ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ, জুলাই বিপ্লবে বাধা দেওয়াসহ সহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য উপাচার্য ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান নুরুল হুদার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। পরে প্রবল চাপের মুখে উপাচার্য (ভিসি) আবুল কাসেম মিয়া পদত্যাগ করেছেন। একইসঙ্গে পদত্যাগ করেছেন বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানসহ আরও ১০ জন শিক্ষক।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যানের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন ভিসি এবং অন্যান্য শিক্ষকরা। এসময় পদত্যাগপত্রে তারা উল্লেখ করেন, শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
পরে রাত সোয়া ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়।
উপাচার্য ছাড়াও দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং ইমেরিটাস অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক নুরুল হুদা, অর্থনীতি বিভাগের প্রধান মো. ওমর ফারুক, স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক হাসান সারওয়ার, আইরিকের পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন, ইইই বিভাগের প্রধান মো. কে. মাশুকুর রহমান, ফার্মেসি বিভাগের প্রধান তাহমিনা ফয়েজ, সিডিআইপির পরিচালক সুমন আহমেদ, ডেটা সায়েন্স প্রোগ্রামের পরিচালক জান্নাতুন নূর, বিজিই প্রোগ্রামের পরিচালক রফিকুল ইসলাম ও আইএনএসের পরিচালক অধ্যাপক আবু সাকলায়েন।
এর আগে গতকাল সকাল থেকে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তাঁদের আন্দোলন শুরু হয়। পরে দাবি আদায়ে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন।
শিক্ষার্থীদের ৩ দফা দাবিগুলো হলো:
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ ছাড়াও ইউআইউ রিফর্ম ১.০ ও জুলাই বিপ্লবে বাধা দেওয়া, এক ছাত্রীর বাবা মারা যাওয়ার পর তার কাছে কাউন্সিলর থেকে ডেড সার্টিফিকেট চাওয়া, আইসিইউ ফেরত শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানানো, বিশ্ববিদ্যালয়ে একক সিন্ডিকেট তৈরির অভিযোগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নুরুল হুদার পদত্যাগ।
২. মিডটার্ম পরীক্ষার সময় ১৫ মিনিট কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি আবারও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
৩. ইউআইউ রিফর্ম ১.০–এ যেসব দাবি মানা হয়েছিল, সব দাবি অনতিবিলম্বে বাস্তবায়ন করতে হবে। বিশেষভাবে ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষার ফি মিড টার্মে কোর্সপ্রতি ২ হাজার টাকা ও ফাইনাল পরীক্ষায় ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ, জুলাই বিপ্লবে বাধা দেওয়াসহ সহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য উপাচার্য ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান নুরুল হুদার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। পরে প্রবল চাপের মুখে উপাচার্য (ভিসি) আবুল কাসেম মিয়া পদত্যাগ করেছেন। একইসঙ্গে পদত্যাগ করেছেন বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানসহ আরও ১০ জন শিক্ষক।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যানের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন ভিসি এবং অন্যান্য শিক্ষকরা। এসময় পদত্যাগপত্রে তারা উল্লেখ করেন, শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
পরে রাত সোয়া ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়।
উপাচার্য ছাড়াও দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং ইমেরিটাস অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক নুরুল হুদা, অর্থনীতি বিভাগের প্রধান মো. ওমর ফারুক, স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক হাসান সারওয়ার, আইরিকের পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন, ইইই বিভাগের প্রধান মো. কে. মাশুকুর রহমান, ফার্মেসি বিভাগের প্রধান তাহমিনা ফয়েজ, সিডিআইপির পরিচালক সুমন আহমেদ, ডেটা সায়েন্স প্রোগ্রামের পরিচালক জান্নাতুন নূর, বিজিই প্রোগ্রামের পরিচালক রফিকুল ইসলাম ও আইএনএসের পরিচালক অধ্যাপক আবু সাকলায়েন।
এর আগে গতকাল সকাল থেকে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তাঁদের আন্দোলন শুরু হয়। পরে দাবি আদায়ে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন।
শিক্ষার্থীদের ৩ দফা দাবিগুলো হলো:
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ ছাড়াও ইউআইউ রিফর্ম ১.০ ও জুলাই বিপ্লবে বাধা দেওয়া, এক ছাত্রীর বাবা মারা যাওয়ার পর তার কাছে কাউন্সিলর থেকে ডেড সার্টিফিকেট চাওয়া, আইসিইউ ফেরত শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানানো, বিশ্ববিদ্যালয়ে একক সিন্ডিকেট তৈরির অভিযোগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নুরুল হুদার পদত্যাগ।
২. মিডটার্ম পরীক্ষার সময় ১৫ মিনিট কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি আবারও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
৩. ইউআইউ রিফর্ম ১.০–এ যেসব দাবি মানা হয়েছিল, সব দাবি অনতিবিলম্বে বাস্তবায়ন করতে হবে। বিশেষভাবে ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষার ফি মিড টার্মে কোর্সপ্রতি ২ হাজার টাকা ও ফাইনাল পরীক্ষায় ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত দুই থেকে তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নিউমার্কেট এলাকার আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ দিন আগেএ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
২ দিন আগেসংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত দুই থেকে তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নিউমার্কেট এলাকার আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে