নিখাদ খবর ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। দেশটি সতর্ক করে বলেছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে কোনও ধরনের যুদ্ধে লড়তে প্রস্তুত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য শুল্কের বিরুদ্ধে পাল্টা আঘাত করার পর যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে এই হুঁশিয়ারি দিলো বেইজিং। গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ট্রাম্প চীনের সব ধরনের পণ্যে বাড়তি শুল্ক আরোপের পর বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতি একটি বাণিজ্য যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে আছে। যুক্তরাষ্ট্রে চীন থেকে আমদানি করা সব পণ্যে শুল্ক ১০ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ কার্যকর করার দিনই বেইজিং মার্কিন কৃষি পণ্যে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটনকে জবাব দেয়।
ওয়াশিংটনে চীনের দূতাবাস থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে বলা হয়, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধই চায়, এটা হতে পারে শুল্কযুদ্ধ, একটি বাণিজ্যযুদ্ধ অথবা যেকোনো ধরনের যুদ্ধ, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ে যেতে প্রস্তুত আছি।’
বিবিসি লিখেছে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে এটি চীনের কাছ থেকে আসা সবচেয়ে কঠোর বক্তব্য। বার্ষিক ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস উপলক্ষ্যে চীনের নেতারা বেইজিংয়ে জড়ো হওয়ার পর এই সতর্ক বার্তা দেওয়া হল।
বুধবার চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং ঘোষণা করেন, চীন চলতি বছরও তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় সাত দশমিক দুই শতাংশ বাড়াবে। এরপর তিনি সতর্ক করে বলেন, “এক শতাব্দীতে দেখা যায়নি বিশ্বজুড়ে এমন সব পরিবর্তন দ্রুত গতিতে প্রকাশ পাচ্ছে।”
বিবিসি বলছে, চীনের প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি এ পদক্ষেপ প্রত্যাশিতই ছিল এবং তারা এ সংখ্যা গত বছরই ঘোষণা করেছিল।
বেইজিংয়ের নেতারা চীনের জনগণের কাছে একটি বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করছেন তা হল, বাণিজ্য যুদ্ধের হুমকি সত্ত্বেও তাদের অর্থনৈতিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে এ বিষয়ে তারা আত্মবিশ্বাসী।
যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্র কানাডা ও মেক্সিকোর ওপরও বাড়তি শুল্কের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে। ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপে সৃষ্ট পরিস্থিতি ব্যবহার করার আশা করতে পারে চীন। আর সম্ভাব্য নতুন বৈদেশিক অংশীদারদের শঙ্কিত করা থেকে বিরত থাকতে ‘যুদ্ধ’ বিষয়ক বাগাড়ম্বর সম্ভবত আর বাড়াতে চাইবে না।
যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। দেশটি সতর্ক করে বলেছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে কোনও ধরনের যুদ্ধে লড়তে প্রস্তুত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য শুল্কের বিরুদ্ধে পাল্টা আঘাত করার পর যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে এই হুঁশিয়ারি দিলো বেইজিং। গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ট্রাম্প চীনের সব ধরনের পণ্যে বাড়তি শুল্ক আরোপের পর বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতি একটি বাণিজ্য যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে আছে। যুক্তরাষ্ট্রে চীন থেকে আমদানি করা সব পণ্যে শুল্ক ১০ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ কার্যকর করার দিনই বেইজিং মার্কিন কৃষি পণ্যে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটনকে জবাব দেয়।
ওয়াশিংটনে চীনের দূতাবাস থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে বলা হয়, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধই চায়, এটা হতে পারে শুল্কযুদ্ধ, একটি বাণিজ্যযুদ্ধ অথবা যেকোনো ধরনের যুদ্ধ, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ে যেতে প্রস্তুত আছি।’
বিবিসি লিখেছে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে এটি চীনের কাছ থেকে আসা সবচেয়ে কঠোর বক্তব্য। বার্ষিক ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস উপলক্ষ্যে চীনের নেতারা বেইজিংয়ে জড়ো হওয়ার পর এই সতর্ক বার্তা দেওয়া হল।
বুধবার চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং ঘোষণা করেন, চীন চলতি বছরও তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় সাত দশমিক দুই শতাংশ বাড়াবে। এরপর তিনি সতর্ক করে বলেন, “এক শতাব্দীতে দেখা যায়নি বিশ্বজুড়ে এমন সব পরিবর্তন দ্রুত গতিতে প্রকাশ পাচ্ছে।”
বিবিসি বলছে, চীনের প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি এ পদক্ষেপ প্রত্যাশিতই ছিল এবং তারা এ সংখ্যা গত বছরই ঘোষণা করেছিল।
বেইজিংয়ের নেতারা চীনের জনগণের কাছে একটি বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করছেন তা হল, বাণিজ্য যুদ্ধের হুমকি সত্ত্বেও তাদের অর্থনৈতিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে এ বিষয়ে তারা আত্মবিশ্বাসী।
যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্র কানাডা ও মেক্সিকোর ওপরও বাড়তি শুল্কের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে। ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপে সৃষ্ট পরিস্থিতি ব্যবহার করার আশা করতে পারে চীন। আর সম্ভাব্য নতুন বৈদেশিক অংশীদারদের শঙ্কিত করা থেকে বিরত থাকতে ‘যুদ্ধ’ বিষয়ক বাগাড়ম্বর সম্ভবত আর বাড়াতে চাইবে না।
চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।
১ দিন আগেচলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।