আনাছুল হক
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিচক্ষণতা, আন্তরিকতা এবং ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মায়ানমার হতে দেশে ফিরল আরাকান আর্মির হাতে আটক ২৯ বাংলাদেশী জেলে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আন্তরিকতা ও দীর্ঘদিনের মধ্যস্থতায় মায়ানমারের আরাকান আর্মির নিকট আটক ২৯ বাংলাদেশী জেলে দেশে ফিরে এসেছে।
এর আগে ১১ ও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে টেকনাফের কে কে খাল, শাহপরীরদ্বীপ ট্রলারঘাট এবং খারাংখালী এলাকা থেকে ২৯ বাংলাদেশী ও এফডিএমএন জেলেরা ৬টি ইঞ্জিন চালিত নৌকাযোগে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে নাফনদী ও বঙ্গোপসাগরে গমন করে। তারা মাছ ধরতে ধরতে একসময় ভুলবশত বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের শুন্য লাইন অতিক্রম করে মায়ানমারের জলসীমায় প্রবেশ করেছিল। এর পর পরই আরাকান আর্মির সদস্যরা অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাদেরকে নৌকাসহ আটক করে নিয়ে যায়।
পরবর্তীতে, আটক বাংলাদেশী জেলেদের ফিরিয়ে আনতে বিজিবির হস্তক্ষেপ কামনা করা হলে আরাকান আর্মির সাথে কার্যকরী যোগাযোগ স্থাপন করে দীর্ঘদিনের মধ্যস্থতায় টেকনাফ ব্যাটালিয়নের মাধ্যমে আটক জেলেদের ফিরিয়ে আনা হয়েছে। মায়ানমারে আটককৃত ১৫ জন বাংলাদেশী নাগরিকগণ হলেন- টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপের মৃত তৈয়বের ছেলে মোঃ হাসান (৩০), মোঃ সলিমুল্লার ছেলে মোঃ জাবেদ (১৮), কবির আহমেদের ছেলে মোঃ আঃ রহিম (১৭), মৃত আলমের ছেলে মোঃ হাসান (১৯), খুল্যা মিয়ার ছেলে মোঃ কালা মিয়া (৩৭), মোঃ সৈয়দ আলমের ছেলে মোঃ নুরুল আলম (৩৯), শামসুল আলমের ছেলে আব্দুল রহমান (১৯), সুলতান আহমেদের ছেলে মোঃ আঃ কালাম আহমেদ (২৯), ফয়জল করিমের ছেলে মোঃ লাইল্যা (১১), আব্দুল আমিনের ছেলে মোঃ কবির আহমেদ (৪৩), কবির আহমদের ছেলে মোহাম্মদ ইউনুছ (২৩), সোনা মিয়ার ছেলে নুরুল ইসলাম (৩৪), রশিদ আহমেদের ছেলে মোঃ লুতফর রহমান (২৩), আব্দুল মান্নানের ছেলে রহিম উল্লাহ (২১), নূর মোহাম্মদের ছেলে মোঃ ফয়সাল, আটককৃত ১৪ জন এফডিএমএন সদস্যগণ হলেন- ৮ নম্বর (ইস্ট) বালুখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের নুর সালামের ছেলে ফারুক মাঝি, ২৫ নম্বর আলীখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের ইকরামের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্পের নাজির হোসেনের ছেলে মোঃ ইব্রাহিম, ১৩ নম্বর বালুখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের দলিজানের ছেলে আব্দুল মোনাফ, হোছন আলীর ছেলে তৈয়ব আলী, মোঃ সালামের ছেলে সৈয়দ উল্লাহ মাঝি, নূর মোহাম্মদের ছেলে সৈয়দ আলম, নূর মোহাম্মদের ছেলে ইমাম হোসেন, থান্ডা মিয়ার ছেলে মোঃ হোছন (২৫), হোছন আহম্মেদ এর ছেলে নেজামুদ্দিন (৩০), নুর মোহামদ এর ছেলে আমান উল্লাহ (৩২), সোনামিয়া এর ছেলে নুর হোছন (৩৫), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে কবির আহম্মদ (৪০) এবং মৃত মকবুল আহম্মদের ছেলে হামিদ হোসেন (৪৮)।
বিজিবি আবারও প্রমাণ করেছে যে, দেশের সীমান্ত সুরক্ষায় তারা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি। তাদের দূরদৃষ্টি, সাহস এবং দায়িত্ববোধ সীমাহীন। এছাড়া, দেশের মানুষের জীবন রক্ষায় বিজিবি সর্বদা সতর্ক ও প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন টেকনাফ ২ ব্যাটলিয়ন বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিচক্ষণতা, আন্তরিকতা এবং ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মায়ানমার হতে দেশে ফিরল আরাকান আর্মির হাতে আটক ২৯ বাংলাদেশী জেলে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আন্তরিকতা ও দীর্ঘদিনের মধ্যস্থতায় মায়ানমারের আরাকান আর্মির নিকট আটক ২৯ বাংলাদেশী জেলে দেশে ফিরে এসেছে।
