শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বিশেষ সংবাদ
বিবিধ

সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি ১৮ লাখ পাহাড়ি

পাহাড়ের শান্তি বিনষ্ট করছে প্রসীত

প্রতিনিধি
এইচ এম প্রফুল্ল
প্রকাশ : ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ২০: ৫৬
logo

পাহাড়ের শান্তি বিনষ্ট করছে প্রসীত

এইচ এম প্রফুল্ল

প্রকাশ : ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ২০: ৫৬
Photo
ছবি: সংগৃহীত

শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে। সম্প্রতি পাহাড়ের প্রশান্তি বিনষ্টকারী সংগঠন প্রসীতের ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) গ্রুপেরও জন্ম হয় আওয়ামী লীগের আমলেই। চাঁদার জন্য তারা অপহরণ,মুক্তিপণ আদায়সহ নানা অপরাধের জড়িয়ে গেছে এই গ্রুপ। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনংসংহতির সমিতির সশস্ত্র সংগঠন শান্তিবাহিনী,ইউপিডিএফ প্রসীত,পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি(এমএন) ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক,মগ পাটি ও কুকি চিন পাটি। এগুলোর মধ্যে প্রথম চারটি সংগঠন খাগড়াছড়িতে সক্রিয় রয়েছে। অন্য সংগঠনগুলোর তৎপরতা রাঙামাটি ও বান্দরবানে বিদ্যমান। এ সব সংগঠনগুলো বিরুদ্ধে আধিপত্য বিস্তার লড়াই,চাঁদাবাজি ও অপহরণের অভিযোগ রয়েছে। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনায় বার বার রক্তাক্ত হচ্ছে পাহাড়ের জনপদ। প্রায় ১৮ লাখ পাহাড়বাসী এ সব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হাতে জিম্মি।

পাহাড়ে সন্ত্রাস ও সহিংসতা বন্ধে ১৯৯১ সালে বিএনপির সরকারের আমলে সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী কর্নেল (অব:) অলি আহমেদের নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনংসংহতির সমিতির সভাপতি ও বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান জ্যোতি রিন্দ্র বোধিপ্রিয় ওরফে সন্তু লারমার সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়। সে ধারাবাহিকতায় প্রায় দুই দশকের রক্তক্ষয়ী সংঘাত বন্ধে ১৯৯৭ সালে ২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে চীফ হুইপ আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির রাজনৈতিক সংগঠন জ্যোতিরিদ্র বোধিপ্রিয় ওরফে সন্তু লারমর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর পর কেটে গেছে প্রায় ২৭ বছর।

এ চুক্তির পর এখনো পাহাড়ি সশস্ত্র গ্রুপের ভ্রাতিঘাটি ও নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘাতে অন্তত সাড়ে ৭ শতাধিক নেতাকর্মী ও সমর্থক প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়াও এদের বিরুদ্ধে উন্নয়ন প্রকল্পে চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে।

১৯৯৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রসীত বিকাশ খীসার নেতৃত্বে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)। সে সাথে শুরু হয় পার্বত্য চট্টগ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলার পাশাপাশি এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে সন্তু লারমার জেএসএস গ্রুপের সঙ্গে লড়াই। শুধু তাই নয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পর খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় জেএসএস(এমএন) ও ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক নামে আরো দুটি সশস্ত্র সংগঠনের জন্ম হয়েছে। এ ছাড়াও রাঙামাটিতে ২০১৭ সালে মগ পাটি ও বান্দরবানে কুচিসহ তিন পার্বত্য জেলায় এখন অন্তত ৬টি সশস্ত্র সংগঠন তাদের রামরাজত্ব কায়েম করছে।

সবশেষ গত ১৬ এপ্রিল সকালে বৈসাবি উৎসব শেষে ফেরার পথে খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের গিরিফুল এলাকা থেকে সন্তু লারমা সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সদস্য ছবি শাখার রিশান চাকমাসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সন্ত্রাসীরা। নিরাপত্তা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের মুখে ৯দিন অপহৃতদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।

গত ১৯ এপ্রিল খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বেসরকারি মোবাইল কোম্পানি রবির দুই টেকনিশিয়াকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। অপহৃতরা হচ্ছেন-মো. ইসমাইল হোসেন (৩৫) ও আব্রে মারমা (২৫)। এখনো তারা উদ্ধার হয়নি।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি ভোরে একযোগে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙা উপজেলার ৮টি রবি টাওয়ার ভাঙচুর, তছনছ ও আগুনে জ্বালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে সন্ত্রাসীরা। এরপর হতে ক্ষতিগ্রস্ত টাওয়ারের আওতায় থাকা কয়েক হাজার মোবাইল গ্রাহক গত ৩ মাস যাবৎ সেবা বঞ্চিত রয়েছে।

অধিকারের স্বীকৃতি আদায়ে ব্যর্থ হয়ে ১৯৭২ সালে সশস্ত্র সংগঠন শান্তিবাহিনী গঠন করা হয়। ১৯৭৪ সাল নাগাদ ভারতের সহযোগিতায় বিপুল সংখ্যক পাহাড়ি যুবককে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ১৯৭৭ সালে শান্তিবাহিনী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর টহল দলের উপর হামলা শুরু করেন এবং মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার আত্মগোপনে চলে যান। শুরু হয় নিরাপত্তাবাহিনী ও বাঙালিদের আক্রমণ ও হত্যা। শুধু তাই নয়,তাদের মতাদর্শ বিরোধী অনেক উপজাতীয়কে হত্যা করা হয়। সে সাথে সরকারি সম্পদের ক্ষতিসাধন, অপহরণ ও জোরপূর্বক চাঁদা আদায়সহ ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালানো হয়।

৮০ দশকের শুরুর দিকে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে জেএসএসের সভাপতি এম এন লারমার ছোট ভাই শান্তিবাহিনীর ফিল্ড কমান্ডার সন্তু লারমাকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে শান্তি আলোচনার স্বার্থে সন্তু লারমাকেও মুক্তি দেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান । কিন্তু মুক্তি পেয়ে কথা রাখেননি সন্তু লারমা। বরং জঙ্গলে আক্রমণ আরো জোরদার করে।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে। সম্প্রতি পাহাড়ের প্রশান্তি বিনষ্টকারী সংগঠন প্রসীতের ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) গ্রুপেরও জন্ম হয় আওয়ামী লীগের আমলেই। চাঁদার জন্য তারা অপহরণ,মুক্তিপণ আদায়সহ নানা অপরাধের জড়িয়ে গেছে এই গ্রুপ। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনংসংহতির সমিতির সশস্ত্র সংগঠন শান্তিবাহিনী,ইউপিডিএফ প্রসীত,পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি(এমএন) ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক,মগ পাটি ও কুকি চিন পাটি। এগুলোর মধ্যে প্রথম চারটি সংগঠন খাগড়াছড়িতে সক্রিয় রয়েছে। অন্য সংগঠনগুলোর তৎপরতা রাঙামাটি ও বান্দরবানে বিদ্যমান। এ সব সংগঠনগুলো বিরুদ্ধে আধিপত্য বিস্তার লড়াই,চাঁদাবাজি ও অপহরণের অভিযোগ রয়েছে। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনায় বার বার রক্তাক্ত হচ্ছে পাহাড়ের জনপদ। প্রায় ১৮ লাখ পাহাড়বাসী এ সব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হাতে জিম্মি।

পাহাড়ে সন্ত্রাস ও সহিংসতা বন্ধে ১৯৯১ সালে বিএনপির সরকারের আমলে সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী কর্নেল (অব:) অলি আহমেদের নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনংসংহতির সমিতির সভাপতি ও বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান জ্যোতি রিন্দ্র বোধিপ্রিয় ওরফে সন্তু লারমার সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়। সে ধারাবাহিকতায় প্রায় দুই দশকের রক্তক্ষয়ী সংঘাত বন্ধে ১৯৯৭ সালে ২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে চীফ হুইপ আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির রাজনৈতিক সংগঠন জ্যোতিরিদ্র বোধিপ্রিয় ওরফে সন্তু লারমর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর পর কেটে গেছে প্রায় ২৭ বছর।

এ চুক্তির পর এখনো পাহাড়ি সশস্ত্র গ্রুপের ভ্রাতিঘাটি ও নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘাতে অন্তত সাড়ে ৭ শতাধিক নেতাকর্মী ও সমর্থক প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়াও এদের বিরুদ্ধে উন্নয়ন প্রকল্পে চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে।

১৯৯৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রসীত বিকাশ খীসার নেতৃত্বে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)। সে সাথে শুরু হয় পার্বত্য চট্টগ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলার পাশাপাশি এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে সন্তু লারমার জেএসএস গ্রুপের সঙ্গে লড়াই। শুধু তাই নয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পর খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় জেএসএস(এমএন) ও ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক নামে আরো দুটি সশস্ত্র সংগঠনের জন্ম হয়েছে। এ ছাড়াও রাঙামাটিতে ২০১৭ সালে মগ পাটি ও বান্দরবানে কুচিসহ তিন পার্বত্য জেলায় এখন অন্তত ৬টি সশস্ত্র সংগঠন তাদের রামরাজত্ব কায়েম করছে।

সবশেষ গত ১৬ এপ্রিল সকালে বৈসাবি উৎসব শেষে ফেরার পথে খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের গিরিফুল এলাকা থেকে সন্তু লারমা সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সদস্য ছবি শাখার রিশান চাকমাসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সন্ত্রাসীরা। নিরাপত্তা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের মুখে ৯দিন অপহৃতদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।

গত ১৯ এপ্রিল খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বেসরকারি মোবাইল কোম্পানি রবির দুই টেকনিশিয়াকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। অপহৃতরা হচ্ছেন-মো. ইসমাইল হোসেন (৩৫) ও আব্রে মারমা (২৫)। এখনো তারা উদ্ধার হয়নি।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি ভোরে একযোগে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙা উপজেলার ৮টি রবি টাওয়ার ভাঙচুর, তছনছ ও আগুনে জ্বালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে সন্ত্রাসীরা। এরপর হতে ক্ষতিগ্রস্ত টাওয়ারের আওতায় থাকা কয়েক হাজার মোবাইল গ্রাহক গত ৩ মাস যাবৎ সেবা বঞ্চিত রয়েছে।

অধিকারের স্বীকৃতি আদায়ে ব্যর্থ হয়ে ১৯৭২ সালে সশস্ত্র সংগঠন শান্তিবাহিনী গঠন করা হয়। ১৯৭৪ সাল নাগাদ ভারতের সহযোগিতায় বিপুল সংখ্যক পাহাড়ি যুবককে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ১৯৭৭ সালে শান্তিবাহিনী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর টহল দলের উপর হামলা শুরু করেন এবং মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার আত্মগোপনে চলে যান। শুরু হয় নিরাপত্তাবাহিনী ও বাঙালিদের আক্রমণ ও হত্যা। শুধু তাই নয়,তাদের মতাদর্শ বিরোধী অনেক উপজাতীয়কে হত্যা করা হয়। সে সাথে সরকারি সম্পদের ক্ষতিসাধন, অপহরণ ও জোরপূর্বক চাঁদা আদায়সহ ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালানো হয়।

৮০ দশকের শুরুর দিকে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে জেএসএসের সভাপতি এম এন লারমার ছোট ভাই শান্তিবাহিনীর ফিল্ড কমান্ডার সন্তু লারমাকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে শান্তি আলোচনার স্বার্থে সন্তু লারমাকেও মুক্তি দেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান । কিন্তু মুক্তি পেয়ে কথা রাখেননি সন্তু লারমা। বরং জঙ্গলে আক্রমণ আরো জোরদার করে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিবিধ নিয়ে আরও পড়ুন

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

৫ দিন আগে
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১৩ দিন আগে
ভারতের কলিজায় আঘাত হানলো পাকিস্তান

ভারতের কলিজায় আঘাত হানলো পাকিস্তান

ভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়

১৩ দিন আগে
ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রাগার ও বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রাগার ও বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

ভারতের বিরুদ্ধে আজ শনিবার ভোর থেকে নতুন মাত্রায় এক সামরিক অভিযান শুরু করার কথা জানিয়েছে পাকিস্তান। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান–উন–মারসুস’।

১৩ দিন আগে
স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

৫ দিন আগে
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১৩ দিন আগে
ভারতের কলিজায় আঘাত হানলো পাকিস্তান

ভারতের কলিজায় আঘাত হানলো পাকিস্তান

ভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়

১৩ দিন আগে
ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রাগার ও বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রাগার ও বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

ভারতের বিরুদ্ধে আজ শনিবার ভোর থেকে নতুন মাত্রায় এক সামরিক অভিযান শুরু করার কথা জানিয়েছে পাকিস্তান। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান–উন–মারসুস’।

১৩ দিন আগে