অনলাইন ডেস্ক

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা মাহবুবুর রহমান সিনিয়র ক্যাটালগার পদে চাকরী আরেক দফায় বাড়ানো হলো। বাবু চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চাঁবিপ্রবি)
গত বছরের ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর অস্থায়ীভাবে নিয়োগ লাভ করেন। অভিযোগ রয়েছে, এ নিয়োগ বহাল রাখতে জেলা জামায়াতের এক শীর্ষ নেতার সুপারিশ রয়েছে।
মাহবুবুর রহমান বাবু ছাত্রলীগের হাজিগঞ্জ উপজেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের জেলা সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। জুলাই আন্দোলনে ছাত্রলীগের হয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রলীগের দলীয় পদে থাকা সত্ত্বেও গত ১৭ মার্চ চাঁবিপ্রবি ভিসি তাকে নিয়োগ দেয়। ১৭ মার্চ নিয়োগ দিলেও তিনি ১২ ফেব্রুয়ারি যোগদান করেন।
সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ নেতা বাবুর নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় চলে। তার কাছে জিম্মি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার থেকে শুরু করে বিভিন্ন জেলা থেকে আগত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী। তার এ ক্ষমতা ও শক্তির উৎস হিসেবে আলোচনায় উঠে এসেছে হাজীগঞ্জ উপজেলার এক জামায়াত নেতার আত্মীয়তার সূত্র। জামায়াতের ওই নেতা এবং জেলা পর্যায়ের একজন শীর্ষ নেতার সুপারিশ থাকায় ছাত্রলীগ নেতা হয়েও স্বপদে বাবু।
অভিযোগের বিষয়ে বাবু বলেন, ‘সব অভিযোগ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।' ছাত্রলীগের ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের পদে থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার ব্যাকগ্রাউন্ড মাদ্রাসার। এ ব্যাকগ্রাউন্ডে গত ১৫ বছরে কেউ চাকরি পেয়েছে কি না তা আপনার কাছে প্রশ্ন রাখছি।’ সুপারিশের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘চাকরির জন্য অনেকেই তো বিভিন্ন পদ ব্যবহার করেছেন।’
এ বিষয়ে চাঁবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদ বলেন, ‘সাবেক ভিসি ছয় মাসের জন্য তাকে নিয়োগ দেয়। বর্তমানে সে কর্মরত রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের সম্পৃক্ত থাকার যে অভিযোগ রয়েছে তার সত্যতা আমি পাইনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনও সিন্ডিকেট গঠন হয়নি। সিন্ডিকেট গঠন হলে তার বিষয়ে পর্যালোচনা করা হবে। সত্যতা পেলে সিন্ডিকেট যথাযথ ব্যবস্থা নিবে।’
জামায়াত নেতার আত্মীয়তার সূত্র ও সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে ভিসি বলেন, ‘প্রথমে ছাত্রলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি জামায়াতের এক নেতা আমাকে ফোনে জানান। পরবর্তীতে তিনিই বিষয়টি সত্য নয় বলে জানান।’
জেলা জামায়াতের আমির বিল্লাল হোসেন মিয়াজী বলেন, ‘বাবুর ছাত্রলীগ করতো এমন কোনো সত্যতা আমি পাইনি। যেসব তথ্য ছড়ানো হচ্ছে তা সত্য নয়।

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা মাহবুবুর রহমান সিনিয়র ক্যাটালগার পদে চাকরী আরেক দফায় বাড়ানো হলো। বাবু চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চাঁবিপ্রবি)
গত বছরের ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর অস্থায়ীভাবে নিয়োগ লাভ করেন। অভিযোগ রয়েছে, এ নিয়োগ বহাল রাখতে জেলা জামায়াতের এক শীর্ষ নেতার সুপারিশ রয়েছে।
মাহবুবুর রহমান বাবু ছাত্রলীগের হাজিগঞ্জ উপজেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের জেলা সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। জুলাই আন্দোলনে ছাত্রলীগের হয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রলীগের দলীয় পদে থাকা সত্ত্বেও গত ১৭ মার্চ চাঁবিপ্রবি ভিসি তাকে নিয়োগ দেয়। ১৭ মার্চ নিয়োগ দিলেও তিনি ১২ ফেব্রুয়ারি যোগদান করেন।
সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ নেতা বাবুর নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় চলে। তার কাছে জিম্মি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার থেকে শুরু করে বিভিন্ন জেলা থেকে আগত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী। তার এ ক্ষমতা ও শক্তির উৎস হিসেবে আলোচনায় উঠে এসেছে হাজীগঞ্জ উপজেলার এক জামায়াত নেতার আত্মীয়তার সূত্র। জামায়াতের ওই নেতা এবং জেলা পর্যায়ের একজন শীর্ষ নেতার সুপারিশ থাকায় ছাত্রলীগ নেতা হয়েও স্বপদে বাবু।
অভিযোগের বিষয়ে বাবু বলেন, ‘সব অভিযোগ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।' ছাত্রলীগের ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের পদে থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার ব্যাকগ্রাউন্ড মাদ্রাসার। এ ব্যাকগ্রাউন্ডে গত ১৫ বছরে কেউ চাকরি পেয়েছে কি না তা আপনার কাছে প্রশ্ন রাখছি।’ সুপারিশের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘চাকরির জন্য অনেকেই তো বিভিন্ন পদ ব্যবহার করেছেন।’
এ বিষয়ে চাঁবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদ বলেন, ‘সাবেক ভিসি ছয় মাসের জন্য তাকে নিয়োগ দেয়। বর্তমানে সে কর্মরত রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের সম্পৃক্ত থাকার যে অভিযোগ রয়েছে তার সত্যতা আমি পাইনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনও সিন্ডিকেট গঠন হয়নি। সিন্ডিকেট গঠন হলে তার বিষয়ে পর্যালোচনা করা হবে। সত্যতা পেলে সিন্ডিকেট যথাযথ ব্যবস্থা নিবে।’
জামায়াত নেতার আত্মীয়তার সূত্র ও সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে ভিসি বলেন, ‘প্রথমে ছাত্রলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি জামায়াতের এক নেতা আমাকে ফোনে জানান। পরবর্তীতে তিনিই বিষয়টি সত্য নয় বলে জানান।’
জেলা জামায়াতের আমির বিল্লাল হোসেন মিয়াজী বলেন, ‘বাবুর ছাত্রলীগ করতো এমন কোনো সত্যতা আমি পাইনি। যেসব তথ্য ছড়ানো হচ্ছে তা সত্য নয়।

দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
১ দিন আগে
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
৪ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
৪ দিন আগে
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
৫ দিন আগেদেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়