অনলাইন ডেস্ক
আগামী জুন মাসেই জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, নির্বাচন কমিশন বা সরকার জুনের মধ্যেই একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করলে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো প্রস্তুতি নিতে পারবে।
শনিবার (২৪ মে) রাজধানীর মগবাজারে আল-৭ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার এক অধিবেশনে তিনি এ কথা জানান।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘বিগত আমলে পুরা নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। আগামীতে এমন নির্বাচন আয়োজন করতে হবে যেন জনগণ তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে নির্বাচিত করতে পারে। আগামী নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে। এ মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ হলে আগামী মাসেই নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া হোক। আর সংস্কারের নির্বাচনের রোডম্যাপ জনগণের সামনে তুলে ধরা হোক।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত কয়েকদিনের ঘটনা দেশের মানুষকে বিচলিত করে রেখেছে। দেশের চলমান পরিস্থিতি বন্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ হওয়া উচিত।’
এসময় তিনি বলেন, ‘সমস্যা যত বড়ই হোক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে জামায়াত ইসলাম আলোচনা করবে। জাতির মধ্যে যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান আসবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিচার প্রক্রিয়া দৃশ্যমান করা হোক। যেটা এখনও জনগণ দেখতে পাচ্ছে না।
বিচার বিভাগ নির্ভুলভাবে দৃশ্যমান করা হোক, নিরপেক্ষভাবে করা হোক।
মানবিক করিডরের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মানবিক করিডোর স্পর্শকাতর বিষয়। এটা ভেবে চিন্তা আগানো উচিত সরকারের। সকল পক্ষের সাথে না বসে এ ধরনের সিদ্ধান্ত না নেয়া হোক, অথবা পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত।’
সেনাবাহিনীর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো কার্যক্রমের মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করা না হোক। তারা দেশের সার্বিক নিরাপত্তার সাথে জড়িত।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, কারও ভুল বোঝাবুঝির জন্য আবারো এ জাতি যদি সঙ্কটও পড়ে তাহলে দায় কেউ এড়াতে পারবে না।’ অনুষ্ঠানে একটি দুর্নীতিমুক্ত মানবিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে জামায়াত ইসলামীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়।
আগামী জুন মাসেই জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, নির্বাচন কমিশন বা সরকার জুনের মধ্যেই একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করলে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো প্রস্তুতি নিতে পারবে।
শনিবার (২৪ মে) রাজধানীর মগবাজারে আল-৭ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার এক অধিবেশনে তিনি এ কথা জানান।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘বিগত আমলে পুরা নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। আগামীতে এমন নির্বাচন আয়োজন করতে হবে যেন জনগণ তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে নির্বাচিত করতে পারে। আগামী নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে। এ মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ হলে আগামী মাসেই নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া হোক। আর সংস্কারের নির্বাচনের রোডম্যাপ জনগণের সামনে তুলে ধরা হোক।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত কয়েকদিনের ঘটনা দেশের মানুষকে বিচলিত করে রেখেছে। দেশের চলমান পরিস্থিতি বন্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ হওয়া উচিত।’
এসময় তিনি বলেন, ‘সমস্যা যত বড়ই হোক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে জামায়াত ইসলাম আলোচনা করবে। জাতির মধ্যে যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান আসবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিচার প্রক্রিয়া দৃশ্যমান করা হোক। যেটা এখনও জনগণ দেখতে পাচ্ছে না।
বিচার বিভাগ নির্ভুলভাবে দৃশ্যমান করা হোক, নিরপেক্ষভাবে করা হোক।
মানবিক করিডরের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মানবিক করিডোর স্পর্শকাতর বিষয়। এটা ভেবে চিন্তা আগানো উচিত সরকারের। সকল পক্ষের সাথে না বসে এ ধরনের সিদ্ধান্ত না নেয়া হোক, অথবা পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত।’
সেনাবাহিনীর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো কার্যক্রমের মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করা না হোক। তারা দেশের সার্বিক নিরাপত্তার সাথে জড়িত।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, কারও ভুল বোঝাবুঝির জন্য আবারো এ জাতি যদি সঙ্কটও পড়ে তাহলে দায় কেউ এড়াতে পারবে না।’ অনুষ্ঠানে একটি দুর্নীতিমুক্ত মানবিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে জামায়াত ইসলামীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়।
ত্রিমুখী সংকটে বিএনপি। বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোন নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান।
২ ঘণ্টা আগেভোলা- বরিশাল সেতুর প্রতিশ্রুতি
৫ ঘণ্টা আগেমতামতের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা
৬ ঘণ্টা আগেরণক্ষেত্রে পরিণত হয় হলপাড়া, ভিসি চত্বরসহ আশপাশের এলাকা। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসে কেউ কেউ। তবে, সেদিনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোকে ছাত্রলীগ মুক্ত করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেত্রিমুখী সংকটে বিএনপি। বিএনপির এখন প্রধান সংকট হলো বিএনপির জনপ্রিয়তা। দ্বিতীয় সংকট হলো বিএনপির কোন নেতার আসলেই জনসমর্থন আছে, তা আসলে বিএনপি নিজেই নিশ্চিত নয়। তৃতীয় বড় সমস্যা হলো সংস্কার নিয়ে বিএনপির বাস্তববাদী অবস্থান।
ভোলা- বরিশাল সেতুর প্রতিশ্রুতি
মতামতের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা
রণক্ষেত্রে পরিণত হয় হলপাড়া, ভিসি চত্বরসহ আশপাশের এলাকা। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসে কেউ কেউ। তবে, সেদিনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোকে ছাত্রলীগ মুক্ত করা হয়।