মোঃ মাজহারুল পারভেজ
ত্রিমুখী সংকটে বিএনপি। বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোন নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান। তবে এসব সংকট বিএনপিকেই সমাধান করতে হবে। বিএনপি বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। এই জনপ্রিয়তাই বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে যথেষ্ট। অর্থাৎ যেহেতু বিএনপি বড় দল, তেমনি বিএনপির ওপর মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি।
বিএনপির যেকোনো নেতার অপকর্মের দায় পার্টি হিসেবে বিএনপিকে বহন করতে হচ্ছে। বিএনপি গত ৯ মাসে ৪ হাজারের বেশি নেতা–কর্মীকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে বহিষ্কার করেছে।
অন্য দলগুলো নিজেদের কর্মীদের শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে কী ব্যবস্থা নিয়েছে কিংবা কতজনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা কিন্তু আমরা খুব একটা জানি না। কিন্তু বিএনপির বিরোধী গোষ্ঠী এটা বেশ ভালো করেই প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে দেশে যা অন্যায় ও অপকর্ম হচ্ছে, সব দায় বিএনপির কর্মীদের (বিএনপির বহু নেতা–কর্মী যে অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত) এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই, তবে এই ক্ষেত্রে এই কর্মীদের পুলিশ ও বিচারের আওতায় আনার থেকে এই নিয়ে রাজনীতি বেশি হয়ে থাকে বলেই মনে হয়।
ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার পাশাপাশি বিএনপি ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসলামপন্থি কিছু দল ও জুলাই আন্দোলনের ছাত্র নেতৃত্বের দল এনসিপির। এমনকি বিএনপির একসময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসাবে পরিচিত জামায়াতে ইসলামীও বিএনপির বিরুদ্ধে সমালোচনার মাঠে রয়েছে।
এসব সমালোচনার অনেকটাই করা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমানকে কেন্দ্র করে।
এমন প্রেক্ষাপটে রাজনীতিতে বিএনপি অনেকটা কোনঠাসা হয়ে পড়ছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
সবমিলিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
এদিকে শুক্রবার ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরই রাতেই বিভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজির অভিযোগ করে বিএনপি ও তারেক রহমানের সমালোচনা করে মিছিলের পর সামাজিক মাধ্যমে উভয় পক্ষ ব্যাপক প্রচার-পাল্টা প্রচারে জড়িয়ে পড়েছেন।
বিএনপি নেতারা দলটির শীর্ষ নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এসব প্রচারণার জন্য কোনো দলের নাম উল্লেখ না করলেও তাদের কর্মী সমর্থকরা জামায়াত-শিবির ও এনসিপিকে দায়ী করছেন।
এমনকি দলটির সহযোগী সংগঠনগুলোর মিছিল সমাবেশ থেকে সরাসরি জামায়াত-শিবির ও এনসিপিকে নিয়ে স্লোগান দেয়া হয়েছেগতকাল সোমবারও।
যদিও জামায়াতে ইসলামি বলেছে, এ ধরনের তৎপরতা তাদের দলের কেউ করছে না। আর এনসিপি বলছে "তারেক রহমান যেহেতু বিএনপির একক নেতা, সে কারণে দলের কর্মীদের কর্মকাণ্ডের দায় তাকেই নিতে হবে"।
বিশ্লেষকরা কেউ কেউ মনে করেন, বিএনপির সাথে অন্য দলগুলোকে মুখোমুখি করার একটি চেষ্টা অন্য কোনো মহল থেকেও থাকতে পারে। তারা মনে করেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের জন্য এমন পরিস্থিতি তৈরির উদাহরণ বাংলাদেশে আছে।
বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। আওয়ামী লীগের অবর্তমানে বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় দল বলে প্রতীয়মান হয়। এই জনপ্রিয়তাই বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে যথেষ্ট।
বিএনপির দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোনো নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। একটু আশ্চর্য লাগছে, তাই না? আসুন ব্যাপারটা এভাবে ভেবে দেখি। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিন নির্বাচনের দুইটিতে বিএনপি অংশ নেয়নি, কেননা, এতে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। এর ফলে আওয়ামী লীগে যেমন হাইব্রিড নেতারা শুধু সংসদের টিকিট কিনে নেতা হয়েছেন, তেমনি বিএনপির কোন নেতার পেছনে কত লোকের জনসমর্থন আছে, তা বিএনপি নেতৃত্বের পক্ষে জানা সম্ভব হয়নি। এর একমাত্র গ্রহণযোগ্য উপায় হলো নির্বাচন। তো এর ফলে কি হয়েছে?
বিএনপির তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান। এই ব্যাপার ব্যাখ্যা করতে ম্যাকিয়াভেলির রাজনৈতিক বাস্তববাদ বুঝতে হবে। যেহেতু বিএনপি ক্ষমতায় যাবে, সেহেতু তাদের ওপর দায়িত্ব পড়বে সংস্কার বাস্তবায়ন করা। অন্যদিকে বিএনপির বিরোধী পক্ষ, যারা সংস্কারের প্রায় সব বিষয়ে একমত (কিছু বিষয়ে দ্বিমত আছে, তবে তা গৌণ), কেননা, তারা আপাতত ক্ষমতায় যাচ্ছে না ও তাদের আপাতত হারানোর কিছু নেই।
বরং সব সংস্কার বাস্তবায়ন হলে তারা বিরোধী দল হিসেবে ক্ষমতার একটা বড় ভাগ পাবে, তবে সরকারের ব্যর্থতার দায় তেমন নিতে হবে না, যা নিতে হবে বিএনপিকে। অন্যদিকে বিএনপির চিন্তা, কিছু সংস্কার প্রস্তাব এমনভাবে করা, যা মানলে আগামী নির্বাচিত সরকার অনেকটা দুর্বল আকারেই কাজ করতে বাধ্য হবে, যেমন এনসিসি গঠন। আর এখানেই রাজনীতি। এখন যদি বিএনপি অনেক সংস্কারে ভেটো দেয় এবং নির্বাচনের জন্য জোর করে, সেই ক্ষেত্রে অন্য দলগুলো, যেমন জামায়াত, এনসিপি, এবি পার্টি, চরমোনাই পীরের দল ও অন্যান্য ইসলামী ব্লক মিলে যদি নির্বাচন বয়কট করে ও নির্বাচন প্রতিহত করার হুমকি দেয়, তবে বিএনপির আসলে কিছু করার নেই।
ত্রিমুখী সংকটে বিএনপি। বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোন নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান। তবে এসব সংকট বিএনপিকেই সমাধান করতে হবে। বিএনপি বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। এই জনপ্রিয়তাই বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে যথেষ্ট। অর্থাৎ যেহেতু বিএনপি বড় দল, তেমনি বিএনপির ওপর মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি।
বিএনপির যেকোনো নেতার অপকর্মের দায় পার্টি হিসেবে বিএনপিকে বহন করতে হচ্ছে। বিএনপি গত ৯ মাসে ৪ হাজারের বেশি নেতা–কর্মীকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে বহিষ্কার করেছে।
অন্য দলগুলো নিজেদের কর্মীদের শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে কী ব্যবস্থা নিয়েছে কিংবা কতজনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা কিন্তু আমরা খুব একটা জানি না। কিন্তু বিএনপির বিরোধী গোষ্ঠী এটা বেশ ভালো করেই প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে দেশে যা অন্যায় ও অপকর্ম হচ্ছে, সব দায় বিএনপির কর্মীদের (বিএনপির বহু নেতা–কর্মী যে অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত) এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই, তবে এই ক্ষেত্রে এই কর্মীদের পুলিশ ও বিচারের আওতায় আনার থেকে এই নিয়ে রাজনীতি বেশি হয়ে থাকে বলেই মনে হয়।
ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার পাশাপাশি বিএনপি ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসলামপন্থি কিছু দল ও জুলাই আন্দোলনের ছাত্র নেতৃত্বের দল এনসিপির। এমনকি বিএনপির একসময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসাবে পরিচিত জামায়াতে ইসলামীও বিএনপির বিরুদ্ধে সমালোচনার মাঠে রয়েছে।
এসব সমালোচনার অনেকটাই করা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমানকে কেন্দ্র করে।
এমন প্রেক্ষাপটে রাজনীতিতে বিএনপি অনেকটা কোনঠাসা হয়ে পড়ছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
সবমিলিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
এদিকে শুক্রবার ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরই রাতেই বিভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজির অভিযোগ করে বিএনপি ও তারেক রহমানের সমালোচনা করে মিছিলের পর সামাজিক মাধ্যমে উভয় পক্ষ ব্যাপক প্রচার-পাল্টা প্রচারে জড়িয়ে পড়েছেন।
বিএনপি নেতারা দলটির শীর্ষ নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এসব প্রচারণার জন্য কোনো দলের নাম উল্লেখ না করলেও তাদের কর্মী সমর্থকরা জামায়াত-শিবির ও এনসিপিকে দায়ী করছেন।
এমনকি দলটির সহযোগী সংগঠনগুলোর মিছিল সমাবেশ থেকে সরাসরি জামায়াত-শিবির ও এনসিপিকে নিয়ে স্লোগান দেয়া হয়েছেগতকাল সোমবারও।
যদিও জামায়াতে ইসলামি বলেছে, এ ধরনের তৎপরতা তাদের দলের কেউ করছে না। আর এনসিপি বলছে "তারেক রহমান যেহেতু বিএনপির একক নেতা, সে কারণে দলের কর্মীদের কর্মকাণ্ডের দায় তাকেই নিতে হবে"।
বিশ্লেষকরা কেউ কেউ মনে করেন, বিএনপির সাথে অন্য দলগুলোকে মুখোমুখি করার একটি চেষ্টা অন্য কোনো মহল থেকেও থাকতে পারে। তারা মনে করেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের জন্য এমন পরিস্থিতি তৈরির উদাহরণ বাংলাদেশে আছে।
বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। আওয়ামী লীগের অবর্তমানে বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় দল বলে প্রতীয়মান হয়। এই জনপ্রিয়তাই বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে যথেষ্ট।
বিএনপির দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোনো নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। একটু আশ্চর্য লাগছে, তাই না? আসুন ব্যাপারটা এভাবে ভেবে দেখি। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিন নির্বাচনের দুইটিতে বিএনপি অংশ নেয়নি, কেননা, এতে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। এর ফলে আওয়ামী লীগে যেমন হাইব্রিড নেতারা শুধু সংসদের টিকিট কিনে নেতা হয়েছেন, তেমনি বিএনপির কোন নেতার পেছনে কত লোকের জনসমর্থন আছে, তা বিএনপি নেতৃত্বের পক্ষে জানা সম্ভব হয়নি। এর একমাত্র গ্রহণযোগ্য উপায় হলো নির্বাচন। তো এর ফলে কি হয়েছে?
বিএনপির তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান। এই ব্যাপার ব্যাখ্যা করতে ম্যাকিয়াভেলির রাজনৈতিক বাস্তববাদ বুঝতে হবে। যেহেতু বিএনপি ক্ষমতায় যাবে, সেহেতু তাদের ওপর দায়িত্ব পড়বে সংস্কার বাস্তবায়ন করা। অন্যদিকে বিএনপির বিরোধী পক্ষ, যারা সংস্কারের প্রায় সব বিষয়ে একমত (কিছু বিষয়ে দ্বিমত আছে, তবে তা গৌণ), কেননা, তারা আপাতত ক্ষমতায় যাচ্ছে না ও তাদের আপাতত হারানোর কিছু নেই।
বরং সব সংস্কার বাস্তবায়ন হলে তারা বিরোধী দল হিসেবে ক্ষমতার একটা বড় ভাগ পাবে, তবে সরকারের ব্যর্থতার দায় তেমন নিতে হবে না, যা নিতে হবে বিএনপিকে। অন্যদিকে বিএনপির চিন্তা, কিছু সংস্কার প্রস্তাব এমনভাবে করা, যা মানলে আগামী নির্বাচিত সরকার অনেকটা দুর্বল আকারেই কাজ করতে বাধ্য হবে, যেমন এনসিসি গঠন। আর এখানেই রাজনীতি। এখন যদি বিএনপি অনেক সংস্কারে ভেটো দেয় এবং নির্বাচনের জন্য জোর করে, সেই ক্ষেত্রে অন্য দলগুলো, যেমন জামায়াত, এনসিপি, এবি পার্টি, চরমোনাই পীরের দল ও অন্যান্য ইসলামী ব্লক মিলে যদি নির্বাচন বয়কট করে ও নির্বাচন প্রতিহত করার হুমকি দেয়, তবে বিএনপির আসলে কিছু করার নেই।
ভোলা- বরিশাল সেতুর প্রতিশ্রুতি
১১ ঘণ্টা আগেমতামতের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা
১২ ঘণ্টা আগেরণক্ষেত্রে পরিণত হয় হলপাড়া, ভিসি চত্বরসহ আশপাশের এলাকা। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসে কেউ কেউ। তবে, সেদিনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোকে ছাত্রলীগ মুক্ত করা হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেত্রিমুখী সংকটে বিএনপি। বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোন নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান।
ভোলা- বরিশাল সেতুর প্রতিশ্রুতি
মতামতের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা
রণক্ষেত্রে পরিণত হয় হলপাড়া, ভিসি চত্বরসহ আশপাশের এলাকা। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসে কেউ কেউ। তবে, সেদিনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোকে ছাত্রলীগ মুক্ত করা হয়।