অনলাইন ডেস্ক
যুব ত্রিদেশীয় সিরিজের রোমাঞ্চকর ফাইনালে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ব্যাটে বলের দারুণ পারফরম্যান্সে পুরো ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে ৩৩ রানের জয়ে শিরোপা নিশ্চিত করেছে তারা।
গতকাল রোববার (১০ আগস্ট) জিম্বাবুয়ের হারারেতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৬৯ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে জুনিয়র টাইগাররা। জবাবে ৪৯.৪ ওভারে ২৩৬ রানে গুটিয়ে যায় যুব প্রোটিয়ারা।
বাংলাদেশ টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা আশাব্যঞ্জক করলেও দ্রুতই চাপে পড়ে যায়। উদ্বোধনী জুটিতে ৪১ রান তোলার পর জাওয়াদ আবরার (২১) ও রিফাত বেগ (১৬) দ্রুত বিদায় নেন। ওয়ান ডাউনে নামা আজিজুল হক তামিম ব্যর্থ হন; মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে যান তিনি।
৩ উইকেটে ৬৫ রান থাকা অবস্থায় চাপ সামলাতে এগিয়ে আসেন কালাম সিদ্দিকী ও রিজান হোসেন। তারা গড়েন ১১৭ রানের দুর্দান্ত জুটি। ৭৫ বলে ৬টি চারে ৬৫ রান করে আউট হন কালাম। অন্যদিকে, রিজান খেলেন দলের পক্ষে সবচেয়ে বড় ইনিংস—৯৬ বলে ৯৫ রান, যাতে ছিল ১০টি চার। মাত্র ৫ রান দূরে থেকে সেঞ্চুরি মিস করেন তিনি।
শেষদিকে মো. আবদুল্লাহ ও সামিউনের দুটি ক্যামিও ইনিংস দলের স্কোরটা আরও চাঙা করে তোলে। আবদুল্লাহ ২৮ বলে ৩৮ ও সামিউন ৮ বলে করেন ১৩ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বায়ান্দা মাজোলা নেন একমাত্র উইকেট।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন, যার ফলে শেষ পর্যন্ত দুই বল বাকি থাকতেই ২৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রোটিয়ারা। এই জয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের শিরোপা নিয়ে উল্লাসে মাতলো বাংলাদেশের যুবারা।
যুব ত্রিদেশীয় সিরিজের রোমাঞ্চকর ফাইনালে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ব্যাটে বলের দারুণ পারফরম্যান্সে পুরো ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে ৩৩ রানের জয়ে শিরোপা নিশ্চিত করেছে তারা।
গতকাল রোববার (১০ আগস্ট) জিম্বাবুয়ের হারারেতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৬৯ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে জুনিয়র টাইগাররা। জবাবে ৪৯.৪ ওভারে ২৩৬ রানে গুটিয়ে যায় যুব প্রোটিয়ারা।
বাংলাদেশ টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা আশাব্যঞ্জক করলেও দ্রুতই চাপে পড়ে যায়। উদ্বোধনী জুটিতে ৪১ রান তোলার পর জাওয়াদ আবরার (২১) ও রিফাত বেগ (১৬) দ্রুত বিদায় নেন। ওয়ান ডাউনে নামা আজিজুল হক তামিম ব্যর্থ হন; মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে যান তিনি।
৩ উইকেটে ৬৫ রান থাকা অবস্থায় চাপ সামলাতে এগিয়ে আসেন কালাম সিদ্দিকী ও রিজান হোসেন। তারা গড়েন ১১৭ রানের দুর্দান্ত জুটি। ৭৫ বলে ৬টি চারে ৬৫ রান করে আউট হন কালাম। অন্যদিকে, রিজান খেলেন দলের পক্ষে সবচেয়ে বড় ইনিংস—৯৬ বলে ৯৫ রান, যাতে ছিল ১০টি চার। মাত্র ৫ রান দূরে থেকে সেঞ্চুরি মিস করেন তিনি।
শেষদিকে মো. আবদুল্লাহ ও সামিউনের দুটি ক্যামিও ইনিংস দলের স্কোরটা আরও চাঙা করে তোলে। আবদুল্লাহ ২৮ বলে ৩৮ ও সামিউন ৮ বলে করেন ১৩ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বায়ান্দা মাজোলা নেন একমাত্র উইকেট।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন, যার ফলে শেষ পর্যন্ত দুই বল বাকি থাকতেই ২৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রোটিয়ারা। এই জয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের শিরোপা নিয়ে উল্লাসে মাতলো বাংলাদেশের যুবারা।
চার ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৯। শিরোপা জিততে হলে পরবর্তী ম্যাচে ভারতকে হারাতে হবে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম পর্বে হেরে যাওয়ায় ব্যাকফুটে রয়েছে বাংলাদেশ
১৫ ঘণ্টা আগে২০০৬ সালে মুখে স্কিন ক্যান্সারের প্রাথমিক উপসর্গের (নন মেলানোমা লেসন) কথা টের পেয়েছিলেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। এরপর বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা বিভিন্ন দফায় এর চিকিৎসাও নিয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবাইকে নিয়মিত ত্বক পরীক্ষা করানোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি
২১ ঘণ্টা আগেপ্রিমিয়ার লিগে অভিষেকের উপলক্ষটা এর চেয়ে ভালো আর হতে পারত না তার। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে তার (১৬ বছর ৩৬১ দিন) চেয়ে কম বয়সে গোল আছে কেবল তিন জনের
২ দিন আগেশুধু ৫০০ উইকেট নয়, আরেকটি বিরল অর্জনও হলো সাকিবের। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে তিনিই প্রথম খেলোয়াড়, যিনি ৭ হাজারের বেশি রান (৭,৫৪৯) এবং ৫০০ উইকেট একসঙ্গে পেয়েছেন। এর আগে ডোয়াইন ব্রাভোই ছিলেন একমাত্র ক্রিকেটার, যিনি ৫ হাজার রান ও ৫০০ উইকেটের মালিক
৩ দিন আগেচার ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৯। শিরোপা জিততে হলে পরবর্তী ম্যাচে ভারতকে হারাতে হবে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম পর্বে হেরে যাওয়ায় ব্যাকফুটে রয়েছে বাংলাদেশ
২০০৬ সালে মুখে স্কিন ক্যান্সারের প্রাথমিক উপসর্গের (নন মেলানোমা লেসন) কথা টের পেয়েছিলেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। এরপর বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা বিভিন্ন দফায় এর চিকিৎসাও নিয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবাইকে নিয়মিত ত্বক পরীক্ষা করানোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি
প্রিমিয়ার লিগে অভিষেকের উপলক্ষটা এর চেয়ে ভালো আর হতে পারত না তার। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে তার (১৬ বছর ৩৬১ দিন) চেয়ে কম বয়সে গোল আছে কেবল তিন জনের
শুধু ৫০০ উইকেট নয়, আরেকটি বিরল অর্জনও হলো সাকিবের। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে তিনিই প্রথম খেলোয়াড়, যিনি ৭ হাজারের বেশি রান (৭,৫৪৯) এবং ৫০০ উইকেট একসঙ্গে পেয়েছেন। এর আগে ডোয়াইন ব্রাভোই ছিলেন একমাত্র ক্রিকেটার, যিনি ৫ হাজার রান ও ৫০০ উইকেটের মালিক