ময়মনসিংহে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ:
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাস মাঠে আয়োজিত এক মহাসমাবেশে ছয় দফা দাবিতে সোচ্চার হন কারিগরি শিক্ষার্থীরা। রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল ১১টা থেকে বিভিন্ন বিভাগ ও বর্ষের শিক্ষার্থীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে জমায়েত হতে থাকেন। দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া সমাবেশে বক্তারা বলেন, দীর্ঘ আট বছর ধরে তারা নানাবিধ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন, যার বিরুদ্ধে এবার আর চুপ করে থাকবেন না।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “আমাদের যৌক্তিক ৬ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। প্রয়োজনে ক্রাফটদের চামড়া তুলে নেব।” বক্তারা আরও জানান, কুমিল্লায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদেই তারা এবার আরও সংগঠিত হয়ে মাঠে নেমেছেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামোগত সংস্কার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বৈষম্যহীন চাকরির সুযোগ, জাতীয় বেতন কাঠামোতে স্বীকৃতি, অনিয়মিত নিয়োগ পরীক্ষা, ওভারল্যাপিং বিষয় বাতিল এবং ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মর্যাদা রক্ষা।
শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। বক্তারা হুঁশিয়ার করে বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। কিন্তু সরকার যদি আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আমলে না নেয়, তাহলে এই আন্দোলন যে কোনো সময় উত্তপ্ত রূপ নিতে পারে।”
‘কারিগরি ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ’ ব্যানারে আয়োজিত এ মহাসমাবেশে কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। দুপুর ১টার দিকে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ হয়।
ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাস মাঠে আয়োজিত এক মহাসমাবেশে ছয় দফা দাবিতে সোচ্চার হন কারিগরি শিক্ষার্থীরা। রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল ১১টা থেকে বিভিন্ন বিভাগ ও বর্ষের শিক্ষার্থীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে জমায়েত হতে থাকেন। দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া সমাবেশে বক্তারা বলেন, দীর্ঘ আট বছর ধরে তারা নানাবিধ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন, যার বিরুদ্ধে এবার আর চুপ করে থাকবেন না।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “আমাদের যৌক্তিক ৬ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। প্রয়োজনে ক্রাফটদের চামড়া তুলে নেব।” বক্তারা আরও জানান, কুমিল্লায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদেই তারা এবার আরও সংগঠিত হয়ে মাঠে নেমেছেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামোগত সংস্কার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বৈষম্যহীন চাকরির সুযোগ, জাতীয় বেতন কাঠামোতে স্বীকৃতি, অনিয়মিত নিয়োগ পরীক্ষা, ওভারল্যাপিং বিষয় বাতিল এবং ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মর্যাদা রক্ষা।
শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। বক্তারা হুঁশিয়ার করে বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। কিন্তু সরকার যদি আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আমলে না নেয়, তাহলে এই আন্দোলন যে কোনো সময় উত্তপ্ত রূপ নিতে পারে।”
‘কারিগরি ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ’ ব্যানারে আয়োজিত এ মহাসমাবেশে কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। দুপুর ১টার দিকে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ হয়।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত দুই থেকে তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নিউমার্কেট এলাকার আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ দিন আগেএ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
২ দিন আগেসংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত দুই থেকে তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নিউমার্কেট এলাকার আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে