নজরুল ইসলাম
১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারি জেলার শিবপুর উপজেলার কুতুবের টেক গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা । কুতুবের টেক গ্রামেই কেটেছে তাঁর শৈশব। শিক্ষা জীবন শুরু স্থানীয় আড়ালি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। শিবপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে এসএসসি ও পরে ১৯৬৭ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। একই কলেজ থেকে ১৯৬৯ সালে বিএ পাস করেন এই নেতা।
ছাত্র অবস্থায় ১৯৬৫ সালে তিনি দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ আবদুল মান্নান ভুঁইয়ার হাত ধরে ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ছাত্র ইউনিয়ন দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়লে মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে মেনন গ্রুপে যোগ দেন তিনি। এরপর তিনি নরসিংদী কলেজ শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ মহকুমা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব লাভ করেন। তার নেতৃত্বেই সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল আলী মৃধা ও সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল মেনন গ্রুপে যোগ দান করেন।
মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল খান ভাসানী ডাকে কৃষক আন্দোলনে যোগদান করে ১৯৬৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর গ্রেফতার হন তিনি। পুলিশের গুলিতে সেদিন ৪ জন আন্দোলনকারী নিহত হয়। শহীদ আসাদও সেদিন পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তিনি ছাড়া পেয়ে সাইকেলে চড়ে ঢাকায় গিয়ে এই আন্দোলনকে আরো বেগবান করেন।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে তিনি ন্যাপ ( ভাসানী) নারায়ণগঞ্জ মহাকুমার সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হন। ন্যাপ ভেঙে ইউনাইটেড পিপলস পার্টি গঠিত হলে তিনি ঢাকা জেলার আহ্বায়ক নিযুক্ত হন।
পরবর্তীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি গঠিত হলে আবদুল মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে তিনি বিএনপিতে যোগদান করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি নরসিংদী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ২০২৩ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত সুনামের সাথে এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১/১১ সরকারের সময় প্রতিকূল মুহূর্তেও তিনি দলকে এককভাবে ধরে রাখেন ও সুসংগঠিত করেন।
২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। ওই নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সেই নির্বাচনে আবদুল মান্নান ভুঁইয়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছিলেন। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে অবশ্য তাঁকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি। এবারও তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী। সে লক্ষ্যে প্রতিদিন চষে বেড়াচ্ছেন শিবপুরের এক প্রান্তর থেকে অপর প্রান্তর পর্যন্ত। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে এই জননেতা এ অঞ্চলকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়ে বলেন, আমরা শিবপুর কে এ দেশের মধ্যে শিক্ষা ও শান্তির প্রতীক হিসেবে গড়ে তুলব।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক বলেন আমরা কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করি নাই। এই অপরাজনীতিও দুর করবো ইনশাআল্লাহ। নরসিংদী জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনসহ সহযোগী সংগঠনের প্রায় কমিটিগুলো তাঁর হাতেই গড়া উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, এ জেলার বিএনপির প্রতিটি নেতা কর্মীর সাথে আমার সু সম্পর্ক রয়েছে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই সম্পর্ক অটুট থাকবে। আমি সবাইকে নাম ধরে চিনি। আমার কাছে আসলে কোন মাধ্যম ধরে আসতে হয় না।
১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি অংশ গ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন,এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ ঘটনা। আদর্শিক নেতা আব্দুল মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে এ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন তিনি। ন্যাভাল সিরাজ ও মজনু মৃধার তত্ত্বাবধানে শিবপুরে ১২টি ট্রেনিং ক্যাম্প চালু করা হয়। সেখানে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দেয়া হয়। ওই ক্যাম্পের কমান্ডারগণ অস্ত্র ও গোলাবারুদের জন্য ভারতের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করতেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রব খানের বাড়িতে বসেই হতা সকল শলাপরামর্শ। এখান থেকে প্ল্যান করেই আমরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়তাম যুদ্ধের ময়দানে। একসময় আমাদের সাথে এই বাড়িতে এসে যোগ দেন কাজী জাফর আহমেদ,দুই ভাই হায়দার আকবর খান রনো ও জুনো, রাশেদ খান মেনন, ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকাসহ আরো অনেকে।
১৯৭৭ সালে মোহরপাড়া হাইস্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে শিক্ষকতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেন এই নেতা। ১৯৯৩ সালে এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। পেশা জীবনের শেষ ৪ বছর কাটে শিবপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে। ২০০৮ সালে তিনি শিক্ষকতা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এই দীর্ঘ পেশা জীবনে তার বহু ছাত্র দেশ বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করছে।
১৯৭৩ সালের ১জুলাই তিনি পলাশের শান্তপাড়া গ্রামের শিক্ষিতা আজিজা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আজিজা বেগমও শিবপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে সুনামের সাথে কাজ করেছেন। এই দম্পতি ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। তাঁর তিন সন্তানই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ তাঁর রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবন্দি হয়েছেন। প্রথম কারাবন্দি হন ৬৮ সালে। হাতিরদিয়ায় আয়ুব বিরোধী আন্দোলনে শহীদ আসাদের সাথে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি কারাবন্দি হন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন সদালাপি ও স্পষ্টবাদী মানুষ।
১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারি জেলার শিবপুর উপজেলার কুতুবের টেক গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা । কুতুবের টেক গ্রামেই কেটেছে তাঁর শৈশব। শিক্ষা জীবন শুরু স্থানীয় আড়ালি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। শিবপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে এসএসসি ও পরে ১৯৬৭ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। একই কলেজ থেকে ১৯৬৯ সালে বিএ পাস করেন এই নেতা।
ছাত্র অবস্থায় ১৯৬৫ সালে তিনি দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ আবদুল মান্নান ভুঁইয়ার হাত ধরে ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ছাত্র ইউনিয়ন দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়লে মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে মেনন গ্রুপে যোগ দেন তিনি। এরপর তিনি নরসিংদী কলেজ শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ মহকুমা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব লাভ করেন। তার নেতৃত্বেই সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল আলী মৃধা ও সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল মেনন গ্রুপে যোগ দান করেন।
মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল খান ভাসানী ডাকে কৃষক আন্দোলনে যোগদান করে ১৯৬৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর গ্রেফতার হন তিনি। পুলিশের গুলিতে সেদিন ৪ জন আন্দোলনকারী নিহত হয়। শহীদ আসাদও সেদিন পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তিনি ছাড়া পেয়ে সাইকেলে চড়ে ঢাকায় গিয়ে এই আন্দোলনকে আরো বেগবান করেন।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে তিনি ন্যাপ ( ভাসানী) নারায়ণগঞ্জ মহাকুমার সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হন। ন্যাপ ভেঙে ইউনাইটেড পিপলস পার্টি গঠিত হলে তিনি ঢাকা জেলার আহ্বায়ক নিযুক্ত হন।
পরবর্তীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি গঠিত হলে আবদুল মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে তিনি বিএনপিতে যোগদান করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি নরসিংদী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ২০২৩ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত সুনামের সাথে এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১/১১ সরকারের সময় প্রতিকূল মুহূর্তেও তিনি দলকে এককভাবে ধরে রাখেন ও সুসংগঠিত করেন।
২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। ওই নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সেই নির্বাচনে আবদুল মান্নান ভুঁইয়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছিলেন। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে অবশ্য তাঁকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি। এবারও তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী। সে লক্ষ্যে প্রতিদিন চষে বেড়াচ্ছেন শিবপুরের এক প্রান্তর থেকে অপর প্রান্তর পর্যন্ত। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে এই জননেতা এ অঞ্চলকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়ে বলেন, আমরা শিবপুর কে এ দেশের মধ্যে শিক্ষা ও শান্তির প্রতীক হিসেবে গড়ে তুলব।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক বলেন আমরা কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করি নাই। এই অপরাজনীতিও দুর করবো ইনশাআল্লাহ। নরসিংদী জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনসহ সহযোগী সংগঠনের প্রায় কমিটিগুলো তাঁর হাতেই গড়া উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, এ জেলার বিএনপির প্রতিটি নেতা কর্মীর সাথে আমার সু সম্পর্ক রয়েছে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই সম্পর্ক অটুট থাকবে। আমি সবাইকে নাম ধরে চিনি। আমার কাছে আসলে কোন মাধ্যম ধরে আসতে হয় না।
১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি অংশ গ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন,এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ ঘটনা। আদর্শিক নেতা আব্দুল মান্নান ভুঁইয়ার নেতৃত্বে এ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন তিনি। ন্যাভাল সিরাজ ও মজনু মৃধার তত্ত্বাবধানে শিবপুরে ১২টি ট্রেনিং ক্যাম্প চালু করা হয়। সেখানে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দেয়া হয়। ওই ক্যাম্পের কমান্ডারগণ অস্ত্র ও গোলাবারুদের জন্য ভারতের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করতেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রব খানের বাড়িতে বসেই হতা সকল শলাপরামর্শ। এখান থেকে প্ল্যান করেই আমরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়তাম যুদ্ধের ময়দানে। একসময় আমাদের সাথে এই বাড়িতে এসে যোগ দেন কাজী জাফর আহমেদ,দুই ভাই হায়দার আকবর খান রনো ও জুনো, রাশেদ খান মেনন, ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকাসহ আরো অনেকে।
১৯৭৭ সালে মোহরপাড়া হাইস্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে শিক্ষকতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেন এই নেতা। ১৯৯৩ সালে এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। পেশা জীবনের শেষ ৪ বছর কাটে শিবপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে। ২০০৮ সালে তিনি শিক্ষকতা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এই দীর্ঘ পেশা জীবনে তার বহু ছাত্র দেশ বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করছে।
১৯৭৩ সালের ১জুলাই তিনি পলাশের শান্তপাড়া গ্রামের শিক্ষিতা আজিজা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আজিজা বেগমও শিবপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে সুনামের সাথে কাজ করেছেন। এই দম্পতি ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। তাঁর তিন সন্তানই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ তাঁর রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবন্দি হয়েছেন। প্রথম কারাবন্দি হন ৬৮ সালে। হাতিরদিয়ায় আয়ুব বিরোধী আন্দোলনে শহীদ আসাদের সাথে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি কারাবন্দি হন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন সদালাপি ও স্পষ্টবাদী মানুষ।
কারিগরি ত্রুটির কারণে ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় নির্মিত আদানি গ্রুপের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে। এর ১৭ ঘণ্টা পর শনিবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় একটি ইউনিট থেকে আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়।
৩ দিন আগেফিলিস্তিনের জন্য কাঁদলেন রাজধানী ঢাকা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অশং নিয়ে ফিলিস্তিনের জন্যকাঁদলেন লাখো মানুষ। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও শান্তি কামনায় করা বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেওয়া লাখো মানুষের চোখে ছিল অশ্রু।
৩ দিন আগেবাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে বাস করে ফিলিস্তিনিরা। এমন মন্তব্য করেছেন ইসলামিক স্কলার ও আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারী।
৩ দিন আগেআল-আকসার ইমাম শেখ মুহম্মদ সেলিমকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরায়েল।
৩ দিন আগেকারিগরি ত্রুটির কারণে ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় নির্মিত আদানি গ্রুপের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে। এর ১৭ ঘণ্টা পর শনিবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় একটি ইউনিট থেকে আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়।
ফিলিস্তিনের জন্য কাঁদলেন রাজধানী ঢাকা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অশং নিয়ে ফিলিস্তিনের জন্যকাঁদলেন লাখো মানুষ। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও শান্তি কামনায় করা বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেওয়া লাখো মানুষের চোখে ছিল অশ্রু।
বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে বাস করে ফিলিস্তিনিরা। এমন মন্তব্য করেছেন ইসলামিক স্কলার ও আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারী।
আল-আকসার ইমাম শেখ মুহম্মদ সেলিমকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরায়েল।