এর আগে ১১ ও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে টেকনাফের কে কে খাল, শাহপরীরদ্বীপ ট্রলারঘাট এবং খারাংখালী এলাকা থেকে ২৯ বাংলাদেশী ও এফডিএমএন জেলেরা ৬টি ইঞ্জিন চালিত নৌকাযোগে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে নাফনদী ও বঙ্গোপসাগরে গমন করে। তারা মাছ ধরতে ধরতে একসময় ভুলবশত বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের শুন্য লাইন অতিক্রম করে মায়ানমারের জলসীমায় প্রবেশ করেছিল। এর পর পরই আরাকান আর্মির সদস্যরা অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাদেরকে নৌকাসহ আটক করে নিয়ে যায়।
পরবর্তীতে, আটক বাংলাদেশী জেলেদের ফিরিয়ে আনতে বিজিবির হস্তক্ষেপ কামনা করা হলে আরাকান আর্মির সাথে কার্যকরী যোগাযোগ স্থাপন করে দীর্ঘদিনের মধ্যস্থতায় টেকনাফ ব্যাটালিয়নের মাধ্যমে আটক জেলেদের ফিরিয়ে আনা হয়েছে। মায়ানমারে আটককৃত ১৫ জন বাংলাদেশী নাগরিকগণ হলেন- টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপের মৃত তৈয়বের ছেলে মোঃ হাসান (৩০), মোঃ সলিমুল্লার ছেলে মোঃ জাবেদ (১৮), কবির আহমেদের ছেলে মোঃ আঃ রহিম (১৭), মৃত আলমের ছেলে মোঃ হাসান (১৯), খুল্যা মিয়ার ছেলে মোঃ কালা মিয়া (৩৭), মোঃ সৈয়দ আলমের ছেলে মোঃ নুরুল আলম (৩৯), শামসুল আলমের ছেলে আব্দুল রহমান (১৯), সুলতান আহমেদের ছেলে মোঃ আঃ কালাম আহমেদ (২৯), ফয়জল করিমের ছেলে মোঃ লাইল্যা (১১), আব্দুল আমিনের ছেলে মোঃ কবির আহমেদ (৪৩), কবির আহমদের ছেলে মোহাম্মদ ইউনুছ (২৩), সোনা মিয়ার ছেলে নুরুল ইসলাম (৩৪), রশিদ আহমেদের ছেলে মোঃ লুতফর রহমান (২৩), আব্দুল মান্নানের ছেলে রহিম উল্লাহ (২১), নূর মোহাম্মদের ছেলে মোঃ ফয়সাল, আটককৃত ১৪ জন এফডিএমএন সদস্যগণ হলেন- ৮ নম্বর (ইস্ট) বালুখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের নুর সালামের ছেলে ফারুক মাঝি, ২৫ নম্বর আলীখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের ইকরামের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্পের নাজির হোসেনের ছেলে মোঃ ইব্রাহিম, ১৩ নম্বর বালুখালী এফডিএমএন ক্যাম্পের দলিজানের ছেলে আব্দুল মোনাফ, হোছন আলীর ছেলে তৈয়ব আলী, মোঃ সালামের ছেলে সৈয়দ উল্লাহ মাঝি, নূর মোহাম্মদের ছেলে সৈয়দ আলম, নূর মোহাম্মদের ছেলে ইমাম হোসেন, থান্ডা মিয়ার ছেলে মোঃ হোছন (২৫), হোছন আহম্মেদ এর ছেলে নেজামুদ্দিন (৩০), নুর মোহামদ এর ছেলে আমান উল্লাহ (৩২), সোনামিয়া এর ছেলে নুর হোছন (৩৫), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে কবির আহম্মদ (৪০) এবং মৃত মকবুল আহম্মদের ছেলে হামিদ হোসেন (৪৮)।
বিজিবি আবারও প্রমাণ করেছে যে, দেশের সীমান্ত সুরক্ষায় তারা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি। তাদের দূরদৃষ্টি, সাহস এবং দায়িত্ববোধ সীমাহীন। এছাড়া, দেশের মানুষের জীবন রক্ষায় বিজিবি সর্বদা সতর্ক ও প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন টেকনাফ ২ ব্যাটলিয়ন বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
১ দিন আগেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
২ দিন আগেশান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
৩ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৫ দিন আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।