের দেশগুলো।
সিরিয়া এবং ইরাকে আইসিস নামে ধর্মীয় সংগঠন সৃষ্টির মধ্য দিয়ে ঐ দুটি দীর্ঘ যুদ্ধ লাগিয়ে রাখা হয়েছে। আপাতত দৃষ্টিতে যুদ্ধের অবসান ঘটলেও এখনও বিবদমান গোষ্ঠীগুলো বিবাদ নিষ্পত্তি হয়নি। ঐ দুটো দেশে এখনও সাধারণ জনগণ শঙ্কায় থাকে কখন ঘাতক বুলেট প্রাণসংহার করে নেয়।
এমনকি আফগানিস্তানে-ও তালেবানদের অসমাপ্ত সফলতা। যুদ্ধে জয়ী হলেও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা'র কারণে আফগানিস্তানের অর্থনীতি ক্রমশই সংকুচিত হয়ে পড়ছে। চিকিৎসা সুবিধা সংকটে। এমনকি জ্বালানি তেলের সংকটে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থবির হয়ে যাচ্ছে ধীরে, ধীরে। একসময় অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি-ও ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমান বিশ্ব একটা বিশাল গ্রাম। এই গ্রামের আমরা সবাই সদস্য। এর বাইরে যেয়ে কেউ খুব একটা ভালো থাকার সম্ভাবনা নেই। আদর্শগত কারণে বিশ্ব গ্রাম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া কি ঠিক হবে। এটা বাস্তবায়ন করতে গেলে গোটা দেশের মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংকটে পড়ে যাবে।
কেননা কর্পোরেট বাণিজ্যিক গোষ্ঠী আমাদেরকে এমন কিছু নাগরিক সুবিধার মুখাপেক্ষী করে তুলেছে। যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গী করে তুলেছে। মধ্যবিত্ত জীবন তা বাদ দেয়া এখন আর কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার নিজস্ব ধারণা হচ্ছে, বিশ্বের সবার সাথে সম্পর্ক এবং সংগতি রেখেই আমাদের চলতে হবে। এটা আমার কাম্য নয়। এর থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ, একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কায়েম করা ছাড়া আমাদের মতো স্বল্পোন্নত দেশের চলা সম্ভব নয়। তাই দ্রুত একটা নির্বাচন জরুরি।
নির্বাচন যত বিলম্ব হবে দেশ ততই দেশ নৈরাজ্যের পথে হাঁটবে। যা আমার বা আমাদের কাম্য নয়। দেশে নৈরাজ্য দেখা দিলে আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে শুরু করে দূরের শক্তিমান দেশগুলো উপকৃত হবে। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা কোন পথে হাঁটবো ?

বাঙলাকবিতা থেকে শামসুর রাহমানের প্রস্থান এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে যা কোনো দিন পূরণ হবার নয়।
১৮ আগস্ট ২০২৫
২০১৯ সালের ৫ আগস্ট। ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবসান ঘটে। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
০৪ আগস্ট ২০২৫
আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা
১৯ জুলাই ২০২৫
সেদিনের সভায় বর্তমান বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান দলের রাজনীতি এবং আদর্শ সমাবেশে উপস্থাপন করেন। রাজনৈতিক বৈরী এলাকায় চমৎকারভাবে তারেক রহমান তাঁর এবং দলের পক্ষে বক্তব্য রাখেন।
১৭ জুলাই ২০২৫৫ আগস্ট ধৈর্য পরবর্তী যে ধৈর্য্য দেখিয়েছেন তা মাথায় রাখতে হবে। ৭৫ পরবর্তী ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে, বাহিনী প্রধান ক্ষমতা হাতে তুলে নিয়েছে। এবারই ব্যতিক্রম
বাঙলাকবিতা থেকে শামসুর রাহমানের প্রস্থান এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে যা কোনো দিন পূরণ হবার নয়।
২০১৯ সালের ৫ আগস্ট। ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবসান ঘটে। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা