নিজস্ব প্রতিবেদক

ভবনের নিচের তিন তলায় একটি বেসরকারি হাসপাতাল, আর ওপরের অংশে রয়েছে ৪৮টি ফ্ল্যাটে বসবাসকারী পরিবার। ভূমিকম্পের সময় হাসপাতালের চেয়ারম্যান সনেট মো. নোমান ভবনেই ছিলেন। তিনি জানান, হঠাৎ ভবন দুলতে শুরু করলে রোগী ও স্বজনরা আতঙ্কিত হয়ে ছুটোছুটি করেন। কয়েকজন স্যালাইন হাতে নিয়েই নিচতলার দিকে ছুটে যান। চারটি এক্সিট থাকায় সবাই দ্রুত বের হতে পেরেছেন।
তত্ত্বাবধায়ক ইয়াসির আরাফাত ও নিরাপত্তাকর্মী ফালু মিয়ার ভাষায়, এমন প্রচণ্ড কম্পন তাঁরা জীবনে দেখেননি। কম্পন থামলে বাসিন্দারা আবার উপরে ফিরে যান, তবে ভয় কাটেনি বলেই জানান তাঁরা। পৌরসভার পাশের চা–দোকানি বজলু মিয়া বলেন, দোকানে থাকা সবাই ভয়ে রাস্তায় ছুটে গিয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, নরসিংদী সদর হাসপাতালসহ সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে আহত কমপক্ষে ৮০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
এদিকে ভূমিকম্পের প্রভাবে পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি সাবস্টেশনে আগুন লেগে যায়। আগুনে যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পলাশ ও ঘোড়াশালে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। পলাশ ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রধান প্রকৌশলী এনামুল হক জানান, ভূমিকম্পই আগুনের সূত্রপাত ঘটায়। দুপুর দুইটার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
ঘোড়াশাল ঈদগাহ রোডের মারকাসুল সুন্নাহ তাহফিজুল কোরআন মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি সালাউদ্দিন আনসারী বলেন, তাঁদের ছয়তলা ভবনের কয়েকটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে আসে।
আরেক বাসিন্দা ফজলুল হক জানান, ভূমিকম্পের সময় ভবনে অন্তত ৮০ জন ছিলেন। ভবন কেঁপে উঠতেই সবাই তাড়াহুড়ো করে নিচে নামেন। এ সময় কয়েকজন পড়ে গিয়ে আহত হন। তিনি বলেন, “ভাগ্য ভালো, বড় কোনো বিপর্যয় হয়নি।”
”এত শক্তিশালী ভূমিকম্প কখনো দেখেনি”
ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে মাধবদীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয়েছিল হাহাকার। ছোট মাধবদীর একটি পাঁচতলা ভবনের তৃতীয় তলায় থাকা জসিম মিয়া স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে দৌড়ে নিচে নেমে আসেন। তিনি বলেন, জীবনে এমন কম্পন কখনো অনুভব করেননি—চারদিকে মানুষ রাস্তায় ছুটে আসছিল, সবাই আতঙ্কে নামাজ-দোয়ায় মুখ লাগিয়েছিল।
পৌরসভার পাশের চা–দোকানি বজলু মিয়াও দোকান ফেলে সড়কে নেমে আসেন। তার কথায়, দোকানে থাকা প্রতিটি মানুষ প্রাণভয়ে ছুটছিল।
গরুরহাট এলাকার সাততলা ভবনের পঞ্চম তলায় থাকা গৃহবধূ সালমা আক্তারও ছোট সন্তানের হাত ধরে ভিড়ের সঙ্গে নামতে গিয়ে পায়ে আঘাত পান। তিনি বলেন, এমন ভয় তিনি কখনো পাননি।
বিরামপুর এলাকার ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিনও একই অভিজ্ঞতার কথা বলেন—জীবনে এত শক্তিশালী ভূমিকম্প তিনি আর কখনো দেখেননি।
নওয়াপাড়ার ছয়তলা ভবনের মালিক ফজলুল হক জানান, ভূমিকম্প শুরু হওয়ার সময় ভবনের ভেতর প্রায় ৮০ জন ছিলেন। ভবন কাঁপতে শুরু করতেই সবাই প্রাণভয়ে সিঁড়ির দিকে ছুটে যান। হুড়োহুড়িতে অনেকে পড়ে গিয়ে সামান্য আঘাত পেয়েছেন। তিনি বলেন, “আল্লাহর রহমতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছি।”
নরসিংদীতে প্রাণহানি
ভয়াবহ ভূমিকম্পে নরসিংদীর বিভিন্ন উপজেলায় অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বলে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত জানা গেছে। সদর, পলাশ ও শিবপুরে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনায় এসব প্রাণহানি ঘটে।
সদর উপজেলার গাবতলী এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নির্মাণসামগ্রী নিচে পড়ে পাশের একতলা বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়ে বাবা–ছেলে দেলোয়ার হোসেন (৩৭) ও তাঁর ছেলে ওমর ফারুক (৯) মারা যান। ছেলে দুপুরে ঢাকায় নেওয়ার পথে এবং বাবা বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নিহত দেলোয়ারের ভাই জাকির হোসেন।
পলাশের মালিতা গ্রামে মাটির ঘরের দেয়াল ভেঙে চাপা পড়ে প্রাণ হারান কাজম আলী ভূঁইয়া (৭৫)। ঘটনার সময় তিনি দুই নাতি–নাতনিকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের ভিতরে ছিলেন। একই উপজেলায় ভূমিকম্পের ধাক্কায় দুটি স্থানে মাটিতে ফাটল দেখা দিয়েছে—একটি দড়িহাওলাপাড়ার বাসস্ট্যান্ড এলাকায়, আরেকটি স্থানীয় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে।
পলাশের আরেকজন নাসির উদ্দীন (৬৫) ভূমিকম্পের সময় স্ট্রোক করলে কিছুক্ষণ পর মারা যান। তিনি ঘরের ভেতরে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তখন।
শিবপুরের আজকিতলা গ্রামে গাছ থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন ফোরকান মিয়া (৩৫)। পরে নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওসি আফজাল হোসেন জানান, ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে ফোরকান মিয়া গাছের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যান।
ভূমিকম্পে জমিতে দেখা দিলো একাধিক ফাটল
ভূমিকম্পের জোরে পলাশ উপজেলার দুই জায়গায় মাটিতে বড় ধরনের চির ধরেছে। দড়িহাওলাপাড়ার বাসস্ট্যান্ড–সংলগ্ন পলাশ রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের কাঁচা সড়কেও সকালে কম্পনের পর স্পষ্ট ফাটল তৈরি হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আরিফ পাঠান জানান, স্কুলে যাতায়াতের মূল পথটি ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতেই ভেঙে গেছে।
পৌর এলাকার লেবুপাড়ায় ঘোড়াশাল ডেইরি ফার্মের ভেতরও একই চিত্র। খামারের আঙিনা জুড়ে লম্বা ও গভীর কয়েকটি ফাটল দেখা গেছে। খামারের শ্রমিকেরা জানান, ভূমিকম্প শুরু হতেই মাটির ভেতর থেকে এই ফাটলগুলো একের পর এক ফুটে উঠতে থাকে।

ভবনের নিচের তিন তলায় একটি বেসরকারি হাসপাতাল, আর ওপরের অংশে রয়েছে ৪৮টি ফ্ল্যাটে বসবাসকারী পরিবার। ভূমিকম্পের সময় হাসপাতালের চেয়ারম্যান সনেট মো. নোমান ভবনেই ছিলেন। তিনি জানান, হঠাৎ ভবন দুলতে শুরু করলে রোগী ও স্বজনরা আতঙ্কিত হয়ে ছুটোছুটি করেন। কয়েকজন স্যালাইন হাতে নিয়েই নিচতলার দিকে ছুটে যান। চারটি এক্সিট থাকায় সবাই দ্রুত বের হতে পেরেছেন।
তত্ত্বাবধায়ক ইয়াসির আরাফাত ও নিরাপত্তাকর্মী ফালু মিয়ার ভাষায়, এমন প্রচণ্ড কম্পন তাঁরা জীবনে দেখেননি। কম্পন থামলে বাসিন্দারা আবার উপরে ফিরে যান, তবে ভয় কাটেনি বলেই জানান তাঁরা। পৌরসভার পাশের চা–দোকানি বজলু মিয়া বলেন, দোকানে থাকা সবাই ভয়ে রাস্তায় ছুটে গিয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, নরসিংদী সদর হাসপাতালসহ সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে আহত কমপক্ষে ৮০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
