জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে একমত নয় বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো বৈঠক শুরু হয়। ওই বৈঠকের বিরতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন ‘জরুরি অবস্থা জারি করতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল জড়িত রাখার ব্যাপারে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সুপ্রিম জুডিশিয়াল কমিশন যুক্ত করার বিষয়ে আমরা কমিশনের সঙ্গে একমত হয়েছি। তবে রাষ্ট্র বলতে যা বোঝায় তাতে বিচার বিভাগকে যুক্ত করতে চায় কমিশন। রাষ্ট্রের সঙ্গে বিচার বিভাগকে যুক্ত করলে ভালো কিছু হবে না বলে মনে করি। এ ছাড়া রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে একমত নয় বিএনপি।’
সালাহউদ্দিন বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তা সাংবিধানিক ও আইনানুগভাবে হতে হবে। স্বাধীনভাবে রাষ্ট্রপতির হাতে ক্ষমতা দিতে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে নতুন ধারা যুক্ত করতে বিএনপি মতামত দিয়েছে বলে জানিয়েছেন
দলের এ সিনিয়র নেতা আরও বলেন, ‘বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষকদের নিয়োগের ব্যাপারে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ধারণার সঙ্গে আমরা একমত নই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পরপর দুইবারের বেশি কোনো ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। কিন্তু একবার গ্যাপ দিয়ে দলের সিদ্ধান্তে হতে পারেন। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেয়ারটেকার সরকার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমরা জানিয়েছি।’
এছাড়া দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে একমত হয়েছে বিএনপি। নারী প্রার্থীদের নির্বাচনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে বৈঠকে ছিলেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার।
এসময় বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন, দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবেক সংস্থাপন সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে একমত নয় বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো বৈঠক শুরু হয়। ওই বৈঠকের বিরতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন ‘জরুরি অবস্থা জারি করতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল জড়িত রাখার ব্যাপারে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সুপ্রিম জুডিশিয়াল কমিশন যুক্ত করার বিষয়ে আমরা কমিশনের সঙ্গে একমত হয়েছি। তবে রাষ্ট্র বলতে যা বোঝায় তাতে বিচার বিভাগকে যুক্ত করতে চায় কমিশন। রাষ্ট্রের সঙ্গে বিচার বিভাগকে যুক্ত করলে ভালো কিছু হবে না বলে মনে করি। এ ছাড়া রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে একমত নয় বিএনপি।’
সালাহউদ্দিন বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তা সাংবিধানিক ও আইনানুগভাবে হতে হবে। স্বাধীনভাবে রাষ্ট্রপতির হাতে ক্ষমতা দিতে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে নতুন ধারা যুক্ত করতে বিএনপি মতামত দিয়েছে বলে জানিয়েছেন
দলের এ সিনিয়র নেতা আরও বলেন, ‘বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষকদের নিয়োগের ব্যাপারে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ধারণার সঙ্গে আমরা একমত নই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পরপর দুইবারের বেশি কোনো ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। কিন্তু একবার গ্যাপ দিয়ে দলের সিদ্ধান্তে হতে পারেন। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেয়ারটেকার সরকার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমরা জানিয়েছি।’
এছাড়া দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে একমত হয়েছে বিএনপি। নারী প্রার্থীদের নির্বাচনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে বৈঠকে ছিলেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার।
এসময় বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন, দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবেক সংস্থাপন সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
বিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি
৩৮ মিনিট আগেযারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি
৫ ঘণ্টা আগেআমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
৬ ঘণ্টা আগেদলটির আয় দেখানো হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। আর ব্যয় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার টাকা। উদ্বৃত্ত আছে ১০ কোটি ৮৫ লাখ ৯০ হাজার ১৯ টাকা; যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি
যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি
আমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
দলটির আয় দেখানো হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। আর ব্যয় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার টাকা। উদ্বৃত্ত আছে ১০ কোটি ৮৫ লাখ ৯০ হাজার ১৯ টাকা; যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে