নিখাদ খবর ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ক্ষেত্রে শান্তি চুক্তিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, ইউক্রেন বলে যে এলাকা দাবি করা হচ্ছে, এগুলো আসলে রুশদের গড়া। আজ সোমবার মস্কোতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি। খবর: সিএনএনের
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, আমেরিকার মধ্যস্থতায় সৌদি আরবে রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। তাতে অংশ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধিরা।
আমেরিকা বলছে, এই শান্তি আলোচনায় রাশিয়া ও ইউক্রেন–এই দুই পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে। এদের মধ্যে সমঝোতা করতে হবে।
সৌদি আরবের সময় আগামীকাল মঙ্গলবার এই আলোচনা হবে বলে প্রচার করেছে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। ট্রাম্প প্রশাসন বলছে, যুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনায় সমঝোতা করতে গিয়ে কিছু ছাড় দিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেনকেও কিছু ছাড়তে হবে। এসব ছাড় তাদের কারোর জন্যই হয়তো ভালো খবর নাও হতে পারে।
এ নিয়ে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছিল সিএনএন। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, শান্তি চুক্তিতে কিছু ছাড় দেওয়ার ইচ্ছা রাশিয়ার রয়েছে কি না। তিনি জবাবে এই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে বলেন, রাশিয়া কঠোর পথে হাঁটবে।
এ সময় লাভরভ বলেন, ‘যাকে এখন ইউক্রেন বলা হচ্ছে, এটি তো আমাদের রুশদের গড়া।’
এই মন্তব্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ২০২১ সালের সেই আলোচিত বক্তব্যকে মনে করিয়ে দেয়। ওই সময় তিনি দাবি করেছিলেন, রুশ ও ইউক্রেনীয়রা আসলে একই মানুষ, একই জাতি।
এদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সৌদি আরবে হতে যাওয়া আলোচনায় থাকছে না ইউক্রেনের কোনো প্রতিনিধি। এ আলোচনায় ইউক্রেনের কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে জানিয়েছে দেশটি। ইউক্রেনের সরকারি একটি সূত্রের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ইউক্রেনের সরকারি আরেকটি সূত্রের বরাতে তবে সিএনএন বলছে, ইউক্রেনের প্রতিনিধি সৌদি আরবে যাবেন। কিন্তু বৈঠকে অংশ নেবেন না।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ক্ষেত্রে শান্তি চুক্তিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, ইউক্রেন বলে যে এলাকা দাবি করা হচ্ছে, এগুলো আসলে রুশদের গড়া। আজ সোমবার মস্কোতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি। খবর: সিএনএনের
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, আমেরিকার মধ্যস্থতায় সৌদি আরবে রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। তাতে অংশ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধিরা।
আমেরিকা বলছে, এই শান্তি আলোচনায় রাশিয়া ও ইউক্রেন–এই দুই পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে। এদের মধ্যে সমঝোতা করতে হবে।
সৌদি আরবের সময় আগামীকাল মঙ্গলবার এই আলোচনা হবে বলে প্রচার করেছে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। ট্রাম্প প্রশাসন বলছে, যুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনায় সমঝোতা করতে গিয়ে কিছু ছাড় দিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেনকেও কিছু ছাড়তে হবে। এসব ছাড় তাদের কারোর জন্যই হয়তো ভালো খবর নাও হতে পারে।
এ নিয়ে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছিল সিএনএন। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, শান্তি চুক্তিতে কিছু ছাড় দেওয়ার ইচ্ছা রাশিয়ার রয়েছে কি না। তিনি জবাবে এই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে বলেন, রাশিয়া কঠোর পথে হাঁটবে।
এ সময় লাভরভ বলেন, ‘যাকে এখন ইউক্রেন বলা হচ্ছে, এটি তো আমাদের রুশদের গড়া।’
এই মন্তব্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ২০২১ সালের সেই আলোচিত বক্তব্যকে মনে করিয়ে দেয়। ওই সময় তিনি দাবি করেছিলেন, রুশ ও ইউক্রেনীয়রা আসলে একই মানুষ, একই জাতি।
এদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সৌদি আরবে হতে যাওয়া আলোচনায় থাকছে না ইউক্রেনের কোনো প্রতিনিধি। এ আলোচনায় ইউক্রেনের কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে জানিয়েছে দেশটি। ইউক্রেনের সরকারি একটি সূত্রের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ইউক্রেনের সরকারি আরেকটি সূত্রের বরাতে তবে সিএনএন বলছে, ইউক্রেনের প্রতিনিধি সৌদি আরবে যাবেন। কিন্তু বৈঠকে অংশ নেবেন না।
দেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে স্টারমার মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে এই বার্তা দিলেন যে, ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানে ইউরোপের দেশগুলোর ভূমিকা থাকা উচিত।
৯ দিন আগেনতুন সরকারের কঠিন সময়ে রাজপথে নামছেন কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী। দাবি আদায়ের চাপ দিয়ে বেকায়দায় ফেলছেন সরকারকে।
২৪ দিন আগেদেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ক্ষেত্রে শান্তি চুক্তিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, ইউক্রেন বলে যে এলাকা দাবি করা হচ্ছে, এগুলো আসলে রুশদের গড়া। আজ সোমবার মস্কোতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে স্টারমার মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে এই বার্তা দিলেন যে, ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানে ইউরোপের দেশগুলোর ভূমিকা থাকা উচিত।
নতুন সরকারের কঠিন সময়ে রাজপথে নামছেন কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী। দাবি আদায়ের চাপ দিয়ে বেকায়দায় ফেলছেন সরকারকে।