এদিকে ভূমিকম্পের প্রভাবে পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি সাবস্টেশনে আগুন লেগে যায়। আগুনে যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পলাশ ও ঘোড়াশালে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। পলাশ ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রধান প্রকৌশলী এনামুল হক জানান, ভূমিকম্পই আগুনের সূত্রপাত ঘটায়। দুপুর দুইটার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
ঘোড়াশাল ঈদগাহ রোডের মারকাসুল সুন্নাহ তাহফিজুল কোরআন মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি সালাউদ্দিন আনসারী বলেন, তাঁদের ছয়তলা ভবনের কয়েকটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে আসে।
আরেক বাসিন্দা ফজলুল হক জানান, ভূমিকম্পের সময় ভবনে অন্তত ৮০ জন ছিলেন। ভবন কেঁপে উঠতেই সবাই তাড়াহুড়ো করে নিচে নামেন। এ সময় কয়েকজন পড়ে গিয়ে আহত হন। তিনি বলেন, “ভাগ্য ভালো, বড় কোনো বিপর্যয় হয়নি।”
”এত শক্তিশালী ভূমিকম্প কখনো দেখেনি”
ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে মাধবদীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয়েছিল হাহাকার। ছোট মাধবদীর একটি পাঁচতলা ভবনের তৃতীয় তলায় থাকা জসিম মিয়া স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে দৌড়ে নিচে নেমে আসেন। তিনি বলেন, জীবনে এমন কম্পন কখনো অনুভব করেননি—চারদিকে মানুষ রাস্তায় ছুটে আসছিল, সবাই আতঙ্কে নামাজ-দোয়ায় মুখ লাগিয়েছিল।
পৌরসভার পাশের চা–দোকানি বজলু মিয়াও দোকান ফেলে সড়কে নেমে আসেন। তার কথায়, দোকানে থাকা প্রতিটি মানুষ প্রাণভয়ে ছুটছিল।
গরুরহাট এলাকার সাততলা ভবনের পঞ্চম তলায় থাকা গৃহবধূ সালমা আক্তারও ছোট সন্তানের হাত ধরে ভিড়ের সঙ্গে নামতে গিয়ে পায়ে আঘাত পান। তিনি বলেন, এমন ভয় তিনি কখনো পাননি।
বিরামপুর এলাকার ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিনও একই অভিজ্ঞতার কথা বলেন—জীবনে এত শক্তিশালী ভূমিকম্প তিনি আর কখনো দেখেননি।
নওয়াপাড়ার ছয়তলা ভবনের মালিক ফজলুল হক জানান, ভূমিকম্প শুরু হওয়ার সময় ভবনের ভেতর প্রায় ৮০ জন ছিলেন। ভবন কাঁপতে শুরু করতেই সবাই প্রাণভয়ে সিঁড়ির দিকে ছুটে যান। হুড়োহুড়িতে অনেকে পড়ে গিয়ে সামান্য আঘাত পেয়েছেন। তিনি বলেন, “আল্লাহর রহমতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছি।”
নরসিংদীতে প্রাণহানি
ভয়াবহ ভূমিকম্পে নরসিংদীর বিভিন্ন উপজেলায় অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বলে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত জানা গেছে। সদর, পলাশ ও শিবপুরে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনায় এসব প্রাণহানি ঘটে।
সদর উপজেলার গাবতলী এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নির্মাণসামগ্রী নিচে পড়ে পাশের একতলা বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়ে বাবা–ছেলে দেলোয়ার হোসেন (৩৭) ও তাঁর ছেলে ওমর ফারুক (৯) মারা যান। ছেলে দুপুরে ঢাকায় নেওয়ার পথে এবং বাবা বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নিহত দেলোয়ারের ভাই জাকির হোসেন।
