নিজস্ব প্রতিবেদক

শনিবার (২২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিতব্য সমাবর্তনে ২০১০ সালের সপ্তম ব্যাচ থেকে চলতি ২০তম ব্যাচ পর্যন্ত মোট ৮,০৩৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন। আগামী সমাবর্তনে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার।
আগামী দিনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই তুঙ্গে পৌঁছেছে। ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক পরিষ্কার করা হচ্ছে, আগাছা তোলা হচ্ছে এবং বিজয়-২৪ হলের মাঠে মূল মঞ্চ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। কেন্দ্রীয় মাঠ-১-এ শিক্ষার্থীদের জন্য খাবারের আয়োজন চলছে। প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবনে আলোকসজ্জা, তোরণ নির্মাণ, ব্যানার ও পতাকা স্থাপন করে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এসে পুরনো স্মৃতি হাতড়ে নিচ্ছেন এবং প্রিয় শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় মিলিত হওয়ার আনন্দ প্রকাশ করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক এম. এনামুল্লাহ বলেন, “দীর্ঘ সময় পরে সমাবর্তন আয়োজন করা হচ্ছে। এটি কেবল ডিগ্রি প্রদান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অর্জনকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। এমন আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সক্ষমতা, একাডেমিক স্থিতিশীলতা ও সাংগঠনিক প্রস্তুতির প্রতিফলন।”
উপাচার্যের নির্দেশনায় সমাবর্তন কার্যক্রম সুষ্ঠু ও নিরাপদ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে কনভোকেশন কার্ড ডাউনলোড করে প্রদর্শন করতে হবে। কনভোকেশন কার্ডসহ সাময়িক বা মূল সনদ দেখিয়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স সংগ্রহ করতে হবে। গাউন, ক্যাপ ও হুড ছাড়া মূল মঞ্চে প্রবেশ নিষিদ্ধ। ইতিমধ্যে সনদ সংগ্রহ করা শিক্ষার্থীদের মূল কপি খামের মধ্যে নাম, আইডি ও বিভাগ/কলেজের নাম লিখে আনতে হবে।
গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স বিতরণ ২১ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং ২২ নভেম্বর সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চলবে। সমাবর্তনের মধ্যাহ্নভোজের খাবার ২২ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত বুথে গাউন ফেরত দিয়ে কনভোকেশন কার্ড প্রদর্শন করে মূল সনদ গ্রহণ করবেন; গাউন ফেরত না দিলে ৪,০০০ টাকা জরিমানা হবে।
পরিবহন ব্যবস্থা ২১ নভেম্বর সকাল ৮টা থেকে ২২ নভেম্বর রাত ৮টা পর্যন্ত থাকবে। সমাবর্তন চলাকালীন মূল স্থল ২২ নভেম্বর বেলা ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে অনুমোদিত সনদধারী ও অতিথিদের জন্য সীমাবদ্ধ রাখা হবে। অনুষ্ঠানস্থলে ব্যাগ, ছাতা, ক্যামেরা বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবেন না; শুধুমাত্র মুঠোফোন সঙ্গে রাখা যাবে।
এই আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশকে গতিশীল করবে এবং গবেষণা, উদ্ভাবন ও সমসাময়িক জ্ঞানচর্চায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

শনিবার (২২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিতব্য সমাবর্তনে ২০১০ সালের সপ্তম ব্যাচ থেকে চলতি ২০তম ব্যাচ পর্যন্ত মোট ৮,০৩৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন। আগামী সমাবর্তনে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার।
আগামী দিনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই তুঙ্গে পৌঁছেছে। ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক পরিষ্কার করা হচ্ছে, আগাছা তোলা হচ্ছে এবং বিজয়-২৪ হলের মাঠে মূল মঞ্চ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। কেন্দ্রীয় মাঠ-১-এ শিক্ষার্থীদের জন্য খাবারের আয়োজন চলছে। প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবনে আলোকসজ্জা, তোরণ নির্মাণ, ব্যানার ও পতাকা স্থাপন করে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এসে পুরনো স্মৃতি হাতড়ে নিচ্ছেন এবং প্রিয় শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় মিলিত হওয়ার আনন্দ প্রকাশ করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক এম. এনামুল্লাহ বলেন, “দীর্ঘ সময় পরে সমাবর্তন আয়োজন করা হচ্ছে। এটি কেবল ডিগ্রি প্রদান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অর্জনকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। এমন আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সক্ষমতা, একাডেমিক স্থিতিশীলতা ও সাংগঠনিক প্রস্তুতির প্রতিফলন।”
উপাচার্যের নির্দেশনায় সমাবর্তন কার্যক্রম সুষ্ঠু ও নিরাপদ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে কনভোকেশন কার্ড ডাউনলোড করে প্রদর্শন করতে হবে। কনভোকেশন কার্ডসহ সাময়িক বা মূল সনদ দেখিয়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স সংগ্রহ করতে হবে। গাউন, ক্যাপ ও হুড ছাড়া মূল মঞ্চে প্রবেশ নিষিদ্ধ। ইতিমধ্যে সনদ সংগ্রহ করা শিক্ষার্থীদের মূল কপি খামের মধ্যে নাম, আইডি ও বিভাগ/কলেজের নাম লিখে আনতে হবে।
গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স বিতরণ ২১ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং ২২ নভেম্বর সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চলবে। সমাবর্তনের মধ্যাহ্নভোজের খাবার ২২ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত বুথে গাউন ফেরত দিয়ে কনভোকেশন কার্ড প্রদর্শন করে মূল সনদ গ্রহণ করবেন; গাউন ফেরত না দিলে ৪,০০০ টাকা জরিমানা হবে।
পরিবহন ব্যবস্থা ২১ নভেম্বর সকাল ৮টা থেকে ২২ নভেম্বর রাত ৮টা পর্যন্ত থাকবে। সমাবর্তন চলাকালীন মূল স্থল ২২ নভেম্বর বেলা ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে অনুমোদিত সনদধারী ও অতিথিদের জন্য সীমাবদ্ধ রাখা হবে। অনুষ্ঠানস্থলে ব্যাগ, ছাতা, ক্যামেরা বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবেন না; শুধুমাত্র মুঠোফোন সঙ্গে রাখা যাবে।
এই আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশকে গতিশীল করবে এবং গবেষণা, উদ্ভাবন ও সমসাময়িক জ্ঞানচর্চায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

ফেনীতে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভোরে এক অজ্ঞাত যুবকের ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু ঘটে
১ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর ডিমলায় দ্রুতগতির পাথরবোঝাই ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশা দুমড়েমুচড়ে গিয়ে একই পরিবারের দুইজন প্রাণ হারিয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগে
দিল্লিতে চলমান কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) সপ্তম সম্মেলনের প্রাক-পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হন
২০ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর সদর উপজেলার শিরিরচালা এলাকার একটি কয়েল কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার বেলা পৌনে একটার দিকে ‘ফিনিশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কারখানায় এ দুর্ঘটনা ঘটে
২১ ঘণ্টা আগেহাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবার দীর্ঘ সময়ের বিরতির পর দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে, যা ক্যাম্পাসে নতুন উৎসবের আমেজ তৈরি করেছে
ফেনীতে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভোরে এক অজ্ঞাত যুবকের ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু ঘটে
নীলফামারীর ডিমলায় দ্রুতগতির পাথরবোঝাই ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশা দুমড়েমুচড়ে গিয়ে একই পরিবারের দুইজন প্রাণ হারিয়েছেন
দিল্লিতে চলমান কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) সপ্তম সম্মেলনের প্রাক-পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হন