পলাশের মালিতা গ্রামে মাটির ঘরের দেয়াল ভেঙে চাপা পড়ে প্রাণ হারান কাজম আলী ভূঁইয়া (৭৫)। ঘটনার সময় তিনি দুই নাতি–নাতনিকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের ভিতরে ছিলেন। একই উপজেলায় ভূমিকম্পের ধাক্কায় দুটি স্থানে মাটিতে ফাটল দেখা দিয়েছে—একটি দড়িহাওলাপাড়ার বাসস্ট্যান্ড এলাকায়, আরেকটি স্থানীয় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে।
পলাশের আরেকজন নাসির উদ্দীন (৬৫) ভূমিকম্পের সময় স্ট্রোক করলে কিছুক্ষণ পর মারা যান। তিনি ঘরের ভেতরে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তখন।
শিবপুরের আজকিতলা গ্রামে গাছ থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন ফোরকান মিয়া (৩৫)। পরে নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওসি আফজাল হোসেন জানান, ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে ফোরকান মিয়া গাছের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যান।
ভূমিকম্পে জমিতে দেখা দিলো একাধিক ফাটল
ভূমিকম্পের জোরে পলাশ উপজেলার দুই জায়গায় মাটিতে বড় ধরনের চির ধরেছে। দড়িহাওলাপাড়ার বাসস্ট্যান্ড–সংলগ্ন পলাশ রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের কাঁচা সড়কেও সকালে কম্পনের পর স্পষ্ট ফাটল তৈরি হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আরিফ পাঠান জানান, স্কুলে যাতায়াতের মূল পথটি ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতেই ভেঙে গেছে।
পৌর এলাকার লেবুপাড়ায় ঘোড়াশাল ডেইরি ফার্মের ভেতরও একই চিত্র। খামারের আঙিনা জুড়ে লম্বা ও গভীর কয়েকটি ফাটল দেখা গেছে। খামারের শ্রমিকেরা জানান, ভূমিকম্প শুরু হতেই মাটির ভেতর থেকে এই ফাটলগুলো একের পর এক ফুটে উঠতে থাকে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঢাকামুখী এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা সার্ভিস লেনের পাশে এক অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ
১ দিন আগে
সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে ক্ষুদ্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে
১ দিন আগে
নীলফামারীতে দ্রুতগতির ট্রাকের ধাক্কায় মার্জিয়া আক্তার (৮) নামে দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে
৩ দিন আগে
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবার দীর্ঘ সময়ের বিরতির পর দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে, যা ক্যাম্পাসে নতুন উৎসবের আমেজ তৈরি করেছে
৩ দিন আগেফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঢাকামুখী এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা সার্ভিস লেনের পাশে এক অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ
সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে ক্ষুদ্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে
নরসিংদীতে শুক্রবারের (২১ নভেম্বর) ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে মাধবদীর জে অ্যান্ড জে টাওয়ার—এলাকার অন্যতম উঁচু ১৪ তলা ভবনটি
নীলফামারীতে দ্রুতগতির ট্রাকের ধাক্কায় মার্জিয়া আক্তার (৮) নামে